প্রাকৃতিক নৈস্বর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি রাঙামাটি বিগত এক মাস থেকে ভালো নেই। প্রায় প্রতিদিনই নিত্যনতুন লাশের সাক্ষী হচ্ছে সকলে। শোকের ছায়া ছড়িয়ে পড়েছে প্রকৃতির সবটা জুড়ে। ওরাও যেন নিজেদের সজীবতা হারাতে বসেছে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে স্থানীয়দের লাশ মিলছে না। পাওয়া যাচ্ছে শুধুই পর্যটকদের লাশ। খুনের ধরণগুলো নৃশংস। একবারের বেশি দুইবার তাকানো দায়। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তারা নিজেদের ব্যর্থতা স্বীকার করাতে উপর প্রশাসন থেকে এসপি তৃধা চৌধুরীকে নিযুক্ত করা হয়েছে এই কাজে। গতকাল সকালেই রাঙামাটির মাটিতে পা রেখেছে এসপি তৃধা চৌধুরী। তারপর? বিচক্ষণ মস্তিষ্কের আত্মবিশ্বাসী নারী এসপি তৃধা চৌধুরী কি এই রহস্যের বেড়াজাল খণ্ডাতে পারবে? আচ্ছা, চোখের সামনে যা দৃশ্যমান, সবটাই সত্য নাকি কেবল এক খণ্ড ভ্রম? হয়তো সবকিছুর আড়ালে রয়ে গেছে কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের হিংস্রতা।
"পুরো গল্প টা আগুন গোলার মতো। অসম্ভব সুন্দর হয়েছে বরাবর মুগ্ধ হয় তোমার লেখনী তে আজও এর বাহিরে কিছুই না বরাবরের মতো মুগ্ধ করেছে। কৌশিক তালুকদার আর তৃধা চৌধুরী প্রথম থেকেই খুব পছন্দের একটা চরিত্র ছিল। কৌশিক তালুকদারের প্রেমিক পুরুষ রূপ পড়ে আমি পুরো ফিদা। ইশান আর কৌশিকের মূহুর্ত গুলো খুব এনজয় করেছি,, কৌশিকের প্রেমিক পুরুষ রূপ টার তো কোনো তুলনাই হয় না,, কৌশিক এই রূপ দেখে তো আমিই কৌশিকে প্রেমে পড়ে গেলাম,,তার বেইবিগার্লের প্রতি ভালোবাসা দেখে হায়য়য়য় মেরা দিল রে গেয়া.... অসম্ভব সুন্দর হয়েছে আপি,, এতো এতো ভালোবাসা কৌশিকের প্রেমিক পুরুষ রূপটা আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।।"
পুরো গল্প টা আগুন গোলার মতো। অসম্ভব সুন্দর হয়েছে বরাবর মুগ্ধ হয় তোমার লেখনী তে আজও এর বাহিরে কিছুই না বরাবরের মতো মুগ্ধ করেছে। কৌশিক তালুকদার আর তৃধা চৌধুরী প্রথম থেকেই খুব পছন্দের একটা চরিত্র ছিল। কৌশিক তালুকদারের প্রেমিক পুরুষ রূপ পড়ে আমি পুরো ফিদা। ইশান আর কৌশিকের মূহুর্ত গুলো খুব এনজয় করেছি,, কৌশিকের প্রেমিক পুরুষ রূপ টার তো কোনো তুলনাই হয় না,, কৌশিক এই রূপ দেখে তো আমিই কৌশিকে প্রেমে পড়ে গেলাম,,তার বেইবিগার্লের প্রতি ভালোবাসা দেখে হায়য়য়য় মেরা দিল রে গেয়া.... অসম্ভব সুন্দর হয়েছে আপি,, এতো এতো ভালোবাসা কৌশিকের প্রেমিক পুরুষ রূপটা আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।।
