পরাগ ভাই বিয়ে করতে চাইছে, করুক। তার জীবনটা নিজের মতো গুছিয়ে নিতে দাও তাকে। আমাকে নিয়ে সমস্যা তো! আমি এক্ষুনি চলে যাচ্ছি বলে পাপড়ি ধীর পায়ে এগিয়ে যায় দরজার দিকে। ঠিক তখনই পেছন থেকে শোনা যায় সেই চেনা কণ্ঠ, “দাঁড়া পাপড়ি।” পাপড়ির পা থেমে যায়। বুকের ভেতর একটা আশা রং ছড়ায়। মনে মনে ভাবে, “এই হয়তো পরাগ ভাই বলবে, আগে যা হবার হয়েছে। চল না আমরা পুরনো মান, অভিমান ভুলে সবটা নতুন করে শুরু করি। নতুন করে বাঁচি। কিন্তু না! ভাগ্য যেন কেবলই ব্যঙ্গ করে। পরাগ পাপড়িকে অপমান করে। ঠোঁটে বিদ্রুপ ঝুলিয়ে বলে, "প্রাক্তন স্বামীর বিয়ে দেখার সৌভাগ্য সবার হয় না। কিন্তু তুই পেয়েছিস। এই সুযোগ হাত ছাড়া করিস না, বোনটি।"
যে বাচ্চার জন্য পাপড়ির এত পরিবর্তন নিজের ভালোবাসাকে উপলব্ধি করতে পারল অথচ পরাগ একবার ধরতেও পারলো না বিষয়টা। পাপড়ি তো কয়েকবার বলেছে পরাগের সাথে।খুবই খাপছাড়া লেগেছে বাচ্চার বিষয়টা আমার কাছে। পরাগে্র অনুভূতিই তো জানতেই পারলাম না। আরেকটু বিস্তারিত দেখালে ভালো হতো।
Read all reviews on the Boitoi app
আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখিকা। ওঁর লেখায় বাস্তবতা ও বর্তমানের সংগতি খুঁজে পাই,গল্পের প্লেটগুলো দারুণ যেটা সবাই কল্পনা করতে পারে না তাছাড়া, প্রতিটা চরিত্র নিখুঁত ভাবে ফুটিয়ে তুলতে লেখিকা দারুণ পটু তাই তাঁর লেখা গল্প পড়া শুরু করলে শেষ না হওয়া পর্যন্ত থামতে পারি না। এতো অল্প বয়সে দারুণ লেখিকা। ❤️ আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক দো'আ রইলো আম্মাজান।❤️❤️❤️❤️
Valo lagce 🥰🥰 akto Boro hole Valo hoto
সুন্দর
"চলো হারাই নতুন ভোরে" এক নিঃশব্দ প্রতীক্ষার, এক ভাঙা নারীর সাহসিকতার গল্প। পাপড়ির অসহায়তা, বিশ্বাসভঙ্গ আর মাতৃত্ব—সব মিলিয়ে চরিত্রটি যেন জীবন্ত হয়ে ওঠে। রেহানা বেগমের দৃঢ়তা আর মাতৃত্ববোধ হৃদয় ছুঁয়ে যায়। আর পরাগের ঠান্ডা নির্মমতা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় সমাজের অনেক মুখোশের নিচের চেহারা। এই গল্পে আবেগ আছে, বাস্তবতা আছে, আর আছে এক নতুন ভোরের আশাবাদ। শেষ পর্যন্ত মনে হয়— আঁধার যত গভীর হোক, ভোর ঠিক আসবেই।
খুব সুন্দর হয়েছে গল্পটা।
সুন্দর গল্পের প্লট। শুরুটা খুব চমকপ্রদ ছিলো যা সামনে পড়ে যাওয়ার আগ্রহ বাড়িয়েছে। কিছু জায়গায় চরিত্রদের নামের ভুলত্রুটি চোখে পড়লেও শেষ পর্যন্ত ভালো লেগেছে।
কাজিন রিলেটেড গল্প ভালোই লেগেছে একটু রোমান্টিক একটু রহস্য একটু এক্সাইটমেন্ট এরপর কি হবে সব মেলায় ভালোই
গল্পটা সত্যিই সুন্দর হয়েছে। কিন্তু, কালো লিপস্টিক জিনিসটা কেমন যেন দেখালো না? আর সবচেয়ে বড় কথা পরাগ বাবা হতে চলেছে তার অনুভূতি কেমন এটা দেখালে ভালো লাগতো অনেক। আরেকটু বড় করলে গল্পটা আরও ভালো লাগতো ❤️
শেষটা ভালো লাগেনি পরাগ জানতেই পারলো না সে বাবা হতে চলেছে , আমাদের জানা ও হলো না পরাগের বাবা হওয়ার অনূভুতি। 🙄