ছটফটে যুবক রাদ। নামের মতোই বজ্রের ঝলকানি। প্রেমে পড়ল সুন্দরী বান্ধবী চন্দ্রিমার। পরিবারের আয়োজনে বিয়ের কথাবার্তা এগোতে থাকলো। রাদের বিয়ের ধকল সামলাতে আগমণ ঘটলো তারই দূরসম্পর্কের আত্মীয়া আফ্রিনের, যাকে রাদ ভালো করে জানে না, চেনে না। যখন চিনলো, জানলো, তখন বুঝতে পারলো জীবনের সিদ্ধান্তে অনেক বড় একটা ভুল হয়ে গেছে। রাদ বরাবরই অকপট। সরাসরি বলে দিলো মনের কথা। জানে, নিজেকে লুকিয়ে বাঁচতে পারবে না, কিন্তু ওটা ছিল দ্বিতীয় ভুল। সারাক্ষণ দৃষ্টির সীমানায় থাকা প্রিয় মানুষটা হঠাৎ একদিন না বলে হারিয়ে গেল। মন ভালো করে দেবার মতো হালকা মেজাজের গল্প। এক চটুল প্রেমের উপাখ্যান।
"শেষ করলাম! এতো দ্রুত কিভাবে শেষ হলো অথচ ৮০ পৃষ্ঠা ছিল!! কিভাবে, কোন শব্দে অনুভূতি প্রকাশ করবো বুঝতে পারছি না। ভীষণ শব্দশূন্যতায় ভুগছি অথচ ভীষণ ভালোলাগায় ডুবে আছি। কী সুন্দর, কী চমৎকার! আল্লাহুম্মা বারিক আপু। আরো অনেক অনেক লেখা চাই ঠিক এরকম। পড়ার পর অদ্ভুত আবেশে ভেসে যেতে চাই। আরো পড়তে চাই🥹"
শেষ করলাম! এতো দ্রুত কিভাবে শেষ হলো অথচ ৮০ পৃষ্ঠা ছিল!! কিভাবে, কোন শব্দে অনুভূতি প্রকাশ করবো বুঝতে পারছি না। ভীষণ শব্দশূন্যতায় ভুগছি অথচ ভীষণ ভালোলাগায় ডুবে আছি। কী সুন্দর, কী চমৎকার! আল্লাহুম্মা বারিক আপু। আরো অনেক অনেক লেখা চাই ঠিক এরকম। পড়ার পর অদ্ভুত আবেশে ভেসে যেতে চাই। আরো পড়তে চাই🥹
Read all reviews on the Boitoi app
অসাধারন হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ, পড়ে শেষ করলাম। পড়ার পর একটা কথায় মনে হচ্ছে, 'একটা গল্প এত সুন্দর কেন হবে'! এত সুন্দর করেও লেখা যায়!মাশা আল্ল-হ, আল্লাহুম্মা বারিক লাহা। অবশ্য আপুর লেখা মানেই সুন্দর অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ! আর গল্পের মূল মেসেজটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, পর্দার নেপথ্যের কারণটা কী মূলত?পর্দা কী শুধু বাইরের বিষয় নাকি মনের পর্দাও জরুরি?শুধু শালীনতা কেন যথেষ্ট নয়? এগুলোই মূল মেসেজ ছিলো বলে আমার কাছে মনে হয়েছে। রাদকে ঘায়েল করার পদ্ধতিটা মনে ধরেছে খুব 😁।আমি হাসতে হাসতে শেষ।বেশিরভাগ সময়ই ঘটনা কিন্তু এমনই ঘটে।আমাদের সীমারেখা ঠিক না থাকলে, অবাধে দেখা-সাক্ষাত হলে নিজেকে ধরে রাখা খুব কঠিন, বেশিরভাগ সময় অসম্ভব। তাই রব আমাদের এই সীমারেখা বেধে দিয়েছেন।আমি নিজের জীবন দিয়ে অনুভব করতে পারি যে রব আমাদের কল্যাণের জন্যই আমাদের জন্য বিভিন্ন আইন-কানুন, সীমারেখা বেঁধে দিয়েছেন। তখন অজান্তেই চোখ পানিতে ভরে যায়। কিন্তু ছেলে রাদের মতো না হলে ওগুলো বলেও কাজ হবেনা। উল্টো অপমানিত হতে হবে। এক কথায় অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে গল্পটা💘, আল্লাহ লেখিকার হাতে ও জীবনে বারাকাহ দিন। আনা উহিব্বুকি ফিল্লাহ আপু 💝 আপুর কাছে এরকম বই আরও চাইবো, যেন আমরা পড়তে পারি আর শিখতে পারি।
অসাধারণ লেখা, আপুর লেখা মানেই পছন্দের শীর্ষে।এই লেখায় পুরনো রুবি আপুকে খুঁজে পেয়েছি। এক কথায় মন ছুয়ে গেছে। সবসময় আপুর গল্পে মনে হয় আরো একটু বড় হলো মন ভরতো,এই গল্পেও তার ব্যতিক্রম নয়।গল্প পড়ার শেষে মনে হলো এতো তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল?আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লেগেছে। আপুর লেখায় আল্লাহ সুবহানাহু তায়া’লা আরো বারাকাহ দান করুন। আমিন
"আরও বিস্তারিতভাবে লিখলে ভালো লাগতো। আপনার কাছ থেকে সবসময়ই ভালো লেখা আশা করি। 😒✍️ "
ভালো লেগেছে পড়তে। প্রিয় রাজ-পৌষিকে খুঁজে পেলাম রাদ আর আফ্রিনের মধ্যে,অনেকই মিল! তবে খুব তাড়াতাড়ি সবকিছু হয়ে গেলো, এটা ছোট গল্প বলেই।
মনে হচ্ছিল রাজ পৌষী কেই পড়ছি রাদ আফ্রিন না
মাশা আল্লাহ! বারাকাল্লাহ!! বরাররের মত চমৎকার! তবে,আরো একটু বড় হলে কি হতো???? মন ভরলো না তো!
অনেক অনেক সুন্দর একটা গল্প ছিল। ❤️❤️
এক কথায় অসাধারণ! খুবি ভালো লেগেছে,মন ভালো করে দেওয়ার মতো একটা গল্প...মনে হচ্ছিল বিয়ের পরের মুহুর্ত গুলো আরেকটু দীর্ঘ হলে আরও ভালো লাগতো। লেখিকা আপুর জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা এবং শুভকামনা ❤️