আরিশার চুলের মুঠি ধরে টানতে টানতে তাকে বিছানায় এনে ফেলল জাঈদ। আরিশা চুপ করে রইল। কোন প্রতিবাদ করল না৷ কারণ তার ভাগ্যই যে তাকে আজ এই অবস্থায় এনে দাঁড় করিয়েছে। এদিকে জাঈদ শুধুমাত্র আরিশাকে বিছানায় ফেলেই ক্ষান্ত হলো না৷ কিছু সময়ের মধ্যেই ঝাপিয়ে পড়ল আরিশার উপর। আরিশা নীরবে সহ্য করল শুধু। যদিওবা এই নির্মম অত্যাচার সহ্য করার সময় বারকয়েক তার ইচ্ছা হলো মরে যাবার তবুও সে বাঁধা দিল না জাঈদকে। বাঁধা দেবেই বা কি করে? কিছু সময় আগেই তো স্বামীর অধিকারে লোকটা বেধে ফেলেছে তাকে। “কবুল” বলে আরিশাকে নিজের করে নিয়েছে। এখন যে তার উপর এই লোকটার বৈধ অধিকার আছে। প্রায় কয়েক ঘন্টার নির্মম অত্যাচার চালিয়ে আরিশার উপর থেকে সরে গিয়ে সুখের নিদ্রায় নিমগ্ন হলো জাঈদ। এই ঘটনার পরই আরিশা একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে হারিয়ে গেল নিজের ভাবনায়। আজ কিভাবে তাকে এই কুদিন দেখতে হলো সেই ভাবনাতেই গত হলো। আরিশা এসব ভেবে বিছানা থেকে উঠতে যাবে এমন সময় জাঈদ বলে উঠল, “এখান থেকে এক পাও নড়ার চেষ্টা করবি না। আজ রাতে তোকে আরো বেশ কয়েকবার আমি ভোগ করব।”