Read all reviews on the Boitoi app
কৌশিক-তৃধা এই জুটি টা খুব পছন্দের। অনেক ইচ্ছে ছিলো ওদের আবার পড়বো নতুন রূপে সেটা সম্ভব হলো। ভীষণ সুন্দর ছিলো পুরোটা। এ এক অন্য কৌশিক তালুকদারকে দেখলাম। তৃধা চরিত্র টা পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। ইশান কে বলা কথা গুলো বেশ মজার ছিলো। কৌশিক আর ইশান এদের আমার বস-এসিস্টেন্ড কম ভাই-বন্ধু লাগে বেশি। এমন প্রেমিক পুরুষ কজন হয় তার বেইবিগার্লের সকল আবদার কবুল। ইশ পড়ে মন ভরেনি আরও বড় হতে পারতো। আমি তো তৃধার শেষের লুক কল্পনা করেই ফিদা হয়ে যাচ্ছি। আদুরে আর ভালোবাসায় কি সুন্দর আগলে রেখেছে কৌশিক। তৃধার নতুন রূপে মুগ্ধ হয়েছি। ক্রাইম, ট্রাভেল, প্রকৃতি সবটা মিলিয়ে ভীষণ এনজয় করেছি। কৌশিকার পাগলাটে প্রেমিক রূপও দেখলাম। তনুপুর লেখা বরাবরই অসাধারণ নতুন করে কিছু বলার নেই। ধীরে ধীরে তো আরও লেখনির ধরন পাকা হচ্ছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আবারও কৌশিক তৃধাকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য 💙💙
আমার পড়া প্রথম ই-বুক শর্বরী ভেজা রক্ত গোলাপ, আমি আমার অনুভূতি ভাষা প্রকাশ করতে পারবো না নতুন রূপে তৃধা আর কৌশিককে পেয়ে আমি ভীষণ খুশি, এত সুন্দর এত সুন্দর করে আবার নতুন করে তৃথা কৌশিক কে ফুটিয়ে তোলার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু, পরিশেষে বলবো আমার পড়া প্রথম ইবুক হলেও আমার পরা বেস্ট ই-বুক হয়ে শর্বরী ভেজা রক্ত গোলাপ থাকবে ইনশাল্লাহ, আর লেখিকা আপুকে এত এত ভালবাসা এত সুন্দর করে তৃধা এবং কৌশিক ফুটিয়ে তোলার জন্য 🥰❤️❤️
মা শা আল্লাহ, মা শা আল্লাহ। কৌশিক তৃধাকে পড়ে মন প্রান ভরে গেছে৷ এ যেনো অন্য এক তৃধাকে পড়লাম।তোমার লেখার ধাঁচ আস্তে আস্তে আরো সুন্দর হচ্ছে। ক্রাইম, ট্রাভেলিং সংমিশ্রণে জম্পেশ একটা ইবুক ছিলো৷তোমার শব্দচয়নের কথা কি বলবো যত পড়ি ততোই ভালো লাগে৷কৌশিক প্রেমীরা তো ফিদা হয়ে যাবে। আমিও কৌশিকের প্রেমে পরে গেলাম। একবসাতেই পড়ে শেষ করলাম৷ কখন যে শেষ হয়ে গেলো টেরই পেলাম না। কৌশিক ও তৃধাকে আবার ও নতুন রুপে পড়তে পারলাম। আর তৃধার চরিত্র টা জাস্ট মারাত্মক লেভেল সুন্দর ছিলো৷ আবারও তেমার থ্রিলার লেখার প্রেমে পড়ে গেলাম। শর্বরী ভেজা রক্তগোলাপ অসাধারণ একটা ইবুক।
