নুবাইদ টের পায়! কেউ দূরত্ব বাড়িয়েছে। মেয়েটা তার হবে না তাহলে? নুবাইদ শিকদার কখনো কোন মেয়ের দিকে তাকায়নি। এই প্রথম কোন নারীকে তার ভালো লেগেছে। তাকে পাওয়ার আকাঙ্খা মনে প্রভাব ফেলেছে। দাম্ভিক নুবাইদ আরেক দাম্ভিক কন্যার প্রেমে পড়েছে। যেই প্রেমের পরিণয় না হলে হৃদয়ের সর্বনাশ দ্বিতীয়বারের মতো হবে। প্রথম সর্বনাশটা রাগী মেয়েটাই করেছে। দ্বিতীয় বার ও সর্বনাশটা বোধহয় এই মেয়েটাই করবে। মানুষ হুট করে প্রেমে পড়ে যায়। কার চোখে কখন কাকে ভালো লেগে যায় বলা মুশকিল। সবাই সাদা চামড়ার প্রেমে পড়ে না। একেকজন মানুষটার একেকটা বিষয়ে আটকায়। কোন একদিন হয়ত এই মেয়েটাকে জিজ্ঞেস করবে, “আপনি আমাকে ভালোবাসবেন? যেভাবে অন্ধকার আকাশের চাঁদকে নিরবে ভালোবাসেন। আপনি আমাকে আপন করে নিবেন? যেভাবে কারনে-অকারনে দুঃখকে আপন করে নেন। আপনি আমার আকাশ হবেন? যেই আকাশে দুঃখগুলোকে মেঘ ভেবে সাজিয়ে রাখব। আপনার ইচ্ছে হলে সেই মেঘগুলোকে,বৃষ্টি রুপ দিয়ে ঝেড়ে ফেলে দিবেন। আপনি আমার চাঁদ হবেন? যার আলোতে নিজেকে আলকিত করবো। আপনি আমার ডায়েরি হবেন? ব্যক্তিগত ডায়েরি যাতে লিখা থাকবে হাসি-আনন্দ মিলিয়ে সহস্র উপাখ্যান।”
বইটি অসম্ভব রকমের সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে রাইমার ব্যক্তিত্বটা বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটা বই আমাদের উপহার দেয়ার জন্য।🥰🥰🥰
Read all reviews on the Boitoi app