পুরুষত্ব আন্টিই কেড়ে নিয়েছিলেন আঙ্কেলের নিম্নাঙ্গে ফুটন্ত গরম পানি ঢেলে দিয়ে। শেষ বয়সে এসে স্ত্রী দ্বারা এমন কঠিন শাস্তি আঙ্কেলের বুড়ো হাড়-মাংসের শরীর সহ্য করতে পারেনি। প্রাণে বেঁচে গিয়েছে যদিও, কিন্তু তারপর থেকে কোনো না কোনো অসুখে উনি হোম টু হাসপাতাল করতেই থাকেন সারাবছর। এক্সিডেন্ট কিংবা রোগ-বালাইয়ের কারণে মানুষের শরীর মরে যেতে পারে, মন, মস্তিষ্ক আর চক্ষুদ্বয় তো মরে না। আঙ্কেলের ভাষ্য ছিল ঐদিন, উনি প্রথমবার আমাকে জীবিতাবস্থাতে মেরে ফেলেছিলেন যেদিন। ঐদিনের পর থেকে রোজই মরছি। উনি আমার কাপড় খোলেন না, কাপড়ের ওপর দিয়েই আমার শরীরটাকে উনি ওনার দু'হাতের বুলডোজারের নীচে চিড়ে চ্যাপ্টা করে দেন। আমার সারা শরীরে চাকা চাকা কালচে রক্তের দাগে ভরা। কেউ দেখে না তা। আরিশ কীভাবে যেন একদিন দেখে ফেললো আমার গলায় জমাট রক্তের দাগ।
"ভালোবাসা বয়স, সামাজিক অবস্থান এসব দেখে হয় না। দুজন অসম বয়সী নারী পুরুষ কিভাবে এক মধুর বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সকল কিছুর উর্ধ্বে তাদের সম্পর্ককে মর্যাদা দিল, তা সত্যিই অসাধারণ। লেখিকা সম্পর্কে কি বলব, উনি এতো সুন্দর করে শেষ পর্যন্ত ধরে রেখেছেন, দারুণ। আর কিছু বলতে চাই না, তাহলে গল্পের মজাটাই নষ্ট হয়ে যাবে। শুধু বলব সবাইকে পড়া শুরু করুন, থামতে পারবেন না।"
Valo laglo
Read all reviews on the Boitoi app
এই প্রথম লেখিকার ই-বুক পড়লাম। ভালো লেগেছে। শেষের দিকে এসে এতবড় একটা ঝাটকা খেয়ে টাটকা হয়ে গিয়েছি😁
Two people who have a huge age difference, from different worlds, in different situations but fall in love with each other in a blink. It's really a heart touching story. I got blushed, became happy and sad in the same time. Also have the crucial family and social boundaries is strongly came up in the story. Thank you so much AKA apu for the masterpiece. Will be waiting for your more books ❤️
লেখকের অন্যান্য লেখার মতোই সুখপাঠ্য।
শব্দের কী অসাধারণ গাঁথুনি! যেন সব জীবন্ত অনুভূতি চোখের তারায় ছুটে বেড়ালো এতক্ষণ! অনেক শুভকামনা লেখিকাকে।
ডিউক ও অওরা মাঝে হৈমন্তী চাঁদ যেন পূর্ণিমা চাঁদের মতো আলোর জোছনায় ছড়াছড়ি।
"হৈমন্তী চাঁদ" মাহমুদা সুলতানা একা, আমাদের একাপুর দশম ই-বুক। অসম্ভব সুন্দর শব্দচয়ন,সাবলীল ভাষায় লিখা বইটি পড়ে নিরাশ হবেন না কেউ এটা নির্দ্বিধায় বলা যায়। অওরা আইমান শাইখ আর তার দু'ভাই আরীব,আরিশ এই তিন এতিম বাচ্চাদের জন্য এঞ্জেল রূপে গ্রিক প্রিন্স ডিউক হাসনাইন এসেছিলো তাদের সকল অন্ধকার দূর করে দিয়ে আলোর ছায়া ছড়াতে... ডিউকের টিনএজের স্বপ্ন 'সেরেনা' --- তার অওরাকে পেয়েই পূর্ণতা পেয়েছে। সেরেনা তার আকাশে হৈমন্তীর চাঁদ হয়ে জ্বলজ্বল করবে, তার বুকে শঙ্খচিল হয়ে ওড়ে বেড়াবে। আর ডিউকের অন্ধকার পৃথিবীতে আলোর ঝিলিক ছড়াবে... সবাই বইটি সংগ্রহ করুন,পড়ুন। হ্যাপি রিডিং.. টু অল রিডার্স।
কে বা আসে কে বা যাই, তোমার এ জীবন কার তরে বর্তাই কি পেলে হারিয়ে সময়, তবে কি তারে পাবে বলেই হলো এই ক্ষয়!! তোমাতেই পায় তোমাতেই ফুরায় ব্যর্থতার নোনাজল ছুঁয়ে পাহাড়ি ফোয়ারায়। তবুও অন্তর আয়না দেখে বুনে স্বপ্ন চর ঝেড়ে হৃদয় ব্যথা আর ধুলোর ঝড়॥ আজ আমি নিঃস্ব আধারে, অম্বরে তাও কেন হবো চন্দ্র উষ্ণতার বাতাবরণ তুমি আমার, প্রজ্জ্বলনে নক্ষত্রের কভু আয়ু না ফুরায়॥ ডিউক-সুতপা- অওরা তো অনুরূপ একজন অদম্য পুরুষের, আত্মভিমানিনী রমণীর সাথে স্বার্থান্বেষী নারীর। জীবন- আকাশে মেঘের ঘনঘটা দেখে চাঁদ তার আলো নিভিয়ে দেয় কি, নাকি শুকতারার আগমনে প্রজ্বলিত হয়—— “হৈমন্তীর চাঁদ” রুপেই তা জীবন্ত উপলব্ধি হয়।
বইটি এক কথায় দারুন। সবকিছু হারিয়ে ফেলে একটি মেয়ে কিছু দিনের ভালোবাসা পেয়ে আবার সবকিছু হারিয়ে ফেলা আপু যে কি সুন্দর করে তুলে ধরেছেন তা এই গল্প পড়ে বুঝতে পারবেন।প্রতিটি পাতায় পাতায় সারপ্রাইজ লুকানো আছে। সমাজের ঘৃণ্য কিছু মানুষকে তুলে ধরেছেন। যারা আমাদের বাবার মত পরিচয় দিয়েও আমাদেরকে নষ্ট করতে কোন কিছু বাদ রাখে না। কিছু পুরুষ নিজের দুর্বলতাকে ঢাকতে কচি মনকে কিভাবে দূষিত করতে হয় এই গল্পের সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। ভাই বোনের যে বন্ডিং, জীবনের যে আত্মা সম্পর্ক সেটা কতটা জোরালো এই গল্পে পড়লে জানতে পারবেন। প্রতিটা মুহূর্তে চোখ ছল ছল করবে। ভাইদের যে দৃঢ় বিশ্বাস বোনের উপর সেটা এই গল্প না পড়লে কেউ বুঝতে পারবে না। আমি কান্না না করে গল্পটি শেষ করতে পারি নাই। অনেক কেঁদেছি। দারুন দারুন দারুন একটি বই।
মন ভরে গেছে একদম !! অদ্ভুত সুন্দর ,অপেক্ষার ফল মিষ্টি ♥️♥️অসাধারণ ♥️♥️♥️♥️