"শর্বরী ভেজা রক্তগোলাপ" গল্পটি এক কথায় কিছুটা সাধারণের মাঝেই অসাধারণ। গল্পের প্রতিটি চরিত্র-ই ভীষণ সুন্দর ও সাধারণ ছিলো এবং প্রতিটি চরিত্র-ই ছিলো ভীষণ নিঁখুত। যেমনঃ ১। কৌশিক তালুকদার=> কৌশিক তালুকদার, মাফিয়া গ্যাংস্টার হলেও সে প্রচুর বউভক্ত, লোকটা বউয়ের কথা ভেবে ১ ঘন্টায় টিকিট ম্যানেজ করে বাংলাদেশে এলো, আবার বউয়ের এক কথায় কালো জগতের সবকিছু ছেড়েও দিলো, ব্যাপারটা মন্দ না বরং ভালোই লেগেছে। নিজের স্ত্রীর ভালোলাগার কথা চিন্তা করে তার জন্য একটা নৃশংস জীবন ছেড়ে দিয়ে স্ত্রী-কে একটা সুন্দর, স্বাভাবিক জীবন উপহার দেওয়া, এটাও নিজের ভালোবাসা প্রকাশের একটা অন্যতম প্রমাণ। ২। তৃধা চৌধুরী=> মেয়েটা যেমন সৎ তেমনি সাহসী, সেটা তার প্রতিটি পদক্ষেপেই বুঝা গেছে, মেয়েটি নিঃসন্দেহে একজন ডেডিকেটেড অফিসার। বাস্তবেও বর্তমানের পৃথিবীতে এমন সৎ ও সাহসী অফিসার খুব কম-ই পাওয়া যায়, এমন-টা যদি হতোই তাহলে আজকে দেশটা অন্যরকম হতো, সাথে সাধারণ মানুষজনও একটু শান্তিতে নিঃশ্বাস নিতে পারতো। বাই দ্যা ওয়ে, সেই বিষয়ে আর না এগোয়, তবে একটা কথা না বললেই নয়, যেই তৃধা চৌধুরী কে "কাঠগোলাপের আসক্তি" গল্পে কৌশিকের বোকা রাণী হিসেবে, সেই বোকা তৃধু-কেই "শর্বরী ভেজা রক্তগোলাপ" গল্পতে পড়ছি একজন সৎ, সাহসী ও ইন্টেলিজেন্ট অফিসার হিসেবে, তৃধা-কে এমন একটা চরিত্রে নতুনরুপে পেয়ে সত্যিই মন-টা ভালোলাগায় ছেয়ে গেলো। << কৌশিক-তৃধার জুটিটা বরাবরই সুন্দর, কেউ কারোর থেকে কোনো অংশে কম ছিলো না তারা দুজন, দুজন-ই দুজনকে সমান টেক্কা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, অবশ্য কৌশিক তালুকদার-এর বউ বলে কথা, তার বেইবিগার্ল তার মতোই হবে সেটাই স্বাভাবিক, তাদের জুটিটা সত্যিই ছিলো। >> ৩। সাফিয়া চৌধুরী + শরীয়ত হাওলাদার=>> তাদের মতো এমন সাপোর্টিভ বাবা-মা পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার, যাদের কাছে সন্তানের ভালো থাকা সবচেয়ে বেশি ইম্পর্ট্যান্ট। সাফিয়া চৌধুরী ও শরীয়ত হাওলাদার এর মতো এমন সাপোর্টিভ বাবা-মা বাস্তবেও পাওয়াটা অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপার-ই বটে, কেননা বাস্তব জীবনে আমরা অনেক সন্তান-রাই আছি যারা মন খুলে শেয়ার করতে পারি না বাবা-মার সাথে, বন্ধুর মতো করে মিশতে পারি না তাদের সাথে, বাবা-মারাও অনেক সময় বেশিরভাগ শাসনের উপরেই রাখেন, যার কারণে আমরা ও আমাদের বাবা-মা কেউ কারোর সাথে সহজ হতে পারি না, এতে যেকোনো ক্ষেত্রে আমাদের ভুল করার সম্ভাবনা সবসময় একটু বেশিই থাকে, যদিও সেটা সবার ক্ষেত্রেই এমনটা হয় না, শুধু স্পেসিফিক ক্ষেত্রে এমনটা হয়ে থাকে, আবার অনেক বাবা-মা আছেন যারা তাদের সাথে বন্ধুর মতো করে মিশতে