“বিয়ে করবেন আমায়, মাধবীকা? বিয়ে করলে কিন্তু ভালোবাসতে হবে।” প্রেম কি কেবল বয়সের গণ্ডিতে বাঁধা? সমাজের ছোঁয়াচে নিয়মে আটকানো? নাকি ভালোবাসা নিজেই তার পথ খুঁজে নেয়, সমস্ত বারণ আর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি পেরিয়ে? গল্পটি একটি অসম জুটির কাহিনি। “মাধবীকা, ইউ আর অনলি মাইন। আপনি, প্রভাতি মাধবীকা।” — চেয়ারম্যান প্রভাত পাটোয়ারী
"গল্পটি খুবই সুন্দর হয়েছে। গল্পে বাস্তবতা ভীষণ সুন্দর ভাবে প্রকাশ করেছেন লেখিকা। গল্পে অজন্তা চরিত্রটি অসম্ভব সুন্দর মনের চরিত্র। যে নিজের পুত্রবধুর শাশুড়ি থেকে মা হয়ে উঠেছিলেন। একটা মা হারা মেয়েকে মায়ের ভালোবাসা ও যত্নে ভরিয়ে দিয়েছিলেন। আর আমার প্রিয় জুনিয়র ঠোঁট কাটা চেয়ারম্যান প্রভাত তাকে নিয়ে যতই বলি কম মনে হবে 🥰 শেষমেশ মাধবী মেয়েটির থেকে আমাদের সকলেরই অনেক কিছু শেখার আছে।সব মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প 🥰❤️"
গল্পটি খুবই সুন্দর হয়েছে। গল্পে বাস্তবতা ভীষণ সুন্দর ভাবে প্রকাশ করেছেন লেখিকা। গল্পে অজন্তা চরিত্রটি অসম্ভব সুন্দর মনের চরিত্র। যে নিজের পুত্রবধুর শাশুড়ি থেকে মা হয়ে উঠেছিলেন। একটা মা হারা মেয়েকে মায়ের ভালোবাসা ও যত্নে ভরিয়ে দিয়েছিলেন। আর আমার প্রিয় জুনিয়র ঠোঁট কাটা চেয়ারম্যান প্রভাত তাকে নিয়ে যতই বলি কম মনে হবে 🥰 শেষমেশ মাধবী মেয়েটির থেকে আমাদের সকলেরই অনেক কিছু শেখার আছে।সব মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প 🥰❤️
Read all reviews on the Boitoi app
ইবুকটি সিনিয়র জুনিয়র জনরার হলেও গল্প টা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। গল্পের ভেতর কোনো অশালীন কিছু নেই। খুবই মার্জিত ভাবে লেখা একটা গল্প। প্রভাতের চরিত্র টা অনেক বেশি ভালো লেগেছে। প্রভাতের ব্যক্তিত্ব, ভালোবাসা, দায়িত্ব সবকিছু মন কাড়ার মতো। তার কাছে ভালোবাসার সংজ্ঞা আলাদা। মাধবীকাও শক্ত তবে ভেতরে নরম প্রকৃতির মেয়ে। আরেকটা চরিত্র খুব মনে ধরেছে সেটা হচ্ছে প্রভাতের মা অজন্তা। এই চরিত্রটি খুবই চমৎকার। অন্য সব মা, শ্বাশুড়ির মতো সে নয়। সে অনন্য। গল্পটিতে একজন মেয়ের বিয়ে না হলে সমাজে কত কটু কথা শুনতে হয়, লাঞ্ছিত হতে হয়, আবার ধনী গরিবের পাথক্যের জন্য একজন মেয়েকে কত কিছু সহ্য করতে হয় সেটা ফুটে উঠেছে। গল্প টাই ভালোবাসা বয়স দেখে নয় মন দেখে হয় সেটা দেখানো হয়েছে। ~ ★রেটিংঃ ১০/১০
তোমার লেখায় এক অদ্ভুত টান থাকে, পড়লেই মনে নেশা জাগে। সমাজকে যেভাবে তুলে ধরেছো, তাতে মুখোশের আড়ালের সত্যিটা স্পষ্ট হয়েছে। মাধবীকার দৃঢ়তা আর ব্যক্তিত্ব সত্যিই হৃদয় ছুঁয়েছে। প্রভাত যেন ভালোবাসার প্রকৃত মানে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। গল্পটা থেমেছে ঠিক সঠিক জায়গায়, তাই সৌন্দর্য আরও বেড়েছে। সবচেয়ে ভাগ্যবতী মাধবীকা—এমন স্বামী আর শাশুড়ি পাওয়ার জন্য। এক কথায় অসাধারণ লেখনী তোমার আপু।
এতো টা গুছিয়ে কিভাবে লিখতে পারেন,, Affection তৈরী হয় আপনার তৈরী করা প্রতিটা চরিত্রের জন্যে 🥰
বরাবরই তোমার লেখা গুলো আমার দূর্বলতা। তোমার শব্দ চয়ন করার মধ্যে একটা জাদু আছে যা পড়লেই নেশা লেগে যায়। ভীষণ সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হ'য়ে আমাদের এই সুশীল সমাজের ব্যবহার কে। আমাদের সমাজ কখনই সুশীল হতে পারি নি। আর পারবোও নাহ। মাধবীকা ব্যক্তিত্ব টা আমার ভীষণ ভালো লাগেছে। আর প্রভাত ব্যাডার কাজ গুলো ও ভালো বাসলে সব পরিস্থিতি তে তার পাশে থাকতে হয়। গল্প এক কথা অসাধারণ সুন্দর হইছে। আরও পারতে মন চাই ছে কিন্তু কিছু জিনিস এমন জায়গায় শেষ হওয়া ভালো। আবার বলছি অসাধারণ হইছে গল্পটা আর সব চেয়ে ভাগ্যবর্তী মাধবিকা যে এমন স্বামী আর শ্বাশুড়ি পেয়ে ছে। সব মেয়ে এমন স্বামী আর শ্বাশুড়ি পাওয়া উচিত🌸🌸 আজ বুবলির মতো পরকীয়া করতে পারি নাহ। দেখে প্রভাত ব্যাডার উপর গলে যেতে পারলাম নাহ😐🙂
এমন মন ভালো করা গল্পও বুঝি হয়? এতো সাবলীল ভাবে তা প্রকাশ করাও যায়? নিশ্চই যায়। তা নাহলে কি আর এই গল্পঃ পরে এমন মন ভালো হতো? অসাধারণ লেখেছো তুমি।