একটা পরিত্যাক্ত হাইওয়ে। যে পথ ধরে এগোলেই জঙ্গল পড়ে। যে জঙ্গলে কোনো প্রাণী নেই। সন্ধ্যা হলে শোনা যায় না কোনো ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাক, কোনো নিশাচর প্রাণীর ডানা ঝাপটানোর শব্দ। অদ্ভুত নীরব পুরো জঙ্গলটা। এ জঙ্গলের মাঝেই আছে একটা দোতলা কাঠের বাড়ি। এখানে থাকে রহস্যময় এক ব্যক্তি, যার ডান হাতটা কাটা! কে এই লোক? কেন একা এই জঙ্গলের বাড়িতে থাকে? কেনই বা পরিত্যাক্ত হাইওয়ে ধরে কোনো গাড়ি গেলে তাদের পড়তে হয় মহাবিপদে? সব প্রশ্নের উত্তর আছে দুই অংকের উপন্যাসিকা ‘যে পথে যেতে মানা’তে।
একদম পারফেক্ট একটি গল্প সব মিলিয়ে। অসাধারণ লেখনি🖤।পছন্দের ই বুকগুলোর মদ্ধে এই ইবুক টাও যুক্ত হলো।
Read all reviews on the Boitoi app
আগাগোড়া থ্রিলিং , রহস্যময়। বেশি না পেঁচিয়ে বেশ গুছিয়েই সমাপ্তি টানা হয়েছে। আমার বেশ ভালো লেগেছে।
লেখকের থ্রিলার গল্পগুলো হয় দুর্দান্ত। বরাবরের মতোই শুরুটা ছিলো স্বাভাবিক কিন্তু একটু পরই গা ছমছমে আবহ তৈরি হতে থাকে। সামনে কী হয় কী হবে? এমন আশঙ্কা মনে লেগেই ছিলো পুরো গল্পটি পড়ার সময়। এক পর্যায়ে ভয়ে মনে হচ্ছিল আমিই কেঁপে কেঁপে উঠছি। মেঘলাদের পরিনতি দেখার পর রবিন আর তিথিকে নিয়ে চিন্তা হচ্ছিল। বারবার মন চাইছিলো ওদের চিৎকার করে বলি ও পথে যেও না, ও পথে যেতে মানা। যেহেতু থ্রিলার তাই শুরু থেকেই জানতাম ভূতুরে টাইপ দৃশ্য থাকবেই। কিন্তু সবচেয়ে ভালো লেগেছে শেষটা। একদম ধারনার বাইরে ছিলো আমার। আর এত চমৎকার টুইস্ট ছিলো। অনেক ভালো লেগেছে। ঝরঝরে লেখনশৈলী টানা পড়তে আরাম দিয়েছে। লেখকের জন্য শুভকামনা।
চমৎকার এক চমক দিয়ে গল্পটি শেষ হলো। ভাল লেগেছে ভৌতিক ঘটনার ব্যাখ্যাটায়! গল্পটার প্রথম অংক লেখকের আইডিতে পড়ার পরে আগ্রহ তীব্র হবে। আশা করি পাঠকদের ভাল লাগবে শেষ অংকটুকু। ভালো থাকুন লেখক।
লেখক সালসাবিলা নকির হরর থ্রিলার পড়ার জন্য সবসময়ই মুখিয়ে থাকি। প্রতিটা লেখা পড়ি আর মুগ্ধ হই। এই গল্পটিও তার ব্যতিক্রম নয়। ভীষণ ভালো লেগেছে। শেষে টুইস্টটা আশাতীত ছিলো। এরকম আরও গল্প চাই লেখকের থেকে।
ভৌতিক, রহস্যময়, অশরীরী, ক্রাইম সবকিছুর পারফেক্ট ব্লেন্ড যে পথে যেতে মানা। রফস্যপ্রেমিদের ভালো লাগতে বাধ্য।
প্রতি পর্বে শিহরণ জাগানিয়া ভয় আর পরের পর্বে কী হয়, তা জানার দুর্নিবার আকর্ষণ পাচ্ছিলাম। অনেকদিন পর এতটা ভয়ের কিছু পড়লাম। শেষটাও খুব ভালো লেগেছে। হরর ও থ্রিলারপ্রেমীদের চমৎকার একটা সময় কাটবে বলে আমার বিশ্বাস।