বর্ষাসিক্ত ধূসর মেঘের আড়ালে সেদিন লুকিয়ে ছিল চাঁদমামা। প্রকৃতিতে উঠেছিল ঝড়ে তাণ্ডব। অমাবস্যার ন্যায় অন্ধকারে নির্মিত রাত। বর্জ্যপাতের উচ্চধ্বনিতে কেঁপে কেঁপে উঠছিলো অষ্টাদশী রমণীর তনু, মনের সঙ্গে সমস্ত অঙ্গ-প্রতঙ্গ। সেই লগ্নে, সেই ক্ষণে রমণীর জীবনে আবির্ভাব ঘটলো এক সুদর্শন পুরুষের। পরবর্তীতে সেই হলো তার প্রিয় ডাক্তার সাহেব। উচ্চাকাঙ্খা রমণী সেদিন মেতে উঠেছিলো হৃদকম্পনের তাড়নায়। অনিচ্ছায় পুরুষটির সঙ্গে বেঁধে ছিলো নিজের গাঁটছড়া। কিন্তু তা যে ছিল রমণীর নিকট অকল্পনীয়। অবশেষে সদ্য বিবাহিত বরকে ফেলে পালিয়ে গেল রমণী। কিন্তু পুরুষটি তো থেমে যাবার নয়। নিজ অর্ধাঙ্গিনীকে সে ঠিক বাজেয়াপ্ত করে নিল। আঁটকে নিল নিজের খাঁচায়। খুঁজে নিয়ে বন্দি করলো নিজের জালে। যে জাল ছিড়ে বের হওয়া রমণীর নিকট অসম্ভব। সূর্যদয়ের কাল ক্ষণে একত্রিত হলো তারা। ভালোবাসায় সিক্ত করলো একে-অপরকে। কোনো একদিন তাদের জীবনের হঠাৎ আকাশে ফুঁটে উঠেছিল ধূসর রংধনু। কিন্তু সময় পরিবর্তনশীল। সময়ের সঙ্গে পরিবর্তনশীল মানুষের জীবন। ওপর ওয়ালা ভাগ্যে যা লিখেছে, শত চেষ্টা করেও তা খণ্ডানো যে বড্ড মুশকিল। কপোত-কপোতী ও তা পারেনি বদলাতে। তাদের জীবনের সেই ধূসর রংধনু কেটে পূর্ণ আকাশে ছড়িয়ে পড়েছিল সাত রঙে রাঙা রংধনুর উজ্জ্বল রশ্মি। যার আলো ফেলেছিলো হঠাৎ অমাবস্যার রাতে ঘটে যাওয়া অঘটনের রাত্রীতে। ঝগড়া, মিষ্টি খুনশুটিতে লিপ্ত হলো তাদের জীবন, অতঃপর গভীর হলো মিষ্টি প্রণয়ের অনুচ্ছেদ। রমণী পালিয়ে যাওয়ার পরে কী করে খুঁজে পেয়েছিলো পুরুষটি তার অর্ধাঙ্গিনী? কী করেই বা মিলন হলো তিন জোড়া কপোত-কপোতীর?
