সেদিনের পর থেকে আদনান বা ইলমা কেউই একে অপরের মুখোমুখি হয়নি। বলা যায়, ইলমা নিজেকে রুমে বন্দী করে নিয়েছে। সকালে নাশতা সেরে কলেজে যায় এবং ফিরে এসে আবার রুমে চলে যায়। শুধু খাবার খাওয়ার সময় ছাড়া তাকে লিভিং রুমে দেখা যায় না; মাঝে মাঝে তো খাবারের প্লেট নিয়ে রুমেও চলে যায়। প্রায় পনেরো দিন ধরে এভাবে চলছে, আর আদনান যতবারই লিভিং রুমে আসে, ততবারই ইলমার রুমের দিকে তাকায়, সবসময় দরজাটা লক করাই দেখে। সেদিন সন্ধ্যায় আদনান সোফায় বসে ফোন স্ক্রোল করছিল। সে অপেক্ষা করছিল, ইলমার দেখা পায় কিনা। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর, আদনান নিজে ইলমাকে হোয়াটসঅ্যাপে ম্যাসেজ দিয়ে লিখল, "কিয়ো প্রেমিকনারী, রুমে বসে আমার জন্য ভালোবাসা জমাচ্ছিস নাকি?"
"আমার পড়া সবচেয়ে সুন্দর উপন্যাসগুলোর মধ্যে একটি অনেক সুন্দর। শার্লিন আপুকে আমার পক্ষ থেকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপু যেন আমাদেরকে আরও বই উপহার দিতে পারেন।"
এত বড় বই, তাও 0 টাকা! নিয়ে রাখলাম
Read all reviews on the Boitoi app
আমার পড়া সবচেয়ে সুন্দর উপন্যাসগুলোর মধ্যে একটি অনেক সুন্দর। শার্লিন আপুকে আমার পক্ষ থেকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপু যেন আমাদেরকে আরও বই উপহার দিতে পারেন।
আমার পছন্দের তালিকায় এটি একটি 🥰🥰