আন্দালীব ভাইয়ার বিয়ে ভেঙে যাওয়ার পর আমার মনে হয়েছিল, লোকটার জীবনটাই বুঝি শেষ। মনে হবারই কথা! চাঁদের মতো তাঁর জীবনেও তো লেগেছে এক কলঙ্কের ছাপ। বিয়েতে যদি বর না আসে, তাহলে কনেকে বলে লগ্নভ্রষ্টা। কিন্তু কনে না এলে বরের কী হয়? তাকেও কি লগ্নভ্রষ্ট বলা যায়? কে জানে! এই প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই। তবে আমি জানি, লগ্নভ্রষ্টা মেয়েদের আর কেউ বিয়ে করতে চায় না। তাই যখন শুনলাম আন্দালীব ভাইয়ের বিয়ে ভেঙেছে—অনুপমের মতো করেই—ভাবলাম, সবই বুঝি শেষ। সম্মান, আত্মবিশ্বাস, যৌবনের আনন্দ—সব কিছু খুইয়ে নিশ্চয়ই আজ গুমরে গুমরে পড়ে আছেন তিনি। কিন্তু আজ এখানে এসে আমি বুঝতে পারলাম—আমি কী ভয়ানক ভুল ধারণার মধ্যে ছিলাম!
"দারুন হয়েছে।কোন জায়গাতে কমতি নেই খুব সুন্দর হয়েছে😍।মানে বলতে গেলে চটপটেভাবে এগিয়েছে।কেন যেন আন্দলিবকে অপছন্দ করতে পারছিলাম না।মনে হলো শেষ হয়েও হয় নি।এক রাশ মনে মেঘ জমে গেল মনে। আমার আরো পড়তে ইচ্ছে করছে ওদের😓।বেশি কিছু লিখলাম না স্পয়লারের আশঙ্কা থাকায়।"
এরকম ওপেন এন্ডেড ষ্টোরই ভালো লাগে। শুকতারার শক্ত পার্সোনালিটি ভালো লেগেছে। আন্দালিব একা থাকার শ্রেয়। এরা কোনোদিন শুধরায় না।
Read all reviews on the Boitoi app
সুন্দর, সাবলীল ভাষায় কি সুন্দর একটা গল্প।একটানা পড়ে ফেললুম।আন্দালীবের উপর রাগ লাগতেছিলো কিছু জায়গায়।কিন্তু শেষে মনটা খারাপ হয়ে গেছে।আন্দালীব মহাশয় নিজের সমস্যাটা বুঝতে পারছে শেষ মেষ।পাঠক হিসেবে আমি মাফ করে দিয়েছি(আবেগী মেয়ে মানুষ তো🥲)।তবে শুকতারার ডিসিশান কি ছিলো তা কি জানা যাবে কখনো?? পুনশ্চ: আন্দালীবের জন্য আসলেই ভীষণ খারাপ লাগতেছে😔।
আরো পড়ার ইচ্ছে
আপনার লেখা বরাবরই আমার ভালো লাগে। ভিন্ন ধরনের একটা গল্প। গল্পটা শেষ হয়েও হলোনা।
অনেক ভালো লেগেছে। একদম ভিন্ন ধরনের গল্প। তবে শেষটা আরেকটু থাকলে ভালো হতো বিয়েটা কার সাথে হয়েছে তা স্পষ্ট হতো।
দারুণ লেগেছে গল্পটা অনেকটাই ভিন্ন ধারার গল্প। তবে শেষটা আরেকটু লিখলে ভালো লাগতো। শুকতারা কি বিয়ে করে ফেললো নাকি অপেক্ষা করেছিলো বুঝতে পারছি না 🤔
এন্ডিং ভালো ছিলো ওদের মিল হলে খুশি হতাম না
অনেক সুন্দর একটা গল্প। মিষ্টি কিন্ত রোমান্টিকতার চেয়ে লেখিকার ভিন্ন একটা বিষয় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টাটা বেশি ভালো লেগেছে। নার্সিসিজম এমন একটা নেগেটিভ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যা আসলেই সব ভালো গুন খেয়ে ফেলে। ইভেন তার চরিত্রে তখন ভালো আর কিছু নজরেই আসে না। শুকতারার নিজের মনের অনুভুতিতে প্রভাবিত হয়ে যদিও চাইছিলাম আন্দালীব সংশোধন করুক নিজেকে আর মিষ্টি একটা পরিণতি পাক গল্পটা কিন্ত শেষ পর্যায়ে এসে অলিক হাসান কেই চাইছিলাম নায়ক হিসেবে। আন্দালিবরা ঠিক হয় না। তাই ওরা নায়ক হওয়ার যোগ্য না। এদের জীবনে চেয়ে, ভালোবেসে সম্মানিত করা উচিৎ না। গল্পের মত তারা নিজেদের চিকিৎসা দূর কাউন্সিলিংও করে না। নিজেদের মহামানব ভাবা এরা তিলে তিলে বরং পাশের মানুষজনদের অসুস্থ বানিয়ে দেয়। পাঠক হিসেবে, অলীক হাসানের মত সাধারন কিন্ত সহযোগী মনোভাবের কাউকেই নায়িকার জীবনসংগী হিসেবে কাম্য ছিল।
এই উপন্যাসটির অনুগল্প আকার যখন পড়েছিলাম খুব ভালো লেগেছিলো। যেহেতু অণুগল্প ছিলো, তাই নিজের মতো করে শুকতারা আর আন্দালিবের পরিণতি সাজিয়েছিলাম।অথচ উপন্যাসটা আমার ধারনা করা পরিণতির চেয়ে হাজারগুন মিষ্টি। যেহেতু শেষ হয়েও হইলো না শেষ এমন একটা ভাব আছে এই উপন্যাসে তাই লেখিকা আপুর কাছে অনুরোধ থাকবে তাদের নিয়ে আরেকটি বই লেখার❤️
দারুন হয়েছে।কোন জায়গাতে কমতি নেই খুব সুন্দর হয়েছে😍।মানে বলতে গেলে চটপটেভাবে এগিয়েছে।কেন যেন আন্দলিবকে অপছন্দ করতে পারছিলাম না।মনে হলো শেষ হয়েও হয় নি।এক রাশ মনে মেঘ জমে গেল মনে। আমার আরো পড়তে ইচ্ছে করছে ওদের😓।বেশি কিছু লিখলাম না স্পয়লারের আশঙ্কা থাকায়।