রাজ্যের নামকরা শিকারি ওরিয়ন। ডাকিনি রানি মর্গানার আদেশে পাশের রাজ্যে রাজহাঁসের বেশ ধরে থাকা এক অন্য জগতের মানবীকে খুঁজতে গেল সে। কিন্তু অচিরেই বন্দী হল কালো জাদুকর লুসিয়াসের হাতে। লুসিয়াসের বাসস্থানে এক ধরনের নিস্তরঙ্গ জীবন কাটতে থাকে বন্দী ওরিয়নের। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে আবিষ্কার করল, এখানে ও আর লুসিয়াস ছাড়াও আরো একজন বাস করে। মেয়েটির নাম ফে। সেও বন্দী হয়ে রয়েছে লুসিয়াসের হাতে। কে এই ফে? এই কি সেই মেয়ে, যাকে ওরিয়ন খুঁজে বেড়াচ্ছে?
কি সুন্দর গল্পটা.. রূপকথার জগতে হারিয়ে গেলাম কিছুটা সময়ের জন্য। ডাইনিরা যে সিলভার স্ট্রিং দিয়ে বেঁধে রাখে তা একটা মুভিতে দেখেছিলাম। সেটার কথা মনে পড়ে গেল বই পড়তে পড়তে। ফে আর তার রাজহাঁস বোনদের চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম। খুব ভালো হয়েছে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। এমি
Read all reviews on the Boitoi app
মুখে চিলতে হাসি নিয়ে পড়ে যাচ্ছিলাম। সুন্দর চলছিল সব। কিন্তু ১২তম পর্বে এসেই টেনশনে পড়ে গেলাম। কী হবে ফে ও ওরিয়নের? শেষ অব্দি টেনে নিয়ে গেছে এই টেনশন। আর বহু- বহুদিন পর এই জনরার চমৎকার একটা গল্প পড়লাম। এইবারের ইবুকমেলায় এটা আমার জন্য ডেজার্ট। Just loved it😍
এক কথায় মিষ্টি একটা গল্প। পার্শ্ব চরিত্রে ফ্রিডাইলকে চমৎকার লেগেছে। পরবর্তীতে হরিণের গাউন পরিধেয় এই দেবীকে নিয়ে আরেকটা মিথলজি চাইl
অসাধারণ, চমৎকার গল্প।
ফে ও ওরিয়নের সাথে আমিও কিছুটা বনে জঙ্গলে ঘুরলাম । পড়া শুরু করার পর মনে হচ্ছিল আমিও ইন্দ্রজালে আটকে আছি । এককথায় অসাধারণ । নাজ আপু মানেই বিশেষ কিছু ।
আহা, কী জাদুকরী লেখা "ফে ও ওরিয়ন"! গল্পটা পড়ে যেন ছোটবেলায় ফিরে গেলাম! খুব ভালো লাগলো। ফে-ওরিয়নের রাজ্য শাসন নিয়ে আরেকটা গল্প হলেও কিন্তু খারাপ হয় না। গল্পে ফ্লিডাইসকেও রাখতে পারেন। লেখিকা আপা মাথায় রেখেন বিষয়টা 😊
অসম্ভব সুন্দর একটা রূপকথার গল্প। মনে হচ্ছিলো সেই ছোটোবেলায় বসে গল্পের বই পড়ছি। লেখক তাঁর অসাধারণ নিপুণতায় প্রতিটি চরিত্র এতো নিখুঁত করে ফুটিয়ে তুলেছেন যে মনে মনে কখনো রাগ, কখনো দু:খ, কখনো বিরক্তি অথবা ভালো লাগায় ভেসে যাচ্ছিলাম। আমার অধীর অপেক্ষার অবসান হলো একটা দারুণ থ্রিলিং রূপকথার কাহিনী পড়ে। লেখকের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। পি.এস. ফে-কে মানব জগতে স্বাগতম!
দারুণ হয়েছে গল্পটা❤️❤️ ফ্যান্টাসি 💗