অভিক তার ঘরের দেয়ালে ঘুরঘুর করা টিকটিকির সাথে সুজানাকে পরিচয় করিয়ে দিল। বলল,--"এরা আমার বন্ধু। চিনে রাখুন। ভয় পেলে ওদের ধরে আপনার বইয়ের ভাঁজে লুকিয়ে রাখবো।" সুজানা হাঁ করে শুনলো শুধু। কি আজব কথা! অভিক তাকে অ্যাকুরিয়ামের মাছগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল,--"এরা আমার বেস্টু।" তারপর টেরারিয়াম, ইনডোর প্ল্যান্ট, ক্যাকটাস, ওয়াল পেইন্ট আর ওয়াল র্যাকে রাখা শোপিসগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল, --"তোমরা শুনে রাখো তোমাদের বন্ধু এখন সরিষাবাড়ির একটা মেয়ের হাতে বন্দী।" তারপর সুজানাকে টেনে নিয়ে গিয়ে পেছনের বারান্দার সাথে লাগোয়া লতানো গাছ আর টবগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল, --"এগুলো সব আপনার। আর আপনি তাদের সবার এবং আমার। তাদের কম, আমার বেশি।" সুজানা বলল, --"কিন্তু টিকটিকি আমার ভয় করে।" অভিক বলল, -- "আপনি আমাকে অ্যান্টেবায়োটিকের কড়া ডোজ দিতে না চাইলে আমি তাদের লেজ ধরে নিয়ে আসবো আপনার কাছে।"
"বুঝতেছি না কিভাবে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করবো, এত্ত এত্ত ভালো লাগার শব্দ কি দিয়ে করবো জানা নেই আমার, লেখিকা তোমার হাতের লেখুনিতে মুগ্ধ আমি, তোমার হাতের লেখুনি না পড়লে জানতেই পারতাম না অশ্লীলতা ছাড়াও এত সুন্দর প্রেমময় ভালোবাসা হয়, সবার জুটি গুলো আমার কাছে ছিল ভীষণ ভালো লাগার,। তোমাকে দোয়া দোয়া, তুমি সবসময় এমন ইউনিক কিছু প্রকাশ করো,অনেক বড় লেখক হও,।!🌼🫶🧡"
বইয়ের শেষের অংশটুকু আসছেনা তাই পড়তে পারছিনা
Read all reviews on the Boitoi app
বুঝতেছি না কিভাবে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করবো, এত্ত এত্ত ভালো লাগার শব্দ কি দিয়ে করবো জানা নেই আমার, লেখিকা তোমার হাতের লেখুনিতে মুগ্ধ আমি, তোমার হাতের লেখুনি না পড়লে জানতেই পারতাম না অশ্লীলতা ছাড়াও এত সুন্দর প্রেমময় ভালোবাসা হয়, সবার জুটি গুলো আমার কাছে ছিল ভীষণ ভালো লাগার,। তোমাকে দোয়া দোয়া, তুমি সবসময় এমন ইউনিক কিছু প্রকাশ করো,অনেক বড় লেখক হও,।!🌼🫶🧡
দারুন সুন্দর একটি গল্প অনেক ভালো লেগেছে
কি বলবো ভাষা খজে পাচ্ছি না! ফেসবুকে প্রিয় বেগম পড়েতো আপনার গল্পের প্রেমে পরে গেছি, তার পর আমায় রোখো প্রিয় প্রহরে, পড়তো আমি ফিদা!🥰 তার পর দেখলাম এই ই_ বুক দেখেই তো কেনার জন্য পাগল হইয়ে অবশেষে কিনে পড়ে ফেললাম!আমার কেনা সার্থক 😇অভিক সুজানার দুষ্টু মিষ্টি কথায় তো আমি পাগল হইয়ে গেছি! আর ওদের ফ্রেন্ড সার্কেল বন্ডিংটা খুব সুন্দর ছিলো।আহির আর শান্তার ঝগড়া দারুণ লাগছে।🥰❤️