"এই ❝ধূসর রংধনু গল্পটা আমার বরাবরেরই খুব পছন্দের বলা যেতে পারে। বর্তমান যুগের অন্যান্য সকল গল্পের থেকে এই গল্পটা বেশ আলাদা। আর এই ❝ধূসর রংধনু ২❞ও তার ব্যতিক্রম নয়। এক অন্ধকার রাত্রিতে ঝড়ের রাতে নিয়তির হাতে বাঁধা পড়ে যায় দুটো জীবন। তাও এক পবিত্র বন্ধন যার নাম বিয়ে। তিনটি শব্দ কবুল তিনবার বলায় এক সুতোয় বেঁধে যায় তারা। কিন্তু আবারও নিয়তির খেলায়ই হারিয়ে যায় আবার তারা। কিন্তু অষ্টাদশীর মনে ঠিকই জায়গা করে থাকে সেই অন্ধকার ঘরের দেখা সেই মানবটি। বিয়ে নামক পবিত্র বন্ধনের কথা ভুলতে না পেরে হয়ে যায় চুপচাপ। কিন্তু নিয়তি কি আবার তাদের এক করে..? এছাড়া গল্পের প্রতিটা জুটি তাসফি-নিস্তব্ধ,সুজন-আশা,মাহীন-বাসন্তী ছিলো গল্পের প্রাণ। আর তাদের প্রাণোচ্ছল করার জন্যে ছিলো ছোট্ট হাসিখুশি বাচ্চা পান্না। কিন্তু শেষে পান্নার পরিণতি খুবই কঠিন ছিলো। সমাজে আরফিনদের মতো নরপিশাচ থাকতে কখনো পান্নারা শান্তি পেতে পারে না। আর গল্পের শেষে মাহীন আর বাসন্তীর সমীকরণ টা সবচেয়ে সুন্দর ছিলো তবে পুরো গল্পে তাদের কম পাওয়া গিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রত্যেকবারের মতো এইবারও গল্পটা অসাধারণ অভূতপূর্ব হয়েছে। আর সমুদ্র কন্যা কুয়াকাটার বর্ণনা আর সূর্যি মামার উদ্দেশ্যে চিঠিটা যেনো প্রকৃতির সাক্ষী করে তুলেছিলো এই গল্পে।"
এই ❝ধূসর রংধনু গল্পটা আমার বরাবরেরই খুব পছন্দের বলা যেতে পারে। বর্তমান যুগের অন্যান্য সকল গল্পের থেকে এই গল্পটা বেশ আলাদা। আর এই ❝ধূসর রংধনু ২❞ও তার ব্যতিক্রম নয়। এক অন্ধকার রাত্রিতে ঝড়ের রাতে নিয়তির হাতে বাঁধা পড়ে যায় দুটো জীবন। তাও এক পবিত্র বন্ধন যার নাম বিয়ে। তিনটি শব্দ কবুল তিনবার বলায় এক সুতোয় বেঁধে যায় তারা। কিন্তু আবারও নিয়তির খেলায়ই হারিয়ে যায় আবার তারা। কিন্তু অষ্টাদশীর মনে ঠিকই জায়গা করে থাকে সেই অন্ধকার ঘরের দেখা সেই মানবটি। বিয়ে নামক পবিত্র বন্ধনের কথা ভুলতে না পেরে হয়ে যায় চুপচাপ। কিন্তু নিয়তি কি আবার তাদের এক করে..? এছাড়া গল্পের প্রতিটা জুটি তাসফি-নিস্তব্ধ,সুজন-আশা,মাহীন-বাসন্তী ছিলো গল্পের প্রাণ। আর তাদের প্রাণোচ্ছল করার জন্যে ছিলো ছোট্ট হাসিখুশি বাচ্চা পান্না। কিন্তু শেষে পান্নার পরিণতি খুবই কঠিন ছিলো। সমাজে আরফিনদের মতো নরপিশাচ থাকতে কখনো পান্নারা শান্তি পেতে পারে না। আর গল্পের শেষে মাহীন আর বাসন্তীর সমীকরণ টা সবচেয়ে সুন্দর ছিলো তবে পুরো গল্পে তাদের কম পাওয়া গিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রত্যেকবারের মতো এইবারও গল্পটা অসাধারণ অভূতপূর্ব হয়েছে। আর সমুদ্র কন্যা কুয়াকাটার বর্ণনা আর সূর্যি মামার উদ্দেশ্যে চিঠিটা যেনো প্রকৃতির সাক্ষী করে তুলেছিলো এই গল্পে।
