কাজিন রিলেটেড অসম বয়সী প্রেমের উপন্যাস "কন্যা সুন্দরী" সিনোপসিসের সূচনা প্রথম প্রেমের আত্মোপলব্ধি দিয়ে। প্রেম, সেটো সবাই করে। অনুভবও করে। আত্মোপলব্ধি কেউ করে না। করলেও সংখ্যাটি নিতান্তই নগণ্য। মাত্র তেরো বছর বয়সী নাতনিকে দাদী দৌলতুন্নেচ্ছা সবার অমতে ধরে বেঁধে বিয়ের পিঁড়িতে বসাতে চায়। যুগ পাল্টেছে, পৃথিবী বদলে গিয়ে অত্যাধুনিকতার ছোঁয়ায় হয়েছে আরও উন্নত এবং পরিপূর্ণ। শিক্ষা-দীক্ষা, গাড়ি, বাড়ি, পোশাক-আশাক, লাইফস্টাইল—সবকিছুর মাঝে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে পরিবর্তন এসেছে অকল্পনীয় পরিসরে। কিন্তু মানুষ! মানুষ কী বদলেছে? সংসারে পুরুষ দ্বারা নারীরা নাকি চিরকালই নিষ্পেষিত। তা-ই কী? মুদ্রার অপর পিঠ কী বলে? অত্যাধুনিক এ যুগে এসে নারীরাই নারী দ্বারা সবচেয়ে বেশি মানসিক পীড়নের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে আজও, প্রতিনিয়ত। পুত্র সন্তানের মোহে পড়ে কন্যা সন্তানের প্রতি চরম অবজ্ঞা করছে এই নারীরাই। আর দিন শেষে প্রিয় নারীকে জিতিয়ে দিয়ে খুব গোপনে গভীরভাবে ভালোবেসে সুখ খুঁজে নিচ্ছে সংসারের প্রকৃত বীরপুরুষ যোদ্ধারা। কন্যা সুন্দরী এক প্রবল প্রেমিক পুরুষ আর তার অপরিণত বয়সী অবুঝ, আদুরে প্রেমিকার নিবিড় প্রেমের আখ্যান।
কন্যা আল্লাহর এক বিশেষ রহমত স্বরূপ!!আর আমরা সমাজের কিছু কিছু মানুষ সেই রহমতের সন্তানকেই অবজ্ঞা করি,অথচ এই কন্যারা কিন্তু পরিশেষে গিয়ে জন্মধাত্রী মা হই আবার আমরা নিজেরাই নিজেদের কন্যাকে অবহেলা করতে থাকি!!! এক নারী হয়ে অন্য নারীপ্রতি অবহেলা, অবজ্ঞা পোষণ কি উচিত?? "কন্যা সুন্দরী" এর মিথিকে জানতে পড়ুন, সবদিক মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর লিখেছেন আমাদের একাপু।
Read all reviews on the Boitoi app
মিস্টি প্রেমের বই। পড়া শুরু করেছি,,, বেশ লাগছে। ধন্যবাদ একাপা।❤️
ভালোবাসা শুধু প্রেমিক প্রেমিকা আর নব বিবাহিত দম্পতির ই হয় বুঝি? উঁহু!! বহুদিন একসাথে পথচলা যুগলের মধ্যেও থাকে গভীর প্রেম!! তেমন নতুন আর প্রাচীন জুটির সন্নিবেশ এ এই গল্প!! গল্পটা যতোটা শোয়েব মিথির, ঠিক ততোটাই নওশাদ মিতার.... পাশাপাশি শরাফত দাদাভাই আর তার দোলা বউ এর ও!!
