ঘুম আসছে না? নাহ! সকাল সকাল বাসের দুলুনিতে অনেক্ষণ ঘুমিয়েছি। যুহরের পর থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত কিন্তু আর বিশ্রাম নিতে পারবে না। না ঘুমালেও চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকো। সমস্যা নেই। একটা গল্প শুনবে? যুহরের আরও ঘন্টাখানেক সময় বাকি। আমরা একটা মাদ্রাসার মেহমানখানায় দুই বিছানায় দুজন মুখোমুখি শুয়ে আছি। নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়। গ্রাম্য এলাকায় ভালোই শীত পড়েছে। শীতের বস্ত্র বিতরণ শুরু হবে যুহরের পর থেকেই। অনেক জায়গায় যেতে হবে। আমার শরীরে ক্লান্তি। কিন্তু বন্ধু জহির মনে হয় একটু ঘুমোতে দেবে না আমাকে। নিজে ঘুমাবে না, এটা তো বলেই দিয়েছে। আমি অনাগ্রহের সাথে বললাম, বলো তোমার গল্প। জহির গল্প বলা শুরু করল। “জানো তো? ক্লাস টেনে আমি রংপুরের একটা মেসে থাকতাম?” হ্যাঁ, জানি। আমার রুমে আমরা থাকতাম দুজন। আরেকজন ছেলে ছিল পঞ্চগড়ের। সেই গল্পের নায়ক। তার নামটা বলছি না। তাহলে গীবত হয়ে যাবে। একটা ছদ্মনাম দেয়া যাক। আচ্ছা নাম তুমিই দাও! হা হা। আচ্ছা, ধরা যাক নাম হলো, আশিক। আমার দেয়া নাম শুনে জহির হাসতে শুরু করল। পুরো শরীর ঝাঁকুনি দিচ্ছে ওর। আমি আশ্চর্য্য হয়ে তাকিয়ে
গল্পগুলো চমৎকার! পড়লে আরো পড়তেই ইচ্ছা করে।
Read all reviews on the Boitoi app
Amazing Story. Oh my God!