এক পার্টিতে নিজেদের অজান্তেই নেশাতুর হয়ে শারিরীক সম্পর্কে জড়িয়ে যায় রায়ান আর টিয়া, যার ফলাফল ওদের জীবনকে একটা ঝড়ের মুখে ফেলে দেয়! সমসাময়িক এরকম একটা বিষয়কে কেন্দ্র করে এই গল্পটি সামনে এগিয়েছে।
"প্রথম পর্ব পড়েই খুব আকর্ষণ অনুভব করেছিলাম গল্পটার প্রতি। তারপর থেকে অপেক্ষায় ছিলাম। যেদিন শুনেছি বইটইয়ে আসবে, সাথে সাথে টাকা উঠিয়ে রেখেছিলাম কেনার জন্য। যেদিন এটা প্রকাশ হয়েছে সেদিনই কিনে পড়ে ফেলেছি। গল্পটা খুব সুন্দর ছিল। 🫶"
সমসাময়িক বিষয়। ভালো লেগেছে। সাধারণত ছেলেদের দায় এড়ানো চরিত্রেই বেশি দেখা যায়, কিন্তু এখানে লেখিকা ভিষণ সুন্দর করে গল্প টা শেষ করেছেন।
Read all reviews on the Boitoi app
পুঁচকে রায়ান আর টিয়ার গল্প!
চমৎকার একটা গল্প।
শানজানা আলমের গল্পের গাথুনি সবসময়ই ভালো হয়। চেনা পরিচিত মানুষের গল্প। কিন্তু উনার বড্ড তাড়াহুড়ো। এর আগের কিছু গল্পেও ইতি টানার জন্য একধরনের তাড়াহুড়ো দেখেছি। এতে করে গল্পটা সৌন্দর্য হারায়৷ আশা করি এরপর শুধু বই এর দামের সাথে মিল রেখে গল্পের দৈর্ঘ্য নির্বাচন করবেন না। গল্প যে ভালো লাগা নিয়ে লিখতে শুরু করেন, সেই ভালো লাগা নিয়েই শেষ করবেন।
প্রথম পর্ব পড়েই খুব আকর্ষণ অনুভব করেছিলাম গল্পটার প্রতি। তারপর থেকে অপেক্ষায় ছিলাম। যেদিন শুনেছি বইটইয়ে আসবে, সাথে সাথে টাকা উঠিয়ে রেখেছিলাম কেনার জন্য। যেদিন এটা প্রকাশ হয়েছে সেদিনই কিনে পড়ে ফেলেছি। গল্পটা খুব সুন্দর ছিল। 🫶
গল্পটা অনেক দিন থেকে পড়ার জন্য অপেক্ষায় ছিলাম।সম্পর্ক গুলো যদি এরকম ভরসার হতো তাহলে পৃথিবী আরও সুন্দর হতো।
এটা ঠিক গতানুগতিক প্রেমের গল্প নয়, বয়সটা প্রেমে পড়ার হলেও প্রকৃতপক্ষেই দুজন বন্ধুর গল্প যারা কিছুটা কৌতুহলের বশে এবং কিছুটা নেশার প্রভাবে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে যায় এবং ফলস্বরূপ মেয়েটা কনসিভ করে ফেলে। ছেলেটার দায়িত্ববোধ নিয়ে বন্ধুর প্রতি সহমর্মিতা নিয়ে, ঘটনাটির জন্য সমান দায় স্বীকার করে তার পাশে দাঁড়ানোর যে প্রচেষ্টা এবং ছেলের পরিবারের যে আচরণ সেটা খুবই বাস্তবধর্মী মনে হয়েছে। কিন্তু আসলেই কি ছেলেটার এই আচরণ কেবলই নিপাট বন্ধুত্বের দায় ছিল নাকি অবচেতনে ভালবাসাও দানা বেধেছিল? কী-ই বা হয়েছিল এর পরিণতি? এই গল্পের ১ম পর্ব অনলাইনে পোস্ট করার পর পড়ে বেশ আগ্রহান্বিত হয়েছিলাম তাই বইটইয়ে আসার সাথে সাথেই পড়ে ফেলেছি। গল্পটা খুবই যৌক্তিকভাবেই এগিয়েছে, একেবারেই মেদহীন ঝরঝরে লেখা। তবে আমার কাছে শেষটায় একটু তাড়াহুড়ো করেছেন লেখিকা এমন মনে হয়েছে। শেষ টা আরও কিছুটা প্রলম্বিত হতে পারত।একটা মাত্র কনভার্সেশনেই সমাধান যৌক্তিক হতে পারে যদি উভয়েরই অনুভূতি প্রকাশ পেত, এখানে একজনের চিন্তাভাবনা বা অনুভূতি আড়ালেই রয়ে গেছে, সেটা আরেকটু বিস্তৃত করা যেত! তারপরও গল্প টা সাবলীল, সুন্দর! লেখিকাকে ধন্যবাদ।
শেষটা এত ভালো লাগলো, মনটা ভালো হয়ে গেলো, সাথে দিনটাও।
মিষ্টি একটা গল্প
গল্পটি ভালো হয় নাই।