"লাঞ্চে কতবার খাও তুমি?" এক টুকরো মাংসে কামড় দিয়েছিল রিয়া। ওর খাওয়া থেমে গেল। চাইল পুরুষটির পানে। "এভাবে খাওয়া মানে অপচয়। তোমার এই খাবারটি আরেকজন খেতে পারত।" "আপনি আমায় খোঁটা দিচ্ছেন?" "কিছুটা।" অপমানিত বোধ হলো রিয়ার। খাবারের প্লেট রেখে উঠতে যাচ্ছিল। রিসান ওকে থামিয়ে দিল। "খাবার রেখে যেতে নেই।" "আমার খাওয়া হয়ে গেছে। হাত ছাড়েন।" "বললাম না, খাবার রেখে যেতে নেই।" "একটু আগেই খোঁটা দিয়েছেন।" "দিলে দিয়েছি। এখন বলছি, খাও।" "খাব না।" "জেদ করলে আমি খাইয়ে দিতে বাধ্য হব। আশা করি, এটা তোমার জন্য শুভ হবে না।" দাঁত কিড়মিড় করে উঠল রিয়া। এই পুরুষটির দৌড় জানে ও। তাই পুনরায় খেতে বসতে হলো। রিসান নিজের হাতে বেভারেজ ঢেলে দিচ্ছে। রিয়া সেটা তুলতে যেতেই গ্লাস নিয়ে খেতে শুরু করল সে। বিস্মিত হয়ে তাকিয়ে রইল রিয়া। এদিকে রিসানের অধরে ফিঁচেল হাসি।
গল্পটা অনেক অনেক সুন্দর আপু।
Read all reviews on the Boitoi app
সত্যি বলতে এত সুন্দর গল্পটা, কি এক অদ্ভুত মায়া লাগছিল গল্পটা পড়তে পড়তে, রহস্যে মোড়া ভীষণ সুন্দর একটা গল্প। এক বসায় শেষ করেছি এত্ত সুন্দর 🥹,মনে হচ্ছে ইস আর একটু যদি পড়তে পারতাম রিসান আর তার বেবি গার্লকে ❤️
ভীষণ সুন্দর ছিল গল্পটা। রিয়া রিসানের দুষ্টু মিষ্টি ঝগড়া, তাদের অতীত, মেহনূরের জীবনের সত্যি এই বিষয়গুলোতে বেশ টুইস্ট ছিল। সবথেকে সুন্দর ছিল রিয়া রিসানের ভালোবাসাটা। তারা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বলেই রিসানের পরিবার তাদের বংশের প্রচলিত নিয়ম ভেঙে আবার সবাই এক হতে পেরেছে। গল্পের নামের মতো কাহিনীটাও রূপকথার গল্পের মতোই মিষ্টি ছিল।
অসম্ভব সুন্দর একটি গল্প। এক বসায় পুরো গল্পটা শেষ করলাম। গল্পটা শেষ হওয়ার সময় মনে হয়েছিল ইস আর একটু যদি বেশি লেখা থাকতো আর একটু যদি পড়তে পারতাম। সবচেয়ে ভালো ছিল রিসান চরিত্র। জাহিদ চরিত্রটি আমার একটু খারাপ লেগেছে একটু সাহস দেখালে ওর জন্য দুটি জীবন নষ্ট হওয়া থেকে বেচে যেতো, যদিও শেষে সবকিছু ঠিক হয়েছে। রহস্যে ঘেরা পুরো গল্পটা এক কথায় অসাধারণ ছিল।