সাজু বিয়ের রাতে হবুবরের উদ্দেশ্যে একটা চিরকুট লিখে পালিয়ে গেল হৈমন্তী। একদিকে ভালোবাসার মানুষটার প্রতারণা ভুলতে পারেনি, অন্যদিকে মা জোর করে হৈমন্তীকে না জানিয়ে বয়স্ক এক বাচ্চার বাপের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছিল। হৈমন্তীর অপরাধ—তার বয়স বেশি। মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েদের পঁচিশ বছর বয়স মানেই সে বুড়ি। মায়ের ভাষ্যমতে, এর থেকে ভালো পাত্র পাওয়া যাবে না। রাতের অন্ধকারে রাস্তায় অনেক বড় বিপদ হৈমন্তীর জন্য অপেক্ষা করছিল। কতগুলো নেশাখোর হৈমন্তীকে একা পেয়ে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যেতে লাগল। তখনই আর্মি অফিসার কৌশিক গাঙ্গুলির জীপটা এসে পড়ায়, বখাটেগুলো হৈমন্তীকে রাস্তায় ছুঁড়ে ফেলে পালিয়ে যায়। সে যাত্রায় সম্মানের সঙ্গে জান বাঁচলেও একটার পর আরেকটা বিপদ পিছু ছাড়ে না হৈমন্তীর। সেই বিপদের দিনেও কৌশিক গাঙ্গুলিই কোনো না কোনোভাবে ঢাল হয়ে পাশে দাঁড়ায়। তারপর কি হয়? দুজনের গন্তব্য কি আলাদা হয়ে যায়? নাকি বিধাতার ইশারায় এক সুঁতোয় বাঁধা পড়ে দুজন।
At first thank u....golpo ta porar shubidha kore diyr jonno....tar por boli je bhalobasha Jodi sotti hoi tahole shudhu golpo na real life u shob possible hoie jai..💗❤️
Read all reviews on the Boitoi app
শেষটা সুন্দর ছিলো! যদিও চাচ্ছিলাম না দিপু আবার হেমার কাছে যাক,,,কিন্তু দিপুর দিদিদের কাজ আর দিপুর ভালোবাসা দেখার পর মিল হওয়াটাই ভালো লেগেছে❤️🩹 কৌশিক হৈমন্তী এর সম্পর্কটাও সুন্দরভাবে চলছে🌸 লেখিকা আপুকে ধন্যবাদ এত্তো সুন্দর একটা গল্প লেখার জন্য🌸 একদম আত্মতৃপ্তি নিয়ে গল্পটা পড়া শেষ করলাম🥰
এক কথায় দারুন❤️❤️
গল্পটা খুবই ভালো লাগে। আজকে শেষ অংশ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সত্যি বলতে হেমা আর দিপু মিলটা বেশি সুন্দর হইছে।লিখিকা আপু অনেক ধন্যবাদ
সম্পর্কে টান, গল্পের প্রতিটি চরিএ আলাদা, সুন্দর, গল্পের উপাস্হানাটাও খুব সুন্দর, দিপু, হেমা,হৈমন্তী, কৌশিক প্রতিটি চরিএ আলাদা, সম্পের্কর মধ্য একে উপরের বিশ্বাস টা জরুরি, জিবনে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস না হারালে আমরা তার গুরুকখনো বুজি না,যেমনটা দিপু, সব মিলিয়ে গল্পটা সুন্দর
এই গল্প টা অনেক সুন্দর হইছে বিশেষ করে হেমা দিমুর শেষ অংশ খুব ভাল হইছে
গল্পটি খুব সুন্দর হয়েছে।
Excellent story. Khub Khub valo laglo bondhu. Ai vabe tumi agiye jao
গল্পটা প্রথম থেকে খুব ভালো লাগছে।কিন্তুু দিপু আর হেমার মিল টা ভালো লাগে নাই।হেমার একা জীবনে এগিয়ে যাওয়া উচিত ছিল।যাই হোক গল্পটা সুন্দর
গল্পের উপস্থাপনা খুব সুন্দর। গল্পের প্রত্যেক চরিত্র স্ব গুনে আলাদা, দিপু , হেমা,কৌশিক,হৈমন্তী,প্রত্যেকের জীবনের মানসিক টানাপোড়েন ভিন্ন।এই জগতে সবার চিন্তা ভাবনা এক নয় আর হবেও না।কিন্তু একটা বয়স বা সময়ের পর নিজের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত নিজের বুদ্ধি বিবেচনা দ্বারা বিচার করে নিতে হয়। দিপু এমন একটা চরিত্র যে অন্যের প্ররোচনায় সিদ্ধান্ত নেয়, তার জীবনে বিচক্ষণতা খুব কম।সেজন্য জীবনের অনেকটা ভালো সময় সে শুধু নিজের ভুলের জন্য হারিয়েছে। সম্পর্ক এমন একটা জিনিস সেখানে যেমন শুধু ভালোবাসায় চলে না , একে অপরের প্রতি বিশ্বাস টাও ততটাই গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যতক্ষণ না পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হারাচ্ছে ততক্ষণ তার গুরুত্ব বোঝে না। হেমার ক্ষমাশীলতা অনেকেই হয়তো মেনে নিতে পারবে না।কিন্তু একজনকে সত্যিকারের ভালবাসলে তার জায়গায় অন্য কাউকে বসানো খুব কঠিন।দিপু দেরিতে হলেও হেমার মূল্য বুজতে পেরেছে।ভালোবাসার কাছে হাজার হাজার ভুল ক্ষমাশীল। ------------------- অনেক ভালোবাসা লেখিকার জন্য।🌹