Read all reviews on the Boitoi app
ধূসর রংধনু সিজন টু গল্পটা আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে অসাধারণ লেগেছে এর প্রত্যেকটি চরিত্র ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে। আমি এর সিজন ওয়ানও করেছি ফেসবুকে সেটাও অসম্ভব ভালো লেগেছে এছাড়া গল্পের প্রতিটা জুটি তাসফি-নিস্তব্ধ,সুজন-আশা,মাহীন-বাসন্তী ছিলো গল্পের প্রাণ। আর তাদের প্রাণোচ্ছল করার জন্যে ছিলো ছোট্ট হাসিখুশি বাচ্চা পান্না। কিন্তু শেষে পান্নার পরিণতি খুবই কঠিন ছিলো। সমাজে আরফিনদের মতো নরপিশাচ থাকতে কখনো পান্নারা শান্তি পেতে পারে না। বেচারী পান্নার জন্য একটু বেশি খারাপ লাগছিল শেষের দিকে হৃদয়টা একটু ভারি ভারি লাগছে। আসলেই তো এরকম কিছু নরপিচারদের জন্য আমাদের নারী সমাজ আজও অনিশ্চিত ভাবে চলাচল করে তবে সবশেষে এটা দেখে ভালো লাগলো যে পান্না বেচারীও আগের মত হাসিখুশি ভাবে জীবন কাটাতে শুরু করেছে । মাহিন এবং বাসন্তী ও তাদের ভালোবাসার প্রকাশ করতে পেরেছে তাদের নতুন জীবনের সূচনার একটা অধ্যায় শুরু হয়েছে। সবশেষে এটাই বলব এই রকমই সুন্দর এবং ইউনিক গল্প দিয়ে যে ও আমাদের মাহি আপু 🩵
তাসফি আর নিস্তব্ধ বরাবরই পছন্দের আর মাহিরা আপুর লেখাও আমার পছন্দের।ধূসর রংধনু সিজন ২ ও আমার খুব পছন্দের।
মাহি আপু গল্পটা সত্যিই অনেক সুন্দর হয়েছে। আমার তো এখন নিস্তব্ধ তাসফি কে পড়ে, মনে হচ্ছে তাদের মলাটের বই আকার নিজের কাছে থাকলে অনেক ভালো হতো। অনেক সুন্দর হইছে আপু 🥰🥰 এটা আমার কিনা প্রথম ইবুক, অনেক দিন ধরে ফেসবুকে গল্প পড়ি,,, কখনো ই বুক কিনে পড়ার ইচ্ছে জাগেনি কিন্তু নিস্তব্ধ বেডাকে জানার ইচ্ছে ধমাতে পারি নি🙈অনেক সুন্দর হইছে
ধূসর রংধনু গল্পের নামেই যেন এক অপূর্ণতার পূর্ণতা লুকিয়ে আছে। ধূসর—একটা অস্পষ্ট, আবছা আবরণ; আর রংধনু—রঙিন আশার প্রতিচ্ছবি। এই দুইয়ের মেলবন্ধনেই জন্ম নেয় এক হৃদয়ছোঁয়া গল্প, যা প্রতিটি পাঠকের হৃদয়দরজায় কড়া নেড়ে বলে—"দয়া করে আমাকে ভেবো, অনুভব করো, ভালোবেসো।" এটি কোনো সাধারণ ভালোবাসার গল্প নয়। এটি এমন এক প্রেমকথা, যা হঠাৎ ঝড়ো হাওয়ার মতো এসে ওলটপালট করে দেয় জীবনের হিসেব-নিকেশ। কখনও তা শান্ত নদীর মতো, কখনও আবার উত্তাল সমুদ্রের মতো। ভালোবাসা এখানে ধীরে ধীরে নয়, আসে এক ধামাকা আবেগের বিস্ফোরণে। চোখের পলকে জীবনের একঘেয়ে