পারেন, ভীষণ সাপোর্টিভও হোন, ছেলেমেয়েদের পাশে থেকে তাদের সকল সমস্যা সমাধানের জন্য সুন্দরভাবে সাজেশন দেওয়ার চেষ্টা করে থাকেন, যার কারণেই হয়তো ছেলেমেয়েদের বিপথে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম থাকে। বাই দ্যা ওয়ে, এই কথাগুলো আমি শুধুমাত্র আমার ব্যক্তিগতে মতামত থেকেই বললাম, দ্যাটস ইট। তবে একটা কথা বলতে ভীষণ ইচ্ছে করছে সেটা হলো- এই গল্পে যেই চরিত্রটা আমার কাছে একটু বেশিবেশি-ই ভালো লেগেছে তারা হলেন সাফিয়া চৌধুরী ও শরীয়ত হাওলাদার, তারা বাবা-মা হিসেবে তৃধা-কে প্রতিটি মুহুর্তে প্রতিটি ভালো কাজে যেভাবে সাপোর্ট দিচ্ছিলেন সেটা সত্যিই চোখে পরার মতো, দোয়া করি- সাফিয়া চৌধুরী ও শরীয়ত হাওলাদার এর মতো বাস্তবেও এমন সাপোর্টিভ বাবা-মা পৃথিবীর প্রতিটি সন্তানের হোক, ফি-আমানিল্লাহ্। ৪। ঈশান=> ছেলেটা আসলেই প্রকৃতপক্ষে ভীতু, বেচারা-টা কৌশিকের সাথে থেকে আজও সাহসী হতে পারলো না। তবে এতটুকু উপলব্ধি করতে পারলাম, কৌশিক তার বস হলেও তাদের মতো বন্ডিং-টা একটু অন্যরকম ছিলো, যেটা হয়তো খালি চোখে কখনো দেখা যায় না, তবে গভীরভাবে অনুভব করতে পারলে সেটা বুঝা যায়। ৫। মুবিন=> ছেলেটা আসলেই তৃধার বিশ্বাসযোগ্য ছিলো, ছেলেটা তৃধা-কে ভীষণ সম্মান ও শ্রদ্ধা করতো সেটা তার আচার-আচরণ ও ব্যবহার দেখেই বুঝা যায়, জীবনে চলার পথে মুবিনের মতো দুই-একটা বিশ্বাসযোগ্য সঙ্গী পেলে মন্দ হয় না। ৬। ড. ইয়াশ মাহমুদ=> কথায় আছে না যে- সরষের মধ্যেই ভূত, গল্পে এনার অবস্থান-টা অনেক-টা এমন-ই নয়, ড. ইয়াশ মাহমুদ এর মতো ডক্টররা শুধু একটা দেশের না পুরো জাতির শত্রু, তার মধ্যে তার কী একটা যুক্তি রে ভাই! তার যুক্তি শুনে আমি হাসব নাকি কাঁদবো নাকি রাগ করবো কিছুক্ষণের জন্য আমি নিজেই কনফিউজড, একজন ডাক্তার-ই যদি এমন হয় তাহলে তো মানুষ আর কাকেই বা বিশ্বাস করবে! অবশ্য বাস্তব জীবনেও ড. ইয়াশ মাহমুদ এর মতো এমন অহরহ ডাক্তার রয়েছেন যারা টাকার জন্য সবকিছুই করতে পারেন, যাদের কাছে টাকার উপরে কারোর কোনো মূল্য নেই, এমনকি তার নিজের তত্তাবধানে থাকা কোনো রোগীর জীবনও নয়, তাদের কাছে কাছের কাছে শুধু মাত্র টাকা ছাড়া আর সবকিছুই মূল্যহীন। অবশ্য সবাই এমন নয়, কিছু কিছু ডক্টর আছেন যারা নিজের জীবন দিয়ে হলেও রোগীদের বাঁচাতে শেষ পর্যন্ত লড়ে যান, তাদের বিষয় হচ্ছে আলাদা। মোটকথা, ড. ইয়াশ মাহমুদ এর মতো ডক্টর কোনো রোগীর চিকিৎসা করতে যায় কিংবা কোনো সাধারণ মানুষ ড. ইয়াশ মাহমুদ এর মতো ডক্টরের কাছে সাহায্য চাইতে যায় তাহলে