একটি তথাকথিত নাটকবিহীন ও অশালীনতাবিহীন গল্প পড়লাম। প্রেমিক পুরুষ, সকল নারীর আকাঙ্ক্ষিত এক মানব হলো অভিক ফারদিন। সুজানার প্রতি কেয়ারিং গুলো মন ছুয়ে যাওয়ার মতো। বন্ধুমহলটাও দারুন ছিল। গল্পটাতে অনেক বাস্তবিকতা খুঁজে পেয়েছি। বিশেষ করে জায়গার নাম গুলো। কারণ আমি চট্টগ্রামের পটিয়ার বাসিন্দা। সর্বোপরি খুব সুন্দর একটি নান্দনিক গল্প উপহার পেয়েছি। ধন্যবাদ লেখিকাকে। কিন্তু পড়েও যেন শান্তি পাচ্ছিলাম না। বারবার মনে হচ্ছে আর একটু বড় হতো। এটা বইটই৷ এ পড়া আমার প্রথম গল্প। 🙂🙂🙂🙂🙂
"এইতো আমি আলো" আপনার লেখা হিসেবে প্রথম এই লাইনটি দেখেই আপনার প্রেমমহলে আমার আসা। এবং এরপর থেকে সব গল্প পড়া হলো, আপনার লেখনির প্রতি প্রেম হলো। প্রায় প্রতিটি গল্প এবং গল্পের জুটিগুলো আমার কাছে ছিল অসাধারন, অনেক পছন্দের তার মধ্যে অভিক-সুজনা ও অন্যতম একটি, তাদের নিয়ে যখন ই বুক আসল, অনেক বেশি এক্সাইটেট ছিলাম কিন্তু কীভাবে যেন আরো আগে পড়া হয়ে উঠল না, ফাইনালি আজকে পড়তে পাড়লাম। এক কথায় অসাধারণ ছিল, একটি গল্পের মধ্যে বন্ধুত্ব,ভালোবাসা,পারিবারিক মেলবন্ধন, বিশেষ করে একজন মেয়ের প্রতি তার শ্বশুরবাড়ির মানুষের আচরণ,সেই মেয়ের তার শ্বশুরবাড়ির প্রতি দায়িত্বগুলো,যৌথ পরিবারের সৌন্দর্য, আনন্দ-হাসিখুশিময় জীবন সবকিছুই কী সুন্দরভাবেই না ফুটিয়ে তুললেন। সবচেয়ে বেশি উপভোগ করলাম শ্বাশুড়ির প্রতি অভিকের সম্মান,হাসি-মজাগুলো, আর বাচ্চা চরিত্রগুলো যে কী ভালো লাগল😍 অভিক-সুজানাকে নিয়ে আর কী বলব তাদের খুনসুটির জন্যই তো এই গল্প এতটা পছন্দের ।অভিক ফারদিন ছিল তার সু-জা-না র প্রেমিকপুরুষ, একজন শুদ্ধপুরুষ। আরএকটা কথা বলি সুজানার মাস্টারমশায়ের স্টাইলে... "আমায় রেখ প্রিয় প্রহরে" আপনার পাঠিকাদের জন্য ছিল হোমিওপ্যাথিক আর "সেগুনবাগিচায় তারার মেলা" ছিল অ্যান্টিবায়োটিক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের এত সুন্দর একটি ই বুক দেওয়ার জন্য। আপনার আগামীর জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা। আশা রইল ভবিষ্যতে আরো সুন্দর কিছু দিবেন❤❤
আগে রিভিউ দিবো তারপর পড়মু কারণ জানি যে প্রেমপুর লেখা সব সময় বেস্ট। বিশেষ করে শব্দচরণ আমার ভীষণ ভাল্লাগে। একেকটা চরিত্রও ভীষণ প্রিয়।
