শিশির ও বিন্তী একই স্বভাবের মানুষ। তবুও অপ্রত্যাশিত বিয়ের কারণে ওদের গল্পে প্রেমের চেয়ে অপ্রেম বেশী। মান অভিমান, ভুল বোঝাবুঝিতেই কী শেষ হবে অপ্রেমের গল্প! নাকি সবকিছু ভুলে কাছে আসার নতুন গল্প শুরু হবে।
জাস্ট অসাধারণ লিখনি
Read all reviews on the Boitoi app
Osadharon. Bhabini ato bhalo lagbe.
বিন্তী, শিশির আর শিশিরের পরিবারের প্রতিটি মানুষ অনন্য। বইটা পড়তে পড়তে যেমন প্রেমে বুঁদ হয়ে যাই তেমনই ঝগড়াটে শিশিরের ঝগড়া আর মনে মনে বলা কথাগুলো পড়ে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে যায়। লেখিকার সব গল্পই প্রিয় আর এটা অনেক বেশীই প্রিয়।
ভীষণ ভালো লাগলো গল্পটা পড়ে তবে শেষটা মনে হলো আর একটু দীর্ঘ হলে ভালো হতো। সবমিলিয়ে অসাধারণ লেগেছে!
ভালো লেগেছে।
অসাধারন লিখছেন আপু।বরাবরি আপনার নায়িকারা বেশির ভাগ আত্নসম্মান বোধ ওয়ালা হয় আর নেকামো চরিত্রের হয় না।এই দিকটা খুবই ভালো লাগে।অতি আদরে বাদর হয় সেই কথা শিশিরকে দেখেই বুঝা যায়। শিশিরের জন্য একটা শিক্ষা জরুরি ছিল আর হয়েছেও।তবে শিশিরের যে চরিত্র যা হাস্যকর কান্ডকারখানায় খুবই উপভোগ করছি।যাই হোক বিন্তির শশুর, শাশুড়ি, দেবর সবাই অনেক ভালো এটাও একটা প্লাস পয়েন্ট। যা বিন্তির জন্য সহজ হয়েছিল।বিন্তি হয়তো অনেক কিছু পায় নাই অতীতে, বর্তমানে এমন শশুর-শাশুড়ি,হাজবেন্ড,দেবর পাওয়ায় ওর সব অপূর্ণতা পূর্ণতা পেয়েছে।তবে বিন্তির মাটাই এখানের ভিলিনের চরিত্র বহন করেছে।যেসকল মানুষ অন্য মানুষদের কথায় প্রভাবিত হয় তাদের পরিবারের অন্য সদস্যদের কষ্ট সহ্য করতে হয়।যা বিন্তি করেছে।পরবর্তীতে বিন্তির ভাই-বোনগুলা ওকে সাপোর্ট করেছে এটাও ভালো লাগছে।
শিশির-বিন্তীর অপ্রেমের গল্পটা প্রেমের গল্পে এসে রূপ নিলো অবশেষে! চমৎকার লাগলো।❤️ কিন্তু একটা প্রশ্ন থেকে গেছে মনে, শিশির যে বিন্তীর ডায়েরীটা হারিয়ে ফেলেছে, এটা বিন্তী কিভাবে বুঝলো? সবাই পড়ে বলুন তো আমার সঙ্গে আপনাদের ধারণা মেলে কিনা!