তাদেরকে তাদের হায়াতের আগেই দুনিয়া ত্যাগ করতে হবে, দুনিয়াতে ডাক্তার কম হোক তবুও এমন নিকৃষ্ট মস্তিষ্কের ডাক্তার তৈরি না হোক। যাই হোক, একটু একটু করে এই পর্যন্ত অনেক কথা-ই বলে ফেললাম, কতটুকু কী বুঝিয়ে এবং গুছিয়ে বলতে কিংবা লিখতে পেরেছি জানি না অথবা আদও কিছু গুছিয়ে লিখতে পেরেছি কিনা জানি না, তবে ই-বুকে এইটা আমার দেওয়া জীবনের প্রথম রিভিউ, শুধু চেষ্টা করেছি মাত্র, যদি কোনো ভুলত্রুটি করে থাকি কিংবা বলে থাকি তার জন্য আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। আর রাইটার "ইসরাত তন্বী" আপু এই গল্পটা-কে এতো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন যে সেটার একটু প্রশংসা না করলে সেটা অবশ্যই কিপ্টেমি হয়ে যাবে, কিন্তু ইসরাত আপু আমার একজন পছন্দের ব্যক্তি ও রাইটার হওয়ায় এই কিপ্টামি-টা করতে আমার একদমই ইচ্ছে করলো না, তাই ই-বুকে জীবনে প্রথম রিভিউ-টা দিয়েই ফেললাম। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো আপু, এভাবেই আপনার আরও বেশি বেশি ই-বুক ও আরও আরও বই পাবলিশ হোক, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আপনি আরও বেশি বেশি করে উন্নতি করুন এবং আপনার সেই উন্নতিগুলো আপনাকে সফলতার একদম শীর্ষে পৌঁছে দিক, ফি-আমানিল্লাহ্।
অসাধারণ হইছে আপু..এতো সুন্দর করে চরিত্রগুলো বানিয়েছ যা বলে প্রকাশ করতে পারবনা..কৌশিক আমার অনেক অনেক অনেক পছন্দের একটা চরিত্র..ধন্যবাদ আপু আমাদের এতো সুন্দর গল্প উপহার দেওয়ার জন্য....
এক বসাতেই পড়ে শেষ করলাম সবটুকু। গল্পের প্লট এবং লেখনশৈলী চমৎকার। ছোট্ট পরিসরে মন ভালো করার মতো ছিল গল্পটা। যেমন কৌশিক তালুকদার তেমন তার বেইবিগার্ল। কেউ কারোর থেকে কোনো অংশে কম নয়। তৃধার এই নতুন রুপটা পুরাই আগুন ছিল। আর লেখিকা আপুর চিন্তাভাবনাকে স্যালুট জানাই। প্রথম দিকে যাকে সন্দেহ করেছিলাম লাস্টের দিকের যেয়ে ঘটনা পুরাই ঘুরে গেছে। আপুর থ্রিলার লেখার হাত বরাবরই অসাধারণ। পড়ে তৃপ্তি যাওয়া যায়। থ্রিল ভাইব পাওয়া যায়। কৌশিক, তৃধাকে এভাবে পড়তে পেরে খুব ভালো লাগছে। আপুর লেখা গল্পের বেস্ট এর তালিকায় অবশ্যই "শর্বরী ভেজা রক্তগোলাপ" থাকবে। আআআআ আমার কৌশিক্কা। কৌশিকের অ্যাটিটিউড এবং কথাবার্তা পুরাই অন্য লেভেলের। কৌশিক ও তৃধাকে আবারও আমাদের মাঝে আনার জন্য এবং এত সুন্দর একটা গল্প উপহার দেওয়ার জন্য ভালোবাসা লেখিকা আপুকে। অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল। আপু সবসময় এভাবেই ডিফারেন্ট কিছু দিক আমাদের।