দাদার ঘর থেকে ইরতেজার পাসপোর্ট চুরি করতে গিয়ে ধরা খেয়ে যে দাদা বিয়ে দিয়ে দেবেন, তা ভাবতেই পারেনি মোহ। তাও কার সঙ্গে? স্বয়ং ইরতেজা ভাইয়ের সঙ্গে। যাকে মোহ দেখতেই পারে না। তারা যে দুজন দুই মেরুর মানুষ, পারিবারিক দ্বন্দ্ব তো আছেই। আর ইরতেজা? যে বিয়ের ভয়ে দেশ থেকে পালাতে চাচ্ছিল, সেই ছেলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলো তারই চাচাত বোনের সঙ্গে। ছোটো থেকে ঝগড়াঝাটি, ধাওয়া-পালটা ধাওয়া যার সঙ্গে হলো, সেই নাকি এখন তার বউ? দুই মেরুর মানুষের মধ্যে কী আদৌ প্রেম জাগবে? তারা কী একে অপরকে ভালোবাসার চাদরে যত্নের সঙ্গে নিজেদের জড়িয়ে নেবে? নাকি বিরহ তাদের আঁকড়ে ধরবে? বুরহান সাহেবের সিদ্ধান্ত থেকে তারা ছুটে আসবে? পবিত্র সম্পর্কের সুঁতো ছিঁড়বে না তো?
খুব খুব সুন্দর!💖
Read all reviews on the Boitoi app
ইরতেজা ভাইয়ের প্রেমে পড়ে গেলাম। এর যত-ই প্রশংসা করি না কেন কম হয়ে যাবে। এত্তো সুন্দর লেখনী, আরো আরো সুন্দর বই যেন আমরা এইভাবেই পেতে পারি এই কামনাই করি😌💗
অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ হয়েছে
অনেক সুন্দর একটা গল্প. পড়ে ভালো লাগলো
প্রণয়ে খলনায়ক উপন্যাসটি থেকে ইরতেজার ফ্যান ছিলাম। ওর স্বভাব, চরিত্র সবই ভালো লেগেছে। বন্ধুমহলের একটা ভালো সম্পর্ক দেখে এই ই-বুকটা পড়ার ইচ্ছা ছিল। ভালোই লেগেছে। শুধু বাকিদের মিস করেছি। বইটইয়ে আমার প্রথম রেটিং। ০৯/১০
অনেকদিন পর যখন গল্প পড়া শুরু করলাম তখন প্রণয়ে খলনায়ক দিয়ে করেছিলাম🦆 তখন থেকেই মোহ ইরতেজা জুটি ফেভারিট হয়ে গেছিলো। একমাত্র ইরতেজা ