অবনীর প্রতি ভালোবাসাকে সচল রাখতে যেয়ে অবনীর ছোটবোন অনুকে বিয়ে করে অবনীর পরিবারকে রক্ষা করাই ছিল তার অন্যতম উদ্দেশ্য। রাশেদ ভেবেছিল অনুর মধ্যেই অবনী সচল। অথচ অবনীর মৃত্যুর আগে রাশেদের জন্মদিনের উপহারের সাথে যুক্ত করেছিল তার জীবনের বাস্তব সত্য নিয়ে লেখা চিরকুট। সেই চিরকুট অবনীর চিরবিদায়ের পরে রাশেদের হাতে পৌঁছায়। তাতে রাশেদ বুঝতে পারে অবনীর মৃত্যুর জন্য দায়ী কে বা কারা। যারা এতদিন রাশেদের কাছে পবিত্র সেজেছে সেই মুখগুলো রাশেদের এখন খুব পরিচিত। পরিচিত মুখগুলো কখনোই ভাবেনি রাশেদ অবনীর সত্য জানবে। অবনীর প্রতি রাশেদের ভালোবাসা দেখে তারাই অবনীর আংশিক সত্য কিছু কথা রাশেদকে বলতে বাধ্য হয়। কিন্তু তারা এও জানত না রাশেদ সবকিছু জেনেও না জানার অভিনয় করেছে...