মায়ের কাছে শুনেলো শান্ত যে তিথি বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। কি আজব মেয়েরে বাবা! পরের বাড়িতে থাকবি আর একটু অপমান হজম করতে পারবি না, এটা কেমন কথা? অফিস থেকে ফেরার পথেই তাই ফোন করে তিথিকে। কিন্তু ফোন তো ধরলই না। কয়েকবার কল করার পর বুঝলো, তার নাম্বারটা ব্লক করে দিয়েছে তিথি। মনে হচ্ছে, তুলে আছাড় দেয় ওই মেয়েকে। বাসায় ফিরে দেখে মিথিলা অফিস থেকে ফিরে ফোন নিয়ে বসে আছে। সে কোন কথা না বলে বাথরুমে ঢুকে পড়ে। খাবার টেবিলে এসে দেখে মিথিলা বাইরে থেকে খাবার অর্ডার করেছে। 1. আজও বাইরের খাবার অর্ডার করেছো? 2. রোজ রোজ রান্না করতে আমার ভালো লাগে না। আর আমি পারিও না তেমন একটা রান্না। মাকে বলেছি, একটা রান্নার লোক জোগাড় করতে। 3. মার সাথে কথা হয়েছে তোমার? 4. এইতো বিকেলেই কথা হল। আচ্ছা, তিথি বলে কেউ থাকতো নাকি তোমাদের বাড়িতে?
ঠুস্ করে বইটা শেষ হয়ে গেলো । মাথায় রেশ রয়ে গেছে। ভালো লেগেছে লেখিকার বই আগের গুলোর মতোই। আরো লেখার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। শুভ কামনা।
Read all reviews on the Boitoi app
খুব সহজেই পড়ে ফেললাম। চির চেনা গল্প। আমাদের আশেপাশেই ঘটে যাওয়া ঘটনা।