অভিক আর সুজানা অনেক কিউট জুটি। দিনদিন তোমার লেখা অনেক উন্নত হচ্ছে। এই ইবুকটা পড়ে খুব ভালো লেগেছে।
প্রথম ই-বুক পড়ার অভিজ্ঞতা হল সেগুনবাগিচায় তারার মেলা গল্পটির মাধ্যমে। অভিক ফারদিন ও সুজানা মানেই একটা কিউট আর দুষ্টুমিষ্টি জুটি। গল্পের প্রত্যেক চরিত্রই ছিল অসাধারণ আর মজার, মনে হচ্ছিল যেন সব বাস্তব!! সরিষাবাড়ির জামাই রাজা যে এত দুষ্টু সুজানা তো লজ্জায় শেষ। গল্পটির ধারাবাহিকতাও মাশাআল্লাহ অসাধারণ ছিল। অভিক ফারদিনের কথা ভাবতে ভাবতে সব জায়গায় অভিক ফারদিন কেই খুঁজতেছি, মনে হচ্ছে আমারও যাওয়া লাগবে সেগুনবাগিচায় সুজানার মতো একটা ড্যাশিং মাস্টারমশাই খুঁজতে।সর্বোপরি ভিলেন,ন্যাকামি ছাড়া গল্প পড়ুয়াদের জন্য গল্পটি বেস্ট। অনেক অনেক অভিনন্দন প্রিমা আপু আপনাকে।আপনার এই সুন্দর লেখালেখির জার্নিটা চিরস্থায়ী হোক 🥰🥰 প্রথম রিভিউ দিচ্ছি,ভুল ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন প্লিজ।
একটা মন ভালো করে দেওয়া ইবই। পুরো গল্প জুড়ে কেবল মুগ্ধতার ছড়াছড়ি। যেনো রুপকথার রাজ্যে আছি। এত সুন্দর ফ্যামিলি বন্ডিং,এত সুন্দর সুন্দর মুহুর্ত গুলো,এত চমৎকার গোন্ডেন হার্টেড প্রতিটা চরিত্র। সাথে আছে ফুলসম কয়েকটি বাচ্চা চরিত্র। সেগুনবাগিচা আর নবকুঠির কে ভিষণ অনুভব করেছি।কোন ভাষায় প্রকাশ করি। জীবন যদি সত্যিই এতোটা আলো পিছলে যাওয়া মসৃণ হতো! অভীক ফারদিন!একজন কল্পপুরুষ,শুদ্ধ পুরুষ, আরাধ্য পুরুষ। যাকে কোন শব্দ বা কোন বাক্যে যথার্থ বিশ্লেষণ করা যায় কিনা আমি জানিনা। অল ইন ওয়ানের একটা পারফেক্ট উদাহরণ এই অভিক ফারদিন। সুদর্শন, রোমান্টিক, দুষ্ট, চঞ্চল, বিনয়ী, আবেগি,যত্নশীল, কখনো গম্ভির আর কথার জাদুতে সুজানার মতো আমারো মন, প্রাণ সিক্ত হয়ে গেছে।অভিক নামক ঘোরের মধ্যে ডুবে আছি🥹 সুজানার ব্যাক্তিত্বটাও মারাত্মক সুন্দর। স্মার্ট, ম্যাচিউর, বুদ্ধিমতি। দারুন সুন্দর একটা বন্ধুমহল পেয়েছি।এখানে আরেকটা খুব প্রিয় কাপল শান্তা - আহির। এই দুষ্ট মিস্টি,টুইস্টে ভরপুর কাপলের খুনসুটি গুলো খুব বেশিই উপভোগ্য😍 একটা কমতি যেটা আমার মনেহয়েছে, নবকুঠিরের একটানা এতোটা মসৃন আর রুপকথার মত বর্ণনা পড়তে পড়তে কিছুটা একঘেয়েমি এসে যায়। ওইযে বলেনা একটু মান অভিমান অভিযোগ একটু দুঃখ ক্লেশ না থাকলে লাইফ পানসে হয়ে যায় তেমনই, আমার পাঠিকা মন আরেকটু টুইস্ট চায়।🫣 সেক্ষেত্রে শান্তা আহিরের পার্ট একদম ১০০তে ১০০