‘বিয়ে’— একটি সামাজিক রীতি। সেই রীতির মাধ্যমে জুড়ে যায় দুটো মন। অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ; দু'টো সম্পূর্ণ অপরিচিত পরিবার। কেউ কাউকে দেখেনি বা চিনেও না। হঠাৎ দুটো পরিবার মিলে বিয়ে ঠিক করে ফেলে। কিন্তু বর্তমান যুগে একটা মানুষকে কী এক আলাপেই বুঝে ফেলা যায়? এক সাক্ষাতেই সারাজীবন একসাথে কাটানোর মতো সিদ্ধান্ত কী নেয়া যায়? একে অপরকে জানা ও চেনার জন্য ছোট্ট পরিসরে নেয়া সময়টুকুর মাঝে দুটি হৃদয়ে ফুঁটে ওঠা এক প্রণয়ের পুষ্পকে ঘিরেই রচিত — “চিত্তে ফোঁটা প্রেমপুষ্প”
গল্পটা অন্যরকম ছিল। সাধারণের মাঝে যেনো বিশেষ কিছু। অনুভূতিগুলোও ভিন্ন!
Read all reviews on the Boitoi app
অসম্ভব সুন্দর হয়েছে গল্পটা । গল্প পড়তে গিয়ে এতোটাই মগ্ন হয়ে গিয়েছিলাম যে কখন শেষ হয়ে গেছে বুঝতেই পারিনি। কোনো প্রকার রোমান্টিক মোমেন্ট, বাচ্চামী বাদেও যে এতো সুন্দর গল্প হয় তা এই গল্পটা না পড়লে বুঝতেই পারতাম না। বিয়ে নিয়ে সব মেয়েদের মনেই একটা ভয় কাজ করে যে বিয়ের পরবর্তী জীবন কেমন হবে ? এক দেখাতেই একটা ছেলেকে কতটুকুই বা বোঝা যায়। আর সবাই যে একরকম হবে এমন টাও তো নয়। স্বরন তার ছোট্ট কথার মাধ্যমে কতো সুন্দর করে তা বুঝিয়ে দিয়েছে। এই গল্পের বেশ কিছু লাইন আমার মন ছুঁয়ে দিয়েছে। সবটাই বললাম না শুধু মাত্র এই একটাই বললাম, নব হাসলো শব্দ করে, 'হাসবেন না নবশ্রী , আপনার হাসি মারাত্মক রকমের সুন্দর' নব থামলো। মিহি কন্ঠে বলল, 'ফ্লার্ট করছেন ?' 'ওসব ছাপড়ি মার্কা কাজ' 'তাহলে এটা কি ছিল ?' 'হবু বউয়ের সাথে আলাপ ছিলো' নব কিঞ্চিত কেঁপে উঠলো ।
অনেক ভালো লাগছে
অসম্ভব রকম সুন্দর লাগছে গল্প টা। একদম মন ছুয়ে দিলো। লেখিকা আপুকে অনেক ভালোবাসা 🥰