ত্রয়ী উচ্ছ্বাসিত হলো। ছুটে গিয়ে দাঁড়াল সামনেই ফাঁকা স্থানে। দুই দিকে হাত ছড়িয়ে আকাশের দিকে মুখ করে তাকালো সে। চোখ বন্ধ করে গায়ে মেখে নিতে শুরু করল বৃষ্টির ফোঁটাদের। শীর্ষের দৃষ্টি মুগ্ধ হলো। এক দৃষ্টে সে চেয়ে রইল বৃষ্টি ভেজা রমনীর দিকে। মোহিত কণ্ঠে আওড়ালো, “রিমঝিম এই বৃষ্টির ধারায়, আমি পড়েছি তোমার মায়ায়। তোমার ঐ স্নিগ্ধ ভালোবাসায়, ভিজিয়ে দাও আমায়।”
মাশাল্লাহ অনেক বেশি সুন্দর,, 🥰🥰🥰
Read all reviews on the Boitoi app
গল্পটা খুব সুন্দর ছিল । শীর্ষ ত্রয়ীকে এভাবে দেখতে খুব ভালো লাগল । পড়তে পড়তে কখন যে শেষ হয়ে গেল বুঝতেই পারলাম না । শেষ হবার পর মনে হলো যদি আর একটু বড়ো হতো গল্পটা তাহলে আরো দীর্ঘ সময় ধরে শীর্ষ আর তার বালির বস্তা কে পড়তে পারতাম।💖
আপুনি অনেক সুন্দর হয়েছে 🥰 শীর্ষ আর ত্রয়ী কে এভাবে দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লেগেছে ❤️ আমার খুবই পছন্দের একটা জুটি 🥰 অনেক ভালো লেগেছে গল্পটি পড়ে ☺️
উনি বরাবরই মার্জিত লেখিকা। খুব সুন্দর করে গল্প ফুটিয়ে তোলে। এজন্য তার লেখা অনেক ভালো লাগে। শীর্ষ আর ত্রয়ীর ফেসবুকের গল্পটাতে কিছুদিন ধরে স্যাড স্যাড ভাইব পেয়ে একটু মন খারাপ ছিলো। ইবুক টা পড়ে এখন ভালো লাগছে।
অসাধারণ ছিলো গল্পটা আমার কাছে বেশ লেগেছে
অনুভূতি প্রকাশে বরাবরই ব্যর্থ হন আমি, তবে বাবলি আপুর লিখা আমার বরাবরই অনেক পছন্দের, এটাও তার ব্যাতিক্রম নয়।