সাদা-কালো ছায়াগুলোয় ঢুকে পড়ে রঙধনুর মতো এক স্নিগ্ধ স্পর্শ। আর সেই ভালোবাসা শুধু এসেই থেমে যায় না—সে নিজেকে প্রমাণ করে, পরিপূর্ণতা খোঁজে, আত্মার সঙ্গে আত্মার সংলাপ খোঁজে। গল্পটি শেষ হয়, ঠিকই, কিন্তু পাঠকের ভেতর শুরু হয় অন্য এক যাত্রা—এক অনুভূতির, এক অতৃপ্তির, যেন গল্পটা আরও খানিকটা বাড়লে হয়তো হৃদয়ের সেই অপূরণীয় ক্ষুধাটা একটু তৃপ্ত হতো। "ধূসর রংধনু" তাই শুধু এক প্রেমগল্প নয়—এটা এক স্নিগ্ধ যাত্রা। অনুভবের, হারিয়ে যাওয়ার, আবার ফিরে আসার। এমন এক গল্প, যেটি শেষ হয়ে যাওয়ার পরও পাঠক পৃষ্ঠার দিকে তাকিয়ে থাকে আরও একটু, একটুখানি আশা নিয়ে—যদি আরেকটি বাক্য, আরেকটি অধ্যায় থেকে যেত! এই গল্প বুকে রাখে কিছু নীরব কান্না, কিছু নিঃশব্দ হাসি, আর অগণিত রঙ ছড়ানো ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি। ঠিক ধূসর রংধনুর মতোই—স্বচ্ছ, সুন্দর, অথচ অভিমানে নুয়ে পড়া এক দুর্বোধ্য রঙের ভাষা। ধন্যবাদ তোমায় মাহিরা আপু..(মনি)
Khub sundor hoyeche apu ❤️❤️
আরেকটু গল্পটা বড় করলে ভালো লাগতো।
"ধূসর রংধনু " ✨সাত রঙের ভিড়ে রঙ্গিন জীবনের মাঝেও লুকানো বিষণ্ণতা কিংবা দুঃখের ছাপ আচ্ছন্ন সৌন্দর্য অথচ অন্তর্নিহিত বেদনার প্রতীক ✨রঙ্গিন ভিড়ে দাঁড়িয়েও চোখে হাসি বুকে নীরব ব্যথা নিয়ে ধূসর মেঘে ঢেকে থাকা এক চিলতে রোদ্দুর গল্পের প্রত্যেকটি চরিত্রে এর সাথে খাপ খাইয়ে যায় লেখা টি😌🫶লেখিকা আপি তার রং দিয়েই গল্পের হাসি কান্না একাকিত্ব মহ ভালোবাসা সব কিছুই বর্ণনা করেছেন ।মেঘে ঢেকে যাওয়া ঋদয়েও ভালোবাসার জয় ধ্বনি উচ্চারিত বিকশিত উপস্থাপন সব ই ছিল আড়ালে ঢাকা প্রীতি😫❤️🩹 কিছু প্রিয় চরিত্র বিশ্লেষণ::✨ তাসফি:: ✨ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র নায়িকা। বাবা পাগল একটি মেয়ে বাবাই তার বেস্ট ফ্রেন্ড 😌❤️🩹হঠাৎ করেই তার জীবনে এক পশলা বৃষ্টির সন্ধান পাই সে ভালোবাসে গা ভাসিয়ে দেই তার ডাক্তার বাবুর অস্তিত্বে 🫠 { সচরাচর গল্পের নায়িকা দের মত ন্যাকা সে একদমই নহে 🙌 তীব্র স্রোতের অনুকুলে দাঁড়িয়ে ও সত্ত্বা কে বাঁচাতে কেমন করে প্রতিবাদ করতে হয় জবাব দিতে হয় সে জানে 😌✨ পার্সোনালিটি তার সর্বোচ্চ !!! ❤️🩹 নিস্তব্ধ ইয়াসার:: ✨ গল্পের আর একটি কেন্দ্রীয় চরিত্র নায়ক। গম্ভীর মুখে মুখে রহস্যময় হাসি নিয়েই সব কার্য সম্পুর্ণ করে। অর্ধাঙ্গিনী তার বিমোহিত এই রহস্য উদঘটনে ব্যার্থ 😗একজন বেস্ট কাকাই ছেলে এবং একজনের অর্ধাঙ্গ ! তার জিনিস কেমন করে আমরণ তার কাছে রাখতে হয় সে জানে তার মানে শুধুই তার ০.