১৯৮৫ সালের প্রথমার্ধ। অম্বর মেঘাচ্ছন্ন। বর্ষণ নামার পূর্বাভাস পরিলক্ষিত। শীতে মুখরিত গ্রামের পরিবেশ। কুয়াশার ঝাপসা চাদরে ঢাকা পড়েছে নব্য দিবসের প্রকৃতি। তার সর্বস্ব জুড়ে কেবলমাত্র হাহাকার। গ্রাম জুড়ে বিস্তৃত আতঙ্ক, আহাজারি। মধ্যরাত থেকে শিকদার মহলের অঙ্গনে মানুষের আনাগোনা। তিল পরিমাণ জায়গা অবশিষ্ট নেই। নিজের একমাত্র ভালোবাসার প্রাণপ্রিয় স্বামী নামক মানুষটার সদ্য খু ন হওয়া লা শ নিয়ে সম্মুখে বসা যুবতী এক নারী। আকাশ, বাতাস ফুঁড়ে সকলের আর্তনাদ ভাসমান হলেও সেখানে ঠাঁই মেলেনি মেয়েটার মুখনিঃসৃত একটা শব্দ। অসাড় শরীর খানা এক টুকরো পাথরখণ্ডে পরিণত হয়েছে।
"তন্বীপুইর লেখা বরাবরই আমার কাছে পছন্দের। 'রহস্যের বেড়াজাল' উপন্যাস টাও তেমন। শুরু থেকেই রহস্য নিয়ে এসেছে। শ্রেয়নী চরিত্রটার জন্য এতো খারাপ লেগেছে। মেয়েটা ভালোবাসায় প্রতারিত হয়েছে। তবে শুদ্ধের মৃ ত্যু ওর প্রাপ্য ছিলো। শ্রেয়ান ভালোবেসেও পেলো না। আসলে একবার ভালোবাসলে আর অন্যজনকে মনে স্থান দেওয়া যায় না। সবমিলিয়ে উপন্যাসটা অসাধারণ ছিলো। এক কথায় সুন্দর, সুন্দর!🖤"
তন্বীপুইর লেখা বরাবরই আমার কাছে পছন্দের। 'রহস্যের বেড়াজাল' উপন্যাস টাও তেমন। শুরু থেকেই রহস্য নিয়ে এসেছে। শ্রেয়নী চরিত্রটার জন্য এতো খারাপ লেগেছে। মেয়েটা ভালোবাসায় প্রতারিত হয়েছে। তবে শুদ্ধের মৃ ত্যু ওর প্রাপ্য ছিলো। শ্রেয়ান ভালোবেসেও পেলো না। আসলে একবার ভালোবাসলে আর অন্যজনকে মনে স্থান দেওয়া যায় না। সবমিলিয়ে উপন্যাসটা অসাধারণ ছিলো। এক কথায় সুন্দর, সুন্দর!🖤
Read all reviews on the Boitoi app
তোমার লিখা নিয়ে কি বলবো? একটা সাধারণ গল্পের মধ্যে অসাধারণ ভাব টা নিয়ে আসো। প্রথমের দিকে রহস্যের ভাব টা ছিলো। নামটা স্বার্থক। আর এই যে শুদ্ধ কি সুন্দর পরিকল্পনা করেই না ঠকালো শ্রেয়াকে। একদম ভালোবাসার জালে ফেলে ঠকানো হলো তাকে। আর শ্রেয়ানের জন্য খারাপ লাগছে। দীর্ঘ তিন বছর এক পাক্ষিক ভালোবেসে গিয়ে ছিলো। যখন সুযোগ আসলো বলার তখন ভাগ্য বোধ হয় চাইলো না তার ভালোবাসা প্রকাশ পাক। আমি প্রথমে অবাক হয়ছি শ্রেয়ানের ভালোবাসা টা প্রকাশ ফেলো না। সে তার শ্রেয়সী কে বলতে পারলো না তাকে কতটা ভালোবাসে জমিদার বাবু। শ্রেয়াও জানতে পারলো না। ছোট তবুও অনেক সুন্দর হয়ছে। ❤️❤️❤️
অসাধারণ! শ্রেয়সী চরিত্র টা মারাত্মক।শুদ্ধ এর বিষয় টা ভয়ংকর। এমন কতো মানুষ আছে,যারা শুদ্ধ এর মতো যত্ন করে ঠকায়! শ্রেয়ানের জন্য খারাপ লাগল!শ্রেয়সী জানতেই পারলো না শ্রেয়ানের ভালোবাসার কথা। এমন অনেক হয়,কতো মানুষ এমন যত্ন করে ঠকায়। সবশেষ বলবো, ছোটো এর মধ্যে অসাধারণ ছিল।
অসাধারণ প্লটের সুন্দর একটা গল্প। শ্রেয়সীর চরিত্র টা মন কাড়ার মতো৷ শ্রেয়সী যাকে নিজের ভাবতো ভালোবাসতো সেই মানুষ টাই তাকে ঠকালো। শ্রেয়ানের জন্য খারাপ লাগে। সবকিছু মেনে নিয়েও শ্রেয়সীকে ভালোবাসলো অথচ শ্রেয়সী তার ভালোবাসা গ্রহন করলো না। রহস্য আর ত্রিমাত্রিক ভালোবাসার সংমিশ্রণে অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প।তোমার লেখনি শব্দ চয়ন অসম্ভব রকমের সুন্দর। ভালোবাসা তন্বী আপ্পু।
গল্পটি সুন্দর, কিন্তু খুবই ছোট। বিশ্বাসঘাতককে মেরে ফেলে ভালোই করেছে। বিশ্বাসঘাতকদের পৃথিবীতে কোনো স্থান নেই
অসাধারণ প্লটের গল্প টা তোমার লেখনী নিয়ে কিছু বলার নেই যেটাই বলবো কম হবে। অসাধারণ সুন্দর হয়েছে সব মিলিয়ে অসাধারণ হয়েছে শ্রেয়সীর চরিত্র টা অসাধারণ সাহসী একজন নারী যার কাছে পাপের বা পাপী কোনো আশ্রয় নেই। শ্রেয়ানের জন্য খারাপ লাগছে। অসাধারণ হয়েছে গল্প টা 🥹 মনে হচ্ছে সব সামনে ঘটছে আমি সেই বসে বসে একমনে উপভোগ করছি 🥹
অসাধারণ একটা প্লটের গল্প পড়লাম।সময়টা কীভাবে যে কেটে গেল তা বুঝতেই পারি নাই। রহস্য, ত্রিমাত্রিক ভালোবাসা সবমিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর ছিল। এন্ডিং টা একদম কল্পনাতীত ছিল।কখনো ভাবিনি এরকম টা হবে।শ্রেয়সী চরিত্র টা মাইন্ড ব্লোয়িং।যেমন সাবলীল লেখনী তেমনই মারাত্মক সুন্দর শব্দ চয়ন।শ্রেয়ানের জন্য খুব খারাপ লাগছে। তোমার লেখনী আমাকে সহ পুরো পাঠক সমাজকে কান্না করানোর জন্য যথেষ্ট।অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল তোমার জন্য আপু।
অসম্ভব সুন্দর একটা বই পেলাম। চরিত্র,লেখনী, সব মিলিয়ে খুবই ভালো লেগেছে।
অসাধারণ একটা গল্প। লেখনী,প্লট অসম্ভব সুন্দর।স্পেশালি শ্রেয়সী চরিত্রটা খুব সুন্দর। কঠিন, সাহসী নারী চরিত্র।সব মিলিয়ে খুব ভালো লেগেছে গল্পটা।