গল্পটার কেন্দ্রীয় চরিত্র হৃদি। যার জীবনে আসে নাভেদ।হৃদির প্রতি নাভেদের বাড়তি যত্নে মুগ্ধ হৃদি, প্রচন্ড ভালোবেসে ফেলে তাকে।একসময় হৃদি,নাভেদের ভালোবাসা পরিণয়ে পরিণত হয়।কিন্তু নাভেদ, সে কি কখনো ভালোবেসে ছিলো হৃদিকে? হৃদি নিজেও জানতো না তার জন্য কী অপেক্ষা করছিলো। মাহিন একসময় খোঁজ শুরু করে হৃদির।সে একজন সাংবাদিক এবং হৃদির সহপাঠী বন্ধু।কিন্তু হঠাৎ করে নিখোঁজ হৃদি। কিন্তু কেন?হৃদির বিয়ের পর, মাহিন যোগাযোগ করে কিছু জানতে চায়।কিন্তু নিরুত্তর আর নিরুত্তাপ হৃদির দীর্ঘশ্বাস শুনতে পায় কেবল। নাভেদ একদিন তার ল্যাপটপে কাজ করছিলো।হঠাৎ তাঁর চারপাশের পরিবেশ নিকষ কালো আঁধারে ঢেকে যায়। নাভেদ আর্তনায় শুনতে পায় একটা নারী কন্ঠের। -আমাকে আর মেরো না প্লিজ...। একে একে আরও কিছু অস্তিত্বের অনুভূতি শুরু হয়।নাভেদও জানে না যে, এবার তার জন্য কী অপেক্ষা করছে।কারণ সেসব অস্তিত্ব গুলো অস্বাভাবিক, মারাত্মক অগ্নি দৃষ্টি তাদের। অশরীরী দলে ভীড় জমায় তারা।সবচাইতে অবাক হয়,একটা ছোট্ট মেয়ে শিশুর আবির্ভাবে।যাকে সে কখনো দেখেনি অথচ তার জিজ্ঞাসা ও ঘৃণা ভরা দৃষ্টিতে নাভেদ টের পায় তার পুরোনো পাপ। কী ছিলো নাভেদের পুরোনো পাপ ও পরিণতি,হৃদির সাথে অন্যায় করা, নাভেদের বাড়ীর মানুষগুলোর পরিণতি; একে একে মাহিনের সম্মুখে ধরা দেয়। "যখন পৃথিবীতে চরম অন্যায় হয়,প্রকৃতি কখনো চুপ করে থাকে না।" এমনটাই শুনতে পায় মাহিন তার হারানো প্রিয় বন্ধুর কাছ থেকে। হাসিনা সাঈদ মুক্তা
ভালো লাগলো নতুন গল্প। যে কেউ ঘৃণিত অপরাধ করলে, প্রকৃতি ভুলে যায় না সময়মতো শোধ তুলতে। গল্পের এ দিকটি ফুটিয়ে তুলেছে লেখক। অনেক শুভকামনা রইলো 🌸🏵️🍂
Read all reviews on the Boitoi app