বিয়ের দিনই নিজের স্বামীকে অন্য নারীর সঙ্গে অন্তরঙ্গে লিপ্ত হতে দেখে নিস্তব্ধ হয়ে যায় ছোট্ট পৃথুলার একটু খানি হৃদয় টা। আধো কন্ঠে বলে ওঠে পৃথুলা, " প্রেয়ণ ভাই। এগুলো কি করছো?" পৃথুলার কথায় কোন কর্ণপাত করল না প্রেয়ণ। সামনে থাকা তরুণীর সঙ্গে সংগমে থাকা অবস্থায় বলে ওঠে, " বের হয়ে যা এ রুম থেকে। " তার কন্ঠে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে সে নেশা করেছে। তার শরীররে নেশালো দ্রবের বিস্তারের জন্য শরীর তার কোন মতেই নিজের মধ্যে নেই। " আমি বাইরে কিভাবে যাব। দরজা বন্ধ করা। আমার খুব অসস্তি হচ্ছে এসব বন্ধ করুন। " পৃথুলার কন্ঠে এখনো নারীর সেই তেজ আসেনি। বাচ্চা মেয়েটা যা বলে তা খুবই নরম শুরে বলে। গয়ে জড়ানো লাল শাড়িটা খামচে দাঁড়িয়ে আছে পৃথুলা। এই লাল শাড়িটা এমন কেন।। ছোট বেলায় যখন একবার পরেছিল তখন সে আগুনে পুড়ে গিয়েছিল। আর আজ সেই আগুনে আবার দাবদাহ হয়ে যাচ্ছে সে, কিন্তু এই দাবদাহ দেহের নয় মনের। প্রেয়ণের নিচে অর্ধনগ্ন হয়ে শুয়ে থাকা মেয়েটি প্রেয়ণে উদ্দেশ্য করে বলে, " কি করছো জান৷ মেয়েটা আমাদের দেখছেত ওকে কিন্তু তুমি এখান থেকে সরিয়ে দেও। বের করে দেও রুম থেকে। " " দেখতে দেও ওকে। কত কাল ছোট থাকবে আর। " পৃথুলা প্রেয়ণের প্রতিটা কথায় যেন মাটির নিচে মিশে যাচ্ছে। সামনে থাকা ওই পুরুষ টাকে সে ভালোবাসে। ভীষণ ভালোবাসে। ভালোবাসা কি? কেমন হয়? পৃথুলা এসব কিছুই জানেনা৷ তবে যবে থেকে পৃথুলা বুঝতে শিখেছে জীবনে বেচে থাকতে গেলে মায়া এবং ভালো লাগার প্রয়োজন আছে। ঠিক তখন থেকেই এই সুদর্শন পুরুষ টাকে পৃথুলা ভীষণ ভালোবেসে এসেছে। ছোট পৃথুলা প্রেয়ণের বিশাল কক্ষের এক কোনায় বসে পরে। প্রেয়ণের রাস লিলার কিছু নোংরা শব্দ পৃথুলার কানে ভেসে আসতে ছোট হাত দিয়ে নিজের কান দুটোকে ঢাকার ব্যার্থ চেষ্টা করে পৃথুলা। , গভীর রাতের এক পর্যায়ে কখন যে নববধূ সাজি ছোট্ট পৃথুলা ঘুমিয়ে যায় তা সে নিজেও জানেনা।
সবই ঠিক ছিলো গল্প টায় কিন্তু প্রেয়ন যে বিয়ের রাতে অন্য একটা মেয়ের সাথে ওইসব করল তার উল্লেখ তো একবারও হলো না পরে।। পৃথুলা কিছু বলল না কেন ওই ব্যাপার এ। এটা তো একধরনের cheat করা হলো পৃথুলার সাথে।।আমার মনে হয় এই scene টা না লিখলেও পারতেন।🙂
Read all reviews on the Boitoi app