প্রাচ্যবাদের ইতিহাস, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রাচ্যবিদদের কাজের শুদ্ধাশুদ্ধি এবং তাদের গবেষণার ফলাফল নিয়ে সমালোচনা ও বিশ্লেষণ প্রয়োজন। প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ আল-বাহীরের আলোচনা এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। ডক্টর ত্বহা হুসাইন ও ডক্টর আহমদ আমিনের মতো কিছু গবেষক প্রাচ্যবিদদের প্রতি অতিরিক্ত আস্থা প্রকাশ করেছেন, যা বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্বের প্রতীক। তাদের কাজের মধ্যে প্রাচ্যবিদদের বক্তব্যের প্রতিধ্বনি দেখা যায়, যা তাদের নিজস্ব গবেষণার ফল নয়। ডক্টর আলি হাসান আবদুল কাদেরের অভিজ্ঞতা প্রাচ্যবিদদের সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে। তিনি প্রাচ্যবিদদের গবেষণার প্রতি তার পূর্বের বিশ্বাস পরিবর্তন করেছেন, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। এছাড়া, আহমদ ফারিস শিদইয়াকের মতামত প্রাচ্যবিদদের সম্পর্কে সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে। মুসলমানদের জন্য সুবিচার ও ইনসাফের আদেশ আমাদের গবেষণায় ও সমালোচনায় গুরুত্বপূর্ণ।