আমার কঠিন প্রেম রোগ হয়েছে। একেবারে শরীরের স্বর্বস্ব নিঙড়ানো প্রেম যাকে বলে। যে প্রেমরোগে উথাল-পাতাল হয়ে যাবে ধরনী। এই রোগের ঔষধ এবং ডাক্তার কেবল একজন ব্যাক্তি যে কি না সম্পর্কে আমার মামা হয়। না না, সে আমার আপন মামা নয়। আমার মামার নিকটতম বন্ধু, আশহার। তার প্রেমে আমি পড়েছি তাতে সন্দেহ নেই। শুধু প্রেমে পড়ি নি, একেবারে চোরাবালি গলা অবধি ডুবে গেছি৷ কিন্তু আফসোস তাকে বলার মতো সাহস আমার নেই। কারণ তাকে দেখলেই আমার হৃদস্পন্দন তীব্র হয়। আমি তোতলাতে থাকি। আমার বুকের ভেতর উৎপন্ন আজব ভূমিকম্প৷ সারা শরীর জুড়ে বিস্তৃত হয় সেই ভূমিকম্প। আমার হাটু অবশ হতে লাগে। কিন্তু দৃষ্টি নির্নিমেষ তাকিয়ে থাকে সেই ঘোলাটে চোখের দিকে। প্রেমরোগে যে পড়ে যে জানে এই রোগে কতটা যন্ত্রণা। একই সাথে মিষ্টি এবং তিক্ত অনুভূতি। রাত বিরাতে নির্ঘুম চোখ তাকে নিয়ে হাজারো স্বপ্নীল কল্পনা করলেও মনের মাঝে বিরহী ঘুঘুরা কান্না জুড়ে দেয় নিনিষেই। বিশাল যন্ত্রণা। এ যেন বাদলা দিনের এক মুঠো বসন্ত।
অসাধারণ একটি গল্প, দুষ্টু মিষ্টি প্রেমের কাহিনী মন ছুয়ে যায় ❤️❤️❤️
Read all reviews on the Boitoi app
সাধারণ প্লেটের একটা গল্প। কিন্তু তাও আবার বেশ ভালো লাগলো। একটা কিশোরীর অনুভূতির গল্প যার সাথে বেশ কিছু হাস্যরসিক মোমেন্ট ও মেশানো আছে। সব মিলিয়ে বেশ ভালোই লেগেছে 🤎
আমি সুন্দর করে সাজিয়ে মনের কথা প্রকাশ করতে পারি না। তারপরও বলি খুবই চমৎকার মজার একটি গল্প পড়লাম।❤️❤️❤️
#রিভিউ ★ই-বুক টা পড়ে শেষ দিলাম। এত সুন্দর একটা ই-বুক কি বলবো! ★নুহার বাদলা দিনের প্রথম প্রণয় নিয়ে ই-বুক টা। ছোট্ট বয়সে মেয়েটা প্রেমে পড়ে। একদম প্রেমে হাবুডুবু অবস্থা। আশহার নামক এক সুদর্শন ছেলের প্রেমে মেয়েটা মাতোয়ারা। যেই পুরুষকে পেতে শত নারী দিশেহারা। ★গল্পটার সব চাইতে মজাকর বিষয় ছিল পঙ্গপালের দলেরা। বিশেষ করে রকিব মামা। রকিব মামার কান্ডতে যা হাসি পেতো। আর একজন মজাদার সদস্য ছিল সে ছিল ফুলি খালা। তার কথা গুলো শুনলে হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যেতো। ফুলি খালার আজবময় কথায় নুহার সে কি ভুল ধারণা। বাপরে! ★নুহার তার রকিব মামার বন্ধুর প্রেমে পড়া চারটি খানি কথা না। একবারে প্রেমে পড়লো তো পড়লোই মামার বন্ধুর প্রেমে পড়লো। আশহারেও অবশেষে নুহাকে ভালোবাসা সত্যি সুন্দর এক পরিণতি। শেষের চমকটা দারুণ ছিল। ★অবশেষে বলি ই-বুক টি চমৎকার ছিল। আমার ভীষণ মনে ধরেছে। এত সুন্দর! কি সুন্দর মায়া মায়া লেখনী। ভালোবাসা রইল তোমার জন্য আপু❤️
