ঘড়ির কাঁটা ঠিক বারোটায় পৌঁছাতেই ক্যাথিও প্যালেস যেন এক ভিন্ন মাত্রায় প্রবেশ করল। তীব্র, শীতল বাতাসে ভারী হয়ে উঠল চারপাশের পরিবেশ। নিঃশব্দের বুক চিরে ভেসে এল এক করুণ কান্নার শব্দ— কেউ যেন ভেঙে পড়েছে, অজানা যন্ত্রণায় কাঁদছে। সে কান্নার ভারে কেঁপে উঠল পুরো প্রাসাদ। প্রাচীন দেয়ালগুলো যেন কান্নার প্রতিধ্বনিতে সাড়া দিচ্ছে। অ্যাবিগেইল নিজেকে শক্ত করল। তার মুখ নীল, ঠোঁট কাঁপছে— কিন্তু সে জানে, তাকে এখনই সত্যের মুখোমুখি হতে হবে। ভয়ের সঙ্গে গুটিয়ে যাওয়ার সময় নয় এটি। তবে প্রশ্নটা থেকেই যায়: সে কি সত্যিই বেঁচে ফিরতে পারবে? নাকি জীবনের অন্তিম মুহূর্ত গুনছে অ্যাবি? জীবন ও মৃত্যুর সূক্ষ্ম সীমারেখায় দাঁড়িয়ে আছে অ্যাবিগেইল নোরা— নিঃসঙ্গ, কিন্তু ভয়হীন।
অসাধারণ আমি সত্যি মুগ্ধ আপু এতো সুন্দর করে লিখেছো মনে হচ্ছে ক্যাথিও প্যালেস বাস্তবে ছিলো তুমি নিজে সেই এক্সপেরিয়েন্স থেকে লিখেছো এতো জীবন্ত মনে হচ্ছে কাহিনাটা। নোরা আর কাইলের ভালোবাসা পূর্নতা পেলো। ইশশ এতো সুন্দর লেখনী আমি বারবার মুগ্ধ হই৷
Read all reviews on the Boitoi app
বর্তমানের রোমান্টিসিজমের যুগে ভিন্নধর্মী একপ্লটে এতো সুন্দর একটা গল্প উপহার দেয়ার জন্যে লেখিকাকে ধন্যবাদ। ইউনিক বিষয় নিয়ে লিখার জন্যে অনেক অনেক সাধুবাদ জানাই। সেই সাথে আরও উন্নতি করুন এ দোয়া রইলো। বারাকাল্লাহু ফিক।