জ্ঞানার্জন ব্যতীত আলোকিত জীবনের সন্ধান পাওয়া যায় না। আর জ্ঞানার্জনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হচ্ছে বই। বই পড়েই জ্ঞান অর্জন করতে হবে। পৃথিবীতে যারা বড় হয়েছেন, জগৎ বিখ্যাত সফল মানুষ হয়েছেন, তারা বেশি বেশি জ্ঞান অন্বেষণে সময় দিয়েছেন। পৃথিবীর যে কোনো বরেণ্য মানুষের জীবন ইতিহাস ঘাঁটলেই এ কথার সত্যতা চোখে পড়ে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। প্রকৃতপক্ষে বই মানুষের শ্রেষ্ঠ উপকারী বন্ধু। বই নিরবে নিভৃতে জ্ঞান বিতরণ করে। আর জ্ঞান মানুষের সংকীর্ণতা দূর করে। এজন্যই সর্বদা মনে রাখতে হবে বই তোমাকে সফলতার পথ দেখাবে, সুপথ দেখাবে, তোমার জ্ঞান, বুদ্ধি ও বিবেককে জাগ্রত করে আলোকিত পথ দেখাবে। যদি তেমন বই হয়। ওমর খৈয়ামের ভাষায় বলতে ইচ্ছে জাগছে, "সূর্যের আলোতে যেরূপ পৃথিবীর সমস্ত কিছুই ভাস্বর হয়ে ওঠে, তেমনি জ্ঞানের আলোতে জীবনের সকল অন্ধকার দিক আলোতে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে।" মানব জীবনে বইয়ের গুরুত্বের কথা স্মরণ করে টলস্টয় বলেছিলেন, "Three things are essential for life and these are books, books and books." অর্থাৎ জীবনে মাত্র তিনটি জিনিসের প্রয়োজন—বই, বই এবং বই। জ্ঞান অর্জনের প্রধান মাধ্যম হচ্ছে বই। জীবনের সফলতার আলোয় আলোকিত করার প্রধান উপায় হচ্ছে বই। বই পড়েই জ্ঞানার্জন করতে হবে। পৃথিবীতে যারা বড় হয়েছেন, জগৎ বিখ্যাত সফল মানুষ হয়েছেন, তারা বেশি জ্ঞান অন্বেষণে সময় দিয়েছেন। পৃথিবীর বরেণ্য মনীষীদের জীবনের বই পড়ার অভ্যাস নিয়ে লেখক "সাকী মাহবুব" এর "মনীষীদের বইয়ের নেশা" বইটি পড়ুন এবং মনীষীদের মতো বই পড়ার অভ্যাস নিজের মধ্যে গড়ে তুলুন।