মাশাআল্লাহ! #মাহমুদা_সুলতানা_একা আপুর আরও একটি মিষ্টি প্রেমের উপন্যাস... রোমান্টিক জনরায় লেখা। দারুণ লিখেছেন..! অনলাইনে যা পাইনি ই-বুকে তা পেয়েছি...!!! ★সমাজের একটি অন্ধকার দিক - ছেলে বংশ রক্ষা করবে, মেয়ে বংশ রক্ষা করতে পারবেনা.... ফলে কি হবে...!? ছেলেকে আবার বিয়ে করাতে হবে...কী নিদারুণ সত্য! লেখিকা আপু গল্পে গল্পে সুন্দর করে বুঝিয়েছেন। ★আমরা সবসময় দেখি পরিবার, সমাজে মেয়েদের ভূমিকা, মেয়েরা কতো কিছু সহ্য করে কিন্তু একটা ছেলেমানুষের ভূমিকা অথবা সহ্য ক্ষমতা সেভাবে তুলে ধরা হয় না। লেখিকা আপুর এই দিকটি আমার অনেক ভালো লাগে। ত্যাগী পুরুষ অথবা শুদ্ধ পুরুষ -- # স্ত্রীর অসুস্থতার কারণে হোক বা বয়োঃবৃদ্ধির কারণেই হোক,, একজন পুরুষ যখন তাঁর জৈবিক চাহিদা মেটাতে রোজা রাখেন, তবুও স্ত্রী কে ফেলে অন্য কারও কাছে যাননি,,,তখন তাঁকে আমার পৃথিবীর সবথেকে শুদ্ধ পুরুষ মনে হয়। তাঁর শিক্ষা দেয়ার পদ্ধতিও অনন্য লেগেছে...এমন গার্ডিয়ান তো ঘরে ঘরে থাকলে প্রতিটি পরিবারেই শান্তি বিরাজ করতো...!!! দারুণ দারুণ...! # আর একজন স্ত্রীর টিউমার জনিত কারণে জরায়ুই ফেলে দিলো অথচ না জানলো সেই স্ত্রী আর না জানলো পরিবারের কেও ।অথচ অর্ধাঙ্গিনীর হাত ছেড়ে দেননি। আগলে রেখেছেন,ভালো বেসেছেন।।।এটাই তো শুদ্ধ প্রেমের পরিচয়...! # আর একজন তো ১৩বছর বয়সের অসম বয়সি নারী কে আগলে রেখে সব__ সব কিছুর ঊর্ধ্বে চলে গেছে। কেননা এখানে না ছিল ছোঁয়া ছুয়ি,না ছিল সেভাবে দেখাসাক্ষাৎ!!দূর থেকে ভালোবেসে এভাবে কয়জনই বা আগলে রাখতে পারে ...!!! পরপর তিন পিঁড়িতেই দেখলাম জানলাম-- “বাস্তবে মুহুর্মুহু ঘটে। সব সত্য গল্পের খবর সবাই রাখে না।” উপন্যাসের একটি লাইন, লেখিকা কতো সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছেন।।। ★কিন্তু তারপরেও কিছু কিছু অপুর্ণতা থেকেই যায়... এর নামই জীবন। এর মাঝেই সুখী হতে গেলে করণীয় কী...!? জানতে হলে উপন্যাস টি পড়তে হবে। আরও অনেক বিস্তারিত বিষয় আছে। লেখিকা আপুর লেখা কখনও মিস করি না... ঈদের এতো ব্যাস্ততার মাঝেও পড়লাম এবং অনেক তৃপ্তি পেলাম।।। ঈদি উপহার হিসেবে অনন্য একটি উপন্যাস পেয়েছি। অনেক অনেক ভালোবাসা লেখিকা আপু... আরও ই-বুকের প্রত্যাশায় শেষ করছি।।।
কিছু চাই না আমার.....কিছু লাগবে না।সব চুরি হয়ে গেছে আমার
গ্রামীণ পরিবেশের বিয়ে বাড়ি থেকে ঘুরে আসলাম। কী সাবলীল ভাষায় আমাদের গ্রামীণ আচার-আচরণ তুলে ধরেছেন লেখিকা! সবশেষে শুদ্ধ ভালোবাসাই তো জিতে যায়!!
পরিবার, সমাজ এবং মানুষের চাহিদার তোপের মুখে ও সংসারে কিছু মানুষ থাকে যারা সব সময়ই চেষ্টা করে অপরকে ভালোবেসে সুখী করার, সকল দুঃখের অবসান করার, সর্বোপরি সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার। তবুও পেরে উঠতে কেউ পারে কেউ পারে না। ভালোবাসার মানুষকে অসম্ভব সুন্দর অনুভব করাতে গেলেই আসে যত বাধা, বিশেষত নারী যখন অপর নারীর সুখের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে বা বিরুদ্ধে যায়।তারপরও এসব কিছুর উর্ধ্বে গিয়ে ভালোবাসার যে বহিঃপ্রকাশ ঘটে তার চেয়ে সুন্দর কিছু এই পৃথিবীতে আর কিছুই নেই। আর এসব পারিবারিক ও সামাজিক খিটমিট আর কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ও মানুষের আনাগোনা, জীবনের এই টক-ঝাল -মিষ্টি অনুভূতির স্বাদ পেতে, সব পেরিয়ে নিজের আপন ভুবনের একান্ত নারী কে শ্রেষ্ঠ অনুভব করানোর প্রয়াস ———এই সবকিছুর সুন্দর সংমিশ্রণে অসম্ভব মিষ্টি প্রেমের ছোট্ট উপন্যাস “কন্যা সুন্দরী”।
মিষ্টি মেয়ে মিথি আর রাগী টিচার শোয়েব ভাইয়া। মিষ্টি মিষ্টি প্রেমের মধ্যে কিছু এলাচি আছে কিন্তু ব্যপার না দাদা তার ছেলে আর নাত জামাই মিলে সুন্দর করে ম্যানেজ করে ফেলছে। আমি ডুবে গেছি মুগ্ধতার আবেশে।