পৃথিবীর ইতিহাসে মনে হয় এই প্রথম কোনো নারী একটি পুরুষকে জোর করে বিয়ে করছে। সেই ইতিহাসের সাক্ষী হচ্ছে জয়ী, সামিয়া এবং লামিয়া। বর্তমানে তাদের বড় ভাই, জায়ানের বিয়ে হচ্ছে। সম্পূর্ণ তার অমতে বিয়ে হচ্ছে। যে নারীর সাথে বিয়ে হচ্ছে, তার নাম মুনতাহা। কাজী যখন জায়ানকে শুধালো, “আপনি কি মুনতাহা আফরিনকে এক লক্ষ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করতে রাজি?” জায়ান তখন অসহায়ভাবে তাকালো পাশে বসা সুন্দরী রমনীর দিকে। সে চোখ গরম করে কঠিন স্বরে বলল, “কাজি সাহেব কিছু জিজ্ঞেস করছে, জায়ান সোনা।” জায়ানের ভাগ্য বিধাতা ঠিক দিয়ে লিখেছেন, সে জানে না। হয়ত নালার পানি দিয়েই লেখা। তাই তো এমন একটা বউ জুটছে। বউ তো নয়, একেবারে গুন্ডী। রাগটা অবশ্য তার তিনবোনের উপরই হচ্ছে। সবকয়টার ব্রেইন থাকে হাটুতে। তাইতো তার প্রেমিকার বদলে এই গুন্ডীকে তুলে এনেছে। আর ওদিকে তার প্রেয়সীর বিয়ে হয়ে যাচ্ছে অন্যকারোর সাথে।
"গল্পে লেখনীর মাধ্যমে এমন পাগলামি করা মনে হয় শুধু মৈথীর দ্বারাই সম্ভব। এই মেয়েটা কখনো নিরাশ করে না তার লেখনী দ্বারা। উফফ! কি অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প লিখেছে মেয়েটা। এক বসায় গল্পটা পড়ে শেষ করলাম কারণ গল্পটা পড়তে গিয়ে শেষ না করা পর্যন্ত একদমই ওঠা যাবে না। একদম চুম্বকের মতো টানছিল গল্পটা। প্রতিটা লাইনে আমার সুখ সুখ অনুভূতি কাজ করছিল। এই যে সুইট কিউট মৈথী তোমার পরবর্তী ই-বুকের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম। তোমার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা আর ভালোবাসা রইল। ❤️"
জোশ জোশ জোশ একটা গল্প😍🫶 ইবুক টা কেনার পর এতোদিন না পড়ে জমায় রাখছিলাম ক্যান কে জানে🤷♀️ তবে জমায় রেখে একটা লাভ তো হইছেই। এই যে মন খারাপের রাতে ইবুক টা পড়ে মন ভালো হয়ে গেলো এজন্য লেখিকা আপুকে অনেকগুলো চুমু😘 আর মুনতাহা চরিত্র টা অনেক জোশ❤️
Read all reviews on the Boitoi app
"হঠাৎ দেখা" ই-বুকটি পড়ে শেষ করার পর মনে হলো, "যাহ্, শেষ হয়ে গেলো!" ই-বুকের কাহিনী এগোনোর ধারাই এমন ছিল যে, মনে হচ্ছিল আরও কিছুক্ষণ থাকুক না চরিত্রগুলো। কাহিনী শুরু হয় নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে অর্থাৎ একদম বিপরীত দুই মেরুর মানুষের অদ্ভুত বিয়ের ঘটনা দিয়ে। নায়িকার এলোমেলো ও একটুআধটু বেখেয়ালি আচরণ বারবার হাসিয়েছে। কেমন যেন সরলতা ও মিষ্টি স্বভাব আছে নায়িকার মাঝে। অপরদিকে গোবেচারা টাইপের নায়কের জন্য সমবেদনা জাগছিল বারবার বিশেষ করে যখন সে অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতো। একদম শান্ত, সাদাসিধে ও কিছুটা অসহায় ধরনের নায়ক। আবার নায়কের মায়ের চরিত্রটা শুরুতে কাঠখোট্টা মনে হলেও উনার অতীত জানতে পেরে মনটা ব্যথিত হয়েছে। জীবনে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা মানুষকে কীভাবে বদলে দিতে পারে তা দেখানো হয়েছে এখানে। কখনও সেই পরিবর্তন মানুষকে শক্ত করে তোলে, আবার কখনও হয়তো দুমড়েমুচড়ে দেয়। নায়িকা ও তার বাবার মধ্যকার সম্পর্কও অনেক ভালো লেগেছে। পারস্পরিক সুন্দর বোঝাপড়া ও আন্তরিকতায় ভরপুর একটা সম্পর্ক। গল্পের গতি আরামদায়ক। গল্পে যেমন হাস্যরস আছে তেমনি আবেগঘন মুহূর্তেরও উপস্থিতি রয়েছে। সব মিলিয়ে মাইন্ড রিফ্রেশিং একটা ভাব পেয়েছি। গল্পে আরেকটা ম্যাসেজও ছিল, সফলতার মুখ না দেখা পর্যন্ত হাল ছাড়া যাবে না। তবে একটা অসুবিধাও ছিল ই-বুকে। কিছু-মিছু বানান ভুল পড়ার সময় ডিস্টার্ব করেছে ভীষণ।
অনেক সুন্দর হয়েছে আপি ❤️ খুবই মিষ্টি একটা গল্প।
তোমার লিখনি বরাবরই সুন্দর ও অসাধারণ। তোমার প্রায় গল্পই আমার পড়া। লেখার ধরন ও বেশ সুন্দর, সাবলিল। একটি বাদে চারটি ইবুক পড়া হয়েছে। বেশ ভালোও লেগেছে।এশা আশা কে নিয়ে ও তো একটা ইবুক আনতে পারো। শুভকামনা সব সময়।
এত্তো সুন্দর
A very sweet love story.
দুষ্টু মিষ্টি একটা প্রেমের গল্প, অসাধারণ সুন্দর!!
খুবই ভালো লেগেছে বাঙ্গির পোলা আর পুলি কে👍। শেষ টা যদিও ড্রামাটিক ছিল কিন্তু প্রথম থেকে মাঝখান পর্যন্ত বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল❤️। বানান কিছু ভুল ছিল, যা আরেকটু সতর্ক হওয়া যায়। কিন্তু এত কম টাকায় এত্ত মজার গল্প আশা করেনি। আমি অনেক হেসেছি😁। আপনার সব গল্প আমি পড়ি, এটাও বাদ দেই নি।
বলার ভাষা হারিয়েছি! অনেক সুন্দর!💖
যদিও প্লটটা লাস্টে যেয়ে কিছুটা কমনই হয়ে গেসে, কিন্তু লেখিকার লেখনি অসাধারন। কমিক সেন্স, টাইমিং এক কথায় জোশ। গল্পের পুরাটা সময় মুনতাহার পাগলামীতে বুদ হয়ে ছিলাম। এক বসায় শেষ করে ওঠার মত বই।