সফলতার ১১৫ সূত্রকে পরোক্ষতাশৈলীর একটা সারগ্রন্থ বিবেচনা করুন। এই সূত্রগুলোর মাধ্যমে আপনি জীবনে সফলতা অর্জনের পাশাপাশি মানব মনের প্রকৃতি ও প্রয়োগশৈলী জ্ঞান সম্পর্কে জানতে পারবেন। বাস্তব জীবনে সূত্রগুলোর সঠিক ব্যবহার করে আপনি ব্যক্তিজীবনে সমৃদ্ধি ও সফলতার শীর্ষে আরোহণের দিক নির্দেশনা সম্পর্কে জানতে পারবেন। কিছু কিছু সূত্রকে বাস্তবে মনে হবে ভদ্রতার পরাকাষ্ঠা, কিন্তু আসলে নিজ উদ্দেশ্য সাধনে সম্পূর্ণ কৌশলী গুণ ও বৈশিষ্ট্যের সমাহার। যখন লোকদের এবং ঘটনাবলির ওপর আমাদের দূরদর্শিতার অভাব থাকে, তখন বিরক্তিকর অনুভূতি আমাদের কাছে অসহ্য লাগে। যখন আমরা অসহায় বোধ করি তখন খুব খারাপ লাগে। কেউ-ই কম সফলতা চায় না; প্রত্যেকেই বেশি চায়। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে খুব বেশি সফলতালোভী মনে হওয়া, প্রকাশ্যে সফলতার চাল চালা বিপজ্জনক। আমাদেরকে ন্যায়পরায়ণ ও ভদ্র মনে হতে হবে। কাজেই আমাদের সূক্ষ্ণ হওয়া প্রয়োজন-সদৃশ তথাপি চতুর, গণতান্ত্রিক তথাপি সর্পিল। আর এর সমস্ত কলাকৌশল সফলতার ১১৫ সূত্রের ভেতরেই লুকিয়ে আছে। প্রখ্যাত লেখক বরার্ট গ্রিন ও শিব খেরা সেই সূত্রই বর্ণনা করেছেন, যা দ্বারা আপনি সফলতার কিছু গোপন টেকনিক সম্পর্কে জানতে পারবেন। যার সঠিক ও সফল ব্যবহার সকলকেই প্রত্যাশিত সাফল্য এনে দেবে। সেই প্রত্যাশায় রইল-