ঘর ৫১—একটি রহস্যময় জগতের প্রতীক, যেখানে একজন মানুষ কেবল তার কৌতূহলের টানে নয়, বরং হারিয়ে যাওয়া সত্যকে পুনরুদ্ধারের এক দায়বদ্ধতায় প্রবেশ করে। এই উপন্যাসে নেই কোনো তৈরি উত্তরের গল্প, আছে শুধু এমন কিছু প্রশ্ন যা পাঠকের মন ও জীবনকে নাড়িয়ে দেয়। "Room No 51" এমন এক অন্তর্জগতের মানচিত্র যেখানে রহস্য, আত্ম-অনুসন্ধান ও মানবিক দ্বিধার মাঝে হেঁটে যাওয়া একজন মানুষের ভেতরের জগৎকে তুলে ধরা হয়েছে।
"লেখক যে কীভাবে ধীরে ধীরে একটা পরিবেশ তৈরি করেছেন—তা অসাধারণ। ঈশান মাহমুদ চরিত্রটা জটিল, গভীর, আর রহস্যে মোড়া। লেখার ভাষা সহজ, কিন্তু প্রতিটা লাইন ভেবে পড়ার মতো।”"
As a thriller lover this is impressive
Read all reviews on the Boitoi app
এই বইটি মোটেও রোমান্টিক নয়। একটু ভীতিকর 🙂 কিন্তু বাংলা ভাষায় আমি কখনও এই ধরণের বইয়ের অভিজ্ঞতা পাইনি।
আসলেই বই এর মধ্যে কোনো উত্তর নেই। তবে নিজেকে চেনার জন্য অনেক প্রশ্ন আছে। নিজের অজান্তেই নিজেকে হারিয়ে ফেলেছি। রুম নম্বর ৫১ অনেকটা নিজেকে অনুসরণ করে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার একটি আয়না। লেখার ধরন আসলেই প্রশংসনীয় 👍
ভোর ৪:২০ পড়া শেষ। কিন্তু রহস্য শেষ হয়েছে বলে আমার মনে হয়নি। চারপাশের সব জড় পদার্থ কেন জানিনা জীবন্ত মনে হচ্ছে। ভিন্ন একটি জগৎ, ঠিক যেন Room number 51। সব মিলিয়ে ভিন্নধর্মী লেখার স্বাদ পেলাম।
First of all, this book is much better than those books that are only about romance and comedy. The author explains that the human brain is the biggest mystery. And its solution is hidden in its own shadow.
একবারে শেষ করার মত লেখা, পড়া শেষ করে আমার inception মুভির কথা মাথায় এসেছে। অনেক প্যাঁচানো এমন হবে চিন্তাও করেনি।
দুই দিন এ বইটা শেষ করছি, আমি লেখার প্যাটার্ন অনেক জটিলভাবে মিলিয়েছেন লেখক। ম্যাজিক ছিল না, তবে লেখার ধরন কিছুটা ম্যাজিক্যাল। প্রসংসনীয় দিক হচ্ছে শেষ পর্যন্ত একটুও আকর্ষণ নষ্ট হয়নি। আর একটু সহজ ভাষায় হতে পারতো। আমার কাছে ভালোই লেগেছে।
আমার থ্রিলার পছন্দ। কিন্তু প্রথমবার এরকম সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার পড়া হলো। লেখা সুন্দর, আবার পড়তে হবে কারণ শেষ মুহূর্তে গল্পের ধারণাটি বদলে গেছে।
মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব যে মানুষকে কতদূর নিয়ে যায়। আমি এক মুহুর্তের জন্যও কিছু ধরতে পারিনি। এরকম লেখার জন্য প্রতিভা লাগে।
এতো প্রশ্নের উত্তর কে দিবে লেখক?