অনুগল্প টা আগে পড়েছি।খুব ভালো লেগেছিলো এখন অপেক্ষায় আছি পড়ার।আশাকরি ভালো লাগবে।
গল্পটা আমি হঠাৎ করেই পড়ে ফেলেছি।যদিও আমার আরো অনেক আগেই পড়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু নিজস্ব বিকাশ আকাউন্ট না থাকায় কিনতে পারিনি।আকাউন্ট খোলার সাথে সাথে কিনে পড়ে ফেললাম।আর পড়েছি প্রায় একমাস আগে কিন্তু প্রচুর অলসতার কারণে মতামত দেয়নি তারজন্য খুব সরি❤️ এখন আসি গল্পটা নিয়ে।সাধারণের মধ্যে অসাধারণ কিছু থাকে ঠিক তেমনি বাদলা দিনের প্রথম বসন্ত গল্পটা।নুহার প্রথম প্রেমে পড়ার গল্প,তার কিশোরী জীবনে এক শান্ত শিষ্ট মানবকে নিয়ে অনুভূতির গাঢ় হওয়ার গল্প।নুহা চরিত্র টা অনেক পছন্দের, তার মধ্যে কোনো ন্যাকামো ছিল না।সবথেকে ভালো লাগার চরিত্র আমাদের গবেট রকিব মামা।তার কান্ডে অনেক হেসেছি। সাথে তো পঙ্গপাল ছিলই। আমার মতে, নুহার বাবা অনেক চতুর (যদিও নুহাও ভাবে অনেক চতুর) এবং খুব ভালো একজন বাবা।নুহার মায়ের ক্যারেক্টারও অনেক সুন্দর, তার ভাইকে নিয়ে বকাবকিতে খুব হেসেছি।গল্পটা পুরোই একটা খুশির প্যাকেজ।ফুলি খালাও ফেভরেট,তার প্রেম হলো খাঁটি প্রেম। কিন্তু একটু মনঃক্ষুণ্ণ হয়েছি।আশহারের অনুভূতিটা আমি তেমনভাবে বুঝতে পারিনি। অবশেষে বলি গল্পটা সাধারণের মধ্যে অসাধারণ ছিল। আর দেরিতে মতামত দেওয়ার জন্য খুব সরি।রাগ করো না প্লিজ।ভালোবাসা নিও আপু আর আমাদের এত সুন্দর সুন্দর গল্প উপহার দিও❤️❤️ লাভ ইউ❤️ বি দ্র:আমার অনুভূতি বোঝাতে আমি অনেক আনাড়ি।লেখাগুলো অনেক অগোছালো,একটু মানিয়ে নিও❤️
মৈথি আপু এত সুন্দর গল্প কেন লিখে?🥹গল্পটা এত ভালো লেগেছে যে কিছু বলার মতো নেই।হয়তল আমিও নুহার বয়সী, তাই এই প্রেমের গল্প আমারে মনে ঝড় তুলেছে।কিন্তু,বেস্ট লেগেছে।টাকাটা ফাও যায়নি।একদম ঠিক জায়গায় খরচ করেছি🤍প্রচুর হেসেছি প্রথম দুই অধ্যায় এ।তারপর তো পড়তে পড়তে কখন যে শেষ হয়ে গেলো😔
অনেক অনেক ভালো লাগার একটি গল্প…
এতো সুন্দর একটা লেখা। খুবই সাধারন প্লট বলা যায় তবুও অসাধারণ। আপাইয়ের লেখা মানেই দারুন কিছু।নুহা আশহার পঙ্গপাল ওদের বন্ধুত্ব,পারিবারিক দুষ্টু মিষ্টি ঝগড়া দারুন লেগেছে💙
Durdanto chilo Boi ta