শৌণিক নামের ছেলেটি অত্যন্ত শান্ত ও শীতল। কিন্তু তার একটি ভয়ংকর অতীত আছে। কোনো এক গুপ্ত কারণে ছেলেটির মধ্যে তার করা ভয়াবহ কর্মকাণ্ডের কোনো অনুশোচনা নেই। মায়াময়, সুন্দর পৃথিবীর কোনো মানবিক অনুভূতি তাকে তেমন ছুঁতে পারে না। তবে রৌনিতা নামের নারীটিকে সে ভালোবাসে। খুব ভালোবাসে। সে ভালোবাসার গভীরতাও নিঁখাদ ভয়ংকর! বয়সে বড়ো নারীটির এক তিতকুটে অতীত আছে, যা তাকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। সেই তিতকুটে অতীতের সাথে মেঘলা আকাশের তীব্র ঝলসে ওঠা রোদের মতো জড়িয়ে গেল ভয়ংকর ছেলেটি। পড়ুন চিত্তহরণ করা নারীটির প্রাণপুরুষের গল্প "চিত্তহারিণী"।
আমি আপনার এক নিরব পাঠক। ফেসবুকে আপনার সব গল্পই পড়ি কিন্তু কথা গুছিয়ে বলতে পারি না বলে আর কমেন্ট করা হয়ে ওঠে না। আপনার গল্প পড়ার জন্য এই প্রথম ইবুক কিনলাম। আপনার তৈরি করা প্রত্যেক মেল ক্যারেক্টার আমার প্রিয় বিশেষ করে যারা সাইকো আর অবসেসড। শৌনিক ও এই তালিকাই যুক্ত হলো। ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য।🥰🥰
Read all reviews on the Boitoi app
আপনার লেখনী পড়লাম। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছে তাজরিয়ানের লেখনী পড়ছি যেখানে শব্দ চয়নে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। ভীষণ সুন্দর বিষয়বস্তু, সাথে বর্তমান সময়ের প্রতিফল। শৌণিক এর প্রেমিক রুপ হৃদয় ছুঁয়ে যায়। প্রেমিকার পবিত্রতা সে দেহে খুঁজে বেড়ায় না। মন তার কাছে প্রাধান্য পায় । অসমবয়সী এই প্রেমিক যুগলকে আরেকটু দেখতে পেলে ভালো লাগতো । তুরাব এর মতো দেহলোভী পুরুষদের জন্য যুগে যুগে শৌণিকরা আসুক । তাহলেই ন্যায়বিচার হবে। তবে, অনেককিছুই ধোঁয়াশা থেকে গেল । কিছু গল্প অজানা থেকে গেল ।
শেষ করলাম। অদ্ভুত রাগে আমার এখনও শরীর কাঁপছে। শেষ পর্ব, বারবার পড়েও নিজেকে শান্ত করতে পারছি না। মেহরিমা কে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছে করছে। আসলে সবার জিবনে শৌণিক আসে না। শেষে বলবো, ভালো লেগেছে। দীর্ঘদিন পর প্রিয় লেখিকার লেখা পড়ছি পুরোদমে! আমি আপ্লুত! শব্দ গাঁথুনী ভালো ছিল। কাহিনী ও ভালো। তবে আমি মাহাদ কে চাই। হৃদয় শীতল করার জন্য। ❤️
পড়া শেষ করে আসছি❤️❤️❤️ আত্বগরিমা মানুষকে কতটা ভয়ানক করে তুলে। একনজ পুরুষ যে সম্পর্কে সন্তান,ভাই,স্বামী ও পিতা হয়, সে কখনো কখনো সেই সুন্দর সম্পর্কের সীমা লঙ্ঘন করে একটা তুচ্ছ মোহের মায়ায় পরে। শেষ দিকটা তামিল মুভির মতো ভায়লেন্সে ভরা।রুহিতার জন্য কষ্ট হচ্ছে, মেহরিমা তার মেয়েকে নিয়ে কোথায় চলে গেল? তুরাবের মা যদি ঐদিন মেহরিমার সাথে জেদ না ধরতো হবে তাদের ছোট ছেলেটা হয়ত পৃথিবীর মুখটা দেখত। তুরাবের মেয়ে বড় হবে এমন কুৎসিত বাবার স্মৃতি নিয়ে।ভালোবাসা এ কেমন ভালোবাসা যা একাধিক মেয়ে বা পুরুষ মানুষকে বাসা যায়।তুরাব মেহরিমাকেও পাগল হয়ে বিয়ে করেছিল রৌনিতাকেও। অবশ্য তার মুখে আউরান ভালোবাসা ছিল শরীরকে কেন্দ্র করে। তুরাবতো পারত রৌনিতাকে ডিভোর্স দেয়ার পর নিজপর ভুল বুঝে স্ত্রী সন্তানকে নিয়ে সবটা সাজাতে। বাবারবগলায় সু*রি দেখে তুরামের মেয়ে বাবার জন্য কান্না করেনি বিসয়টা তার মনকে নারাতে পারল না? কেমন বাবা সে? নিজের ছেলের জন্য পাগল হওয়ার আচরন করেছিল প্রতম দিকে তাও কি করে ছেলেকে ভুলে মেহরিমার গায়ে হাত দিল? কেন মনে হল না মেহরিমার কিছু হলে তার ছেলের খতি হবে।এ কেমন ছেলের টান তার ছেলের মৃতুতেও সে ঘায়েল হয়নি,তার মনে সুধু রৌনিতার নেষা ছিল,কেন মনে হয়নি তার ছেলে তার জন্য মারা গেল? শৌণিক তার বোন জামািকে কেন মারল তা ধোঁয়া রয়েছে,শৌণিকের মার তার সাথে কথায় জরতা কেন ছিল? আরো হয়তো অনেক কিছু বাকি রয়ে গেল শৌণিক ও তারবপরিবারের বিষয়ে। খুব সুন্দর হয়েছে।তবে বাস্তবে এমন কিছু হয়না যা পুরুষকে সুপুরুষ রুপে তৈরি করতে সহায়তা করে।এমন শৌণিক বাস্তবেই থাকা জরুরি, যেন নারীরা এমন ঘৃণ্য আচরনের শীকার না হয়।