০০% ভাগ দিতে রাজি নহে। বন্ধুত্ব মহলে জুরি মেলা ভার🙌👀 { অসাধারন পার্সোনালিটি এর ব্যক্তি মানুষের উপকারে রাজি শিকারপ্তিতে বড্ড কাঁচা 🫶🥹 একের ভিতর সব 😁} আশা:: ✨ আমাদের পাখির বাসা !! গল্পের সাইড নায়িকা চরিত্র। মা বাবা ভালোবাসা অভাবী একটা মেয়ে তার ভাগেও জুটেছিল এক আকাশ সমান ভালোবাসা ।সুজন মাঝির নৌকার পালে বয়ে চলা স্রোতের বিপরীতে সলাত সলাত ধ্বনি🌷 বন্ধুত্ব মহলে জুরি মেলা ভার তার তাসফি প্রিয়🌺 সুজন::✨ ভালোবেসে মধ্য নদীতে ডুবে যাওয়া নৌকার সুজন মাঝি সে !! সব খড়কুটো নিয়ে এসেছিল তার সঙ্গে ভাসতে এক পাখির বাসা 🌟 তাকে নিয়ে বিলীন হয়েছিল তার অস্তিত্বে ❤️🩹🫶 নিস্তব্ধ অতি কাছের প্রিয় বন্ধু মহলের ইম্পর্ট্যান্ট সদস্য!! পান্না::✨ আদুরে একটা মেয়ে বাবা হারা🫠 কাকাই এর কলিজা!! ফুঁটফুটে একটা চাঁদ বিকৃত সমাজের কষাঘাতে পিসে গেছে কিছু নোংরা ছাইয়ে 🙂💔 { গল্পের হার্ট টাচিং মুহুর্ত পড়তে গিয়ে ই চোখ ভিজে উঠেছে 😅 তোমাকে অনেক ধন্যবাদ লেখিকা আপি বাস্তবতা তুলে ধরেছো এখানে তুমি 😌🤲 চাকচিক্য দুনিয়ায় আমরা আসলেই বারংবার ভুলে কেনো আমাদের এই মানব জন্ম🫠 এই সমাজে ধর্ষক দের শাস্তি হয় নাহ তারা কিছু কাগজের বিনিময়ে বেঁচে যায় গল্পে শাস্তি টা ছিল নীরব হাহাকারে এক শান্তি 🩷🩶} বন্ধু মহল:: ✨ তাসফি আর নিস্তব্ধ দুই বন্ধু মহল ই ছিল যেনো শত ঋদয়ে এক প্রাণ এক দেহ তাদের বন্ধন সুদ্রিয়🥰🌺 আরাধ্য সর্নিধি আশা দেখিয়েছে বন্ধুর মন খারাপ কেমনে হাসির ঝটাই রূপান্তর করতে হয়🌟 গল্পের বাকি চরিত্র বাসন্তী আয়েশা মাহিন মোস্তফা সাহেব রাহেলা বেগম নিলয় সাহেব নিস্তব্ধ ফুফি এর ছিল একটি গাছের শিকড় এর মত 😻🔥💯 প্রিয় কথা: 🌺 একবার যা আমার হয় টা আমারই! কেউ সেটা অবহেলা করবে , আমার সেটা পছন্দ নয়। আমার কলিজায় কেউ আঘাত করতে আসলে আমি তাকে ছেড়ে দেবো না !!! 🌼🌼 জীবনের প্রথম নারী তুমি !!! আমার অস্তিত্বে তার সমস্ত সত্তা বিলীন করুক 🥀🥀 *** নিস্তব্ধ ইয়াসার *** গল্পঃ টা অনেক সুন্দর ছিল আপুনি 🫶✨ গল্পঃ টা যেন আমার নেশা পড়তে থাকলে শেষে হোক এইটা ভাবতে পারি নাহ বড্ড মন খারাপ হয় 🫠🌷 দুই ধূসর রংধনু পড়ার তৃষ্ণা আমার কখনও মিটবে না🥰🥀 প্রিয় লেখিকা আপু তোমাকে ধন্যবাদ দিয়ে শেষ করা যাবে নাহ এত সুন্দর গল্পঃ উপহার দেওয়ার জন্য তোমাকে অসীম ভালবাসা💖💖 (( গল্পও টা একটু তাড়াতাড়ি এগিয়ে গেছে মনে হইলো তবে শুরু থেকে সমাপ্তি ছিল শান্তি মোড়ানো💐💐 কিছু কিছু টাইপিং মিসটেক আছে শুধরিয়ে নিও মানুষ মাত্রই ভুল হইতে পারে🤲😌)) আরও একটি বিশেষ ধন্যবাদ গল্পঃ টা পড়ার