স্বপ্নের তাণ্ডবে হুট করেই বিয়ে হয়ে গেল চঞ্চলা তানির। নানাভাই খুঁজে খুঁজে ভেড়ার সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন। এই ভেড়া যে কোনো ভেড়া নয়, আর্মি ভেড়া। ভেড়ার নাম রবিন। রসকষহীন সিঙ্গারা। চঞ্চলা তানির জীবনটা অদ্ভুতভাবে পালটে গেল। হৃদয়ে তো হাজারো আকাঙ্ক্ষা জমে আছে—কখনো প্রেমে পড়বে তানি। আচ্ছা, এই অদ্ভুত বিয়ের পরিণতি কী হবে? তানি কি কখনো প্রেমে পড়বে রবিনের? কখনো তার প্রাণে কি লাগবে নেশা? তাদের গল্পের চাকা কোথায় থামবে?
"এককথায় অসাধারণ। যত পড়ি ততই মুগ্ধ হই আমি।আজকে যদি নায়ক রবিন ভাই না হয়ে অন্য কেও হইতো তাহলে আমি তার প্রেমে একেবারে হাবুডুবু খাইতাম। মুশফিকা আপু জিন্দাবাদ😍😍"
কি আর বলবো...এক কথায় অসাধারণ 🤍🤍
Read all reviews on the Boitoi app
This book is a wholesome 😍. Book ta jotokhon porcilam totokhon akta ghor er modde chilam. Pora sesh korar por bujlam. Amr ra sesh. Tani ke niye kisu bolar nei or kotha or behaviour or husband er shate dustomi kora sob kisu just mind-blowing ar baki roilo robin er kotha emn husband pele ar ki lagee jibone. Ata sotti je biyer por meyeder asol thikana samir ghor tai robin er moto jodi akta husband thake ar kisu chinta vhabna na koree biye koree fele jai.. Sob seshe writer er kotha blbo onar writing skill er kotha na bolle na hbee. Sob somoy ei vhabe sundor kreee golpo lekhe jaw. Doya roilo obiram🥰🥰
খুব সুন্দর ছিল।।।
আমার কাছে নতুন লেখকের বই। তারপরেও এক কথায় অসাধারণ মনে হচ্ছিলো গল্পটা চোখের সামনে তৈরি হচ্ছে আমার কাছে এতটা ভালো লাগবে আমি নিজেও বুঝিনি জানলে আরও আগে গল্পটা পড়ে ফেলাম😇😇😇
অনেক সুন্দর
'পরাণে লাগিল নেশা ' আমার প্রাণে ভালোবাসার নেশা জাগালো।শুধু নায়ক নায়িকা কেন্দ্রিক নয়,বরং পারিবারিক সুন্দর সম্পর্কের বই এটি।তানি -রবিন যেন বাস্তবে ও এক হয়🥹
ভীষণ সুন্দর একটা গল্প পড়লাম। মৈথি আপুর লেখা এতো সুন্দর। অনেক দিন পর একটা সুন্দর গল্প পড়লাম। রবিন -তিথির সম্পর্ক ও মন কেড়ে নেয়। কি সুন্দর ধীরে ধীরে একজন আরেক জনের ভালোবাসায় জড়িয়ে যায়। গল্প টা আরেকটু বড় হলে ভালো লাগত। লেখকা আপুকে অভিনন্দন ❤️
কত দিন পর একটা মন মত সুন্দর গল্প পেলাম। মৈথী আপুর গল্প বরাবরের মতই চমৎকার হৃদয়স্পর্শী। গল্পের যে অনুভূতি গুলোর সুন্দর সংমিশ্রণ,খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।সঙ্গে ছোট ছোট প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের বর্ণনা গুলো দারুন লেগেছে।এককথায় অসাধারণ লেখনী। আপুকে অনেক অনেক ধন্যবাদ,বইটি গিফট করার জন্য।ভালোবাসা নিও আপু।❤️✨
ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা গল্প পরেই তো মনটা ভালো হয়ে গেলো ❣️ তানি আর কাজিন মহলের মতো আমারো কাজিনদের একটা বেটালিয়ান গ্রুপ আছে। গল্পটা অসাধারণ লেগেছে। আমি স্পেসিফিক কাউকেই বলতে পারছি না (রবিনহুড ওরফে ভেড়া/খেশকশিয়াল এর বাবা থেকে শুরু করে তানীর বড় খালা, কাজিন মহল প্রতিটা চরিত্রই ছিল অসাধারন।❣️ রোমান্টিক কমেডি সামাজিক পুরো একটা প্যাকেজ গল্পটা। ❣️❣️❣️
★রিভিউঃ গল্পটার শুরু বিয়ে নামক শব্দ দিয়ে। কার বিয়ে? তানি যে এই গল্পের প্রধান। গল্পের নায়িকা। ঘুম থেকেই জেগে যে শুনতে পাই আজ তার বিয়ে। বিষয় টা খুবই আশ্চর্যজনক নয় কি? যার বিয়ে আর সেই জানে না! হুট করেই তার বিয়ে দেবার মূল কারণ কি? কারণ হচ্ছে তার নানাভাই। যে স্বপ্নে দেখেছে তার আদরের নাতনী বাজে একটা ছেলের সাথে পালিয়ে গিয়েছে। তাও আবার ভোরের স্বপ্ন। তিনি আবার স্বপ্নে বিশ্বাসী। তাই অতি শীঘ্রই মা-বাবা হারা নাতনীটিকে বেঁচে থাকতে সুপাত্র করে যেতে চান। তাই হুট করেই বিয়ের সিদ্ধান্ত। বিয়ে হচ্ছে আর্মি অফিসার রবিনের সাথে। যাকে তানি চিনে না। তানির মামাতো ভাই বোনেরা রয়েছে ৫ জন। ৫ জনের মাঝে চার জন তার খুব কাছের। চার জন আর সে মিলে একটা পঞ্চপাণ্ডবের দল। সেই দলের মাধ্যমে তানি পাত্রের ছবি উদ্ধার করলো। তানি পাত্রের ছবি দেখে তো অবাক। আরে একে তো সে চিনে। কক্সবাজারে দেখা হয়েছিল। আর লোকটাকে নাকানিচুবানি দিয়ে বিরাট একটা কান্ডও ঘটিয়েছিল। কি এমন কান্ড করেছিল তানি সেখানে যেয়ে যাতে সে ভীত হয়ে পড়লো? অতঃপর পাত্র রবিন আসলো বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে। সেও তানিকে দেখে সবার সামনে না চেনার ভান করলো। আর জানালো বিয়ে করলে সে তানিকেই করবে আর করলে আজকেই এই মুহূর্তেই। নয়তো আজীবন চিরকুমার রয়ে যাবে। কিন্তু তানির নানাভাই তাতে নারাজ। এভাবে তাড়াহুড়ো করে বিয়ে হয়! সময়ের ব্যাপার বলে একটা কথা আছে না। অতঃপর রবিন আর বিয়ে করবে না বলে চলে গেলো। কি এমন কারণ রবিনের এভাবে বিয়ে করার। সত্যি কি রবিন তানিকে দেখে চিনতে পারেনি নাকি লুকালো কিছু? অতঃপর ঘটলো আরেক কান্ড। সেদিন রাতেই রাত তিনটার সময় রবিন আর তানির ভিডিও কলে বিয়ে হয়ে গেলো। কি এমন ঘটেছিল সেদিন রাতে যার কারণে ওদের এভাবে বিয়ে হলো। বিয়ে তো হলোই এখন ওদের মাঝে কি প্রণয়ের দোলা দেবে। একে অপরের পরাণে কি নেশা লাগাতে পারবে? বিয়েটা কি পরবর্তীতে ভালোবাসার সংসারে পূর্ণতা পাবে? ★চরিত্রঃ গল্পের প্রধান চরিত্রে রয়েছে তানি আর রবিন। আরও রয়েছে তানির নানা বাড়ির সদস্য। যে বাড়িটা খবিস বাড়ি নামে পরিচিত। তানির শ্বশুর বাড়ির সদস্য আরও অনেকেই। বিশেষ করে পঞ্চপাণ্ডব আর তানির মেজো মামার জ্বীনের কাহিনী গুলো বেশ মজার ছিল। ★মতামতঃ পুরো ই-বুক টি আমার কাছে চমৎকার লেগেছে। বইটার নাম যেমন নেশালো নেশালো পুরো ই-বুক টাও একটা নেশার মতো লেগেছে। শব্দচয়ন দারুণ। ★রেটিংঃ ১০/১০