"কি হচ্ছে এখানে?" আবইয়াজের সামান্য প্রশ্নে জাফনাহ ফুঁসে উঠল। এক লাফে চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়িয়ে কাঁপা কাঁপা আঙুল উঁচিয়ে বলল, "আপনি আমাকে ঠকিয়েছেন। আমি ছোট ছিলাম বলে আমাকে কিছু না জানিয়েই সব করে ফেলেছেন! আমি একটু বড় হওয়ার অপেক্ষা করতে পারলেন না? এত তাড়া ছিল আপনার? আমি যদি নিজ চোখে দেখে দেখে সান্ত্বনা দিতে পারতাম নিজেকে!" আবইয়াজ কিছুটা বিভ্রান্ত হলো। মকবুল মুন্সিও অভিযোগের দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে রইল। যেন আবইয়াজ কাউকে কিছু না জানিয়েই ব্যাংক ডাকাতি করেছে। "কি করেছি আমি?" আবইয়াজের শান্ত গলায় ফুঁসে উঠতে গিয়েও মিইয়ে গেল জাফনাহ। মনে হলো, এই বেঈমান পুরুষের বিরুদ্ধে আর কোনো অভিযোগ জানানোই বৃথা। অভিমানে মুখ ফিরিয়ে নিল সে। মকবুল মুন্সি অসহায় গলায় বলল, "ওকে না জানিয়ে খৎনা করছো কেন? আহারে! বেচারি নিজ চোখে দেইখা নাহয় মনেরে সান্ত্বনা দিতো!" কথা শেষ করেই খ্যাকখ্যাক করে হাসতে শুরু করল মকবুল মুন্সি। আবইয়াজ শান্ত চোখে জাফনাহর দিকে তাকিয়ে রইল। স্তব্ধ জাফনাহ বড় বড় চোখে মকবুল মুন্সির দিকে তাকিয়ে। "তুমি দেখতে চাও?" আবইয়াজ দুই হাত বুকে ভাঁজ করে দাঁড়াল। যেন জাফনাহ "হ্যাঁ" বলার অপেক্ষায়। জাফনাহ অপ্রস্তুত হেসে দুই হাত নাড়িয়ে অসম্মতি জানিয়ে বলল, "ছি ছি! আমি কখন বললাম! আমি তো আপনার বিয়ের কথা বলছিলাম। দাদু ভুল বুঝেছে।" আবইয়াজ শান্ত নদীর মতো শীতল কণ্ঠে বলল, "তার মানে, আমার বিয়ে দেখতে চাও?" জাফনাহ উত্তেজিত হয়ে গেল। অস্থির গলায় বলল, "আমি তো এমনি এমনি বলেছিলাম। আপনি এমন করছেন কেন?"
"অসম্ভব সুন্দর গল্প!! আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখিকার লেখা দ্বিতীয় প্রিয় গল্প আর জুটি এরা। আমি তো হাসতে হাসতে শেষ! নূর আর আশমিনের পরে এরাই আমার সবচেয়ে পছন্দের জুটি! স্যরি দাত ভাঙার ভয়ে নাম আর উচ্চারণ করলাম না।"
আবাইয়াজের প্রেমে পড়ে গেলাম।এটা জাস্ট এক কথায় অসাধারণ ছিল। জাফনাহ এর পাগলামি গুলোও অনেক সুন্দর লাগছে। জাফনাহ এর পাগলামি গুলো পড়তে যায়ে হাসতে হাসতে একদম শেষ।🥰🥰
Read all reviews on the Boitoi app
গল্প অনেক পড়েছি।এই সানজিদা আপুর গল্প আমার অসাধারণ লাগে। " প্রনয়নের তীরে বাঁধবো ঘর।" এই গল্প টা অসাধারন ছিলো। দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসার গল্প।আবইয়াজ আর জাফনাহ্ জুটি টা এবার প্রথম পড়লাম। অনেক সুন্দর করে লেখিকা আপু তাদের তুলে ধরেছেন।আমার কাছে আপুর সব গল্প ই সুন্দর লাগে।। কার কাছে কেমন লেগেছে জানি না। আমার কাছে খুবই সুন্দর আর অসাধারন লেগেছে। আপু এইরকম আরো গল্প আনো। আবার ও তোমার লেখা পড়তে চাই।🤭🥰❤️ ভালোবাসা অবিরাম প্রিয় লেখিকা।
লেখিকার গল্প বরাবরই সুন্দর।ফেইসবুকে তার লেখা বেশ কিছু গল্প পড়েছি। ভালো লেগেছে। এই গল্পটিও বেশ সুন্দর। পড়ে তো বেশ ভালো লেগেছে।
গল্পটা সুন্দর ছিল কিন্তু বেশি ছোট 😐😐
প্রিয় লেখিকার বই কিনতে পারিনি কিন্তু ই-বুক কিনে পড়ে ফেলেছি ধন্যবাদ লেখিকা আপা কে এত সুন্দর মিষ্টি একটি ই-বুক লেখার জন্য
ইশ এত্ত সুন্দর যাস্ট বলার বাইরে।অসাধারণ লাগছে।কিন্তু বেশি ছোট।আপু প্লীজ এদের নিয়ে বড় কোনো গল্প লিখুন☹️❤️
অসাধারণ সুন্দর একটা গল্প।লেখনীয় মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আপু।গল্প টা পড়ে আবইয়াজ এর প্রেমে পড়ে গেলাম।।।জাফনাহ আর আবইয়াজের জুটিটা খুব সুন্দর। প্রথমে মনে হয়ছে যেন এই দুজনেই সাপে-নেওলে যুদ্ধ শুরু করছে।মকবুল মুন্সি ভালোই রসিক মানুষ হা হা।তার কথায় আমি হাসতে হাসতে শেষ।।।।।
অসম্ভব সুন্দর গল্প!! আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখিকার লেখা দ্বিতীয় প্রিয় গল্প আর জুটি এরা। আমি তো হাসতে হাসতে শেষ! নূর আর আশমিনের পরে এরাই আমার সবচেয়ে পছন্দের জুটি! স্যরি দাত ভাঙার ভয়ে নাম আর উচ্চারণ করলাম না।
খুবই ভালো লেগেছে।অসম্ভব সুন্দর লেখনী।মন ছুঁয়ে গেছে।
অসাধারণ লেখায় ধন্যবাদ প্রিয়