তীব্র ইচ্ছা ছিল আমার ! তুমি আমাকে হেল্প নাহ করলে এইটা পড়ার সৌভাগ্য আমার হতো নাহ মিষ্টি আপাই😻❤️🩹🥹 এত মিষ্টি তোমার কথা ব্যবহার এত অমায়িক তুমি 🫶🌼 তোমার সাথে কথা বলার সময় মনেই হয় নাহ একজন লেখিকার সাথে কথা বলছি আমি 🌺🤍 নিরহংকার এক স্বচ্ছ পার্সোনালিটি এর মেয়ে তুমি🥀 তোমার জন্য অনেক দোয়া অনেক ভালোবাসা এই ভাবেই আগয়েই যাও আগামীর পথে তোমার হাতের কলমে ফুটে উঠুক আরও নিরন্তন শব্দমালা 🫠🌷 যা আমাদের হৃদয়ে শিহরণ জাগাবে 🥹🌼 প্রিয় লেখিকা তোমাকে প্রাণ ঢালা ভালোবাসা 🥀💝 বিঃদ্রঃ::: মনের ভাব প্রকাশে আমি বড্ড কাঁচা কি নাহ কী লিখেছি সব। ভুল কিছু বললে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি তে দেখবেন🫶❤️🩹 পার্সোনাল রেটিং::: ১০/১০ 💝💝
গল্পটা অনেক সুন্দর ছিল আপি🥰 সত্যি সব কিছু অনেক ভালো লাগেছে আমার🥰😍 অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা গল্প আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য😘😘 দুইটা গল্প তোমার অসম্ভব সুন্দর হয়েছে কার কাছে কেমন লেগেছে আমি জানিনা কিন্তু আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে 💖🥳কিন্তু পান্নার সাথে যে ঘটনা ঘটলো সত্যিই এটা অনেক দুঃখজনক 😥😥 সমাজের কিছু নিচ মন মানসিকতার মানুষের জন্য আজ আমাদের সমাজ কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে যে একটা ছোট্ট শিশুর পর্যন্ত এইসব নরপিশাচের হাত থেকে রক্ষা পায়না 😥😥 তুমি গল্পের সাথে বাস্তবতাকে অনেক সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছো তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপি 🥰💖 এভাবে আরও অনেক দূরে এগিয়ে যাওয়া আপি💖🌺 তোমার জন্য মন ভরে দোয়া করি তুমি সফলতার উচ্চ শীর্ষে পৌঁছে যাও 🌺🥰তোমার জীবনের সকল স্বপ্ন পূরণ হোক 🌷💝তোমায় অনেক অনেক ভালোবাসা আপি😘😘 কিন্তু আপি গল্পের মাঝে অনেক টাইপিং মিসটেক ছিল লেখালেখির দিকে একটু খেয়াল করো আপি পরবর্তীতে এটা শুধরে নিও আর একটা কথা আপি আমার মনে হয় চরিত্রগুলো আরেকটু ফুটিয়ে তুললে ভালো হতো খুবি ফাস্ট ফাস্ট সবকিছু হয়ে গেছে 😥😥🥹 প্লিজ আপি আমার কথাগুলোতে মন খারাপ করো না কি করবো বলো তো নিস্তব্ধ আর তাসফিকে পড়তে শুরু করলে থামতে মন চায় না 😥😥 সবশেষে আবারো একটাই কথা আপি সত্যি গল্পটা সুন্দর ছিলো এভাবে আমাদের আরো অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প উপহার দিতে থাকো আমরা তোমার পাশে ছিলাম আছি ইনশাআল্লাহ সারা জীবন থাকবো 🥰 💝💖🌺আই লাভ ইউ আপি 😘😘😘💞❤️
দারুন হয়েছে,, দুই গল্প খুব ভালো লাগলো ❤️❤️