"পদ্মা নদীর মাঝি" বইটির সম্পর্কে কিছু কথা: পদ্মানদীর মাঝি উপন্যাসের পটভূমি বাংলাদেশের বিক্রমপুর-ফরিদপুর অঞ্চল। এই উপন্যাসের দেবীগঞ্জ ও আমিনবাড়ি পদ্মার তীরবর্তী গ্রাম। উপন্যাসে পদ্মার তীর সংলগ্ন কেতুপুর ও পার্শ্ববর্তী গ্রামের পদ্মার মাঝি ও জেলেদের বিশ্বস্ত জীবনালেখ্য চিত্রিত হয়েছে। পদ্মা বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান নদী। এর ভাঙন প্রবণতা ও প্রলয়ংকরী স্বভাবের কারণে একে বলা হয় 'কীর্তিনাশা' বা রাক্ষুসী পদ্মা। এ নদীর তীরের নির্দিষ্ট কোন সীমারেখা নেই। শহর থেকে দূরে এ নদী এলাকার কয়েকটি গ্রামের দীন-দরিদ্র জেলে ও মাঝিদের জীবনচিত্র এতে অঙ্কিত হয়েছে। জেলেপাড়ারর মাঝি ও জেলেদের জীবনের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না-অভাব-অভিযোগ - যা কিনা প্রকৃতিগতভাবে সেই জীবনধারায় অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ তা এখানে বিশ্বস্ততার সাথে চিত্রিত হয়েছে। তাদের প্রতিটি দিন কাটে দীনহীন অসহায় আর ক্ষুধা-দারিদ্র্যের সাথে লড়াই করে। দুবেলা দুমুঠো খেয়ে-পরে বেঁচে থাকাটাই যেন তাদের জীবনের পরম আরাধ্য। এটুকু পেলেই তারা খুশি। জেলে অধ্যুষিত গ্রামের জীবনযাত্রাই পদ্মানদীর মাঝি উপন্যাসটির মূল উপজীব্য। এখানকার সমস্ত কিছুই যেন পরিচালিত হয় প্রকৃতির অমোঘ নির্দেশে। পদ্মা নদীর তীরবর্তী কেতুপুর সংলগ্ন যে এলাকাটির মানুষের জীবনচিত্র এখানে অঙ্কিত হয়েছে, তা সম্পূর্ণভাবে বাইরের সম্পর্ক বিবর্জিত। এই আঞ্চলিক উপন্যাসটির সার্থকতা বিষয়ে সমালোচকের এই উক্তিও সবিশেষ প্রণিধানযোগ্য। এ উপন্যাসটির কোথাও "এই ধীবর পল্লীর জীবনযাত্রায় শিক্ষিত আভিজাত্যের মার্জিত রুচি ও উচ্চ আদর্শবাদের ছায়াপাত নাই।"
"আমার ইন্টারমিডিয়েট এর বই ছিল। ভাষাগুলো বর্তমান প্রজন্মের কাছে কঠিন মনে হলেও ধৈর্য্য নিয়ে পড়লে অনেক ভাল লাগা কাজ করে। অনেক দিন পরে আবার পড়লাম।"
ভালো লাগলো
Read all reviews on the Boitoi app
অসাধারন
সবকিছু ঠিকঠাক আছে, তবে কিছু কিছু জায়গায় বানান ভুল আছে। সেগুলো সংশোধনের জন্য অনুরোধ করছি।
এই গল্পটা সেরা গল্প
এটা পড়ার পরে আমি ভালো কিছু উপলব্দি করিতে পারিছি
কপিলা চরিত্রটা বুঝতে পারি নি।
দারুণ
আপনার সবাই
Best
বই পরি আর চিড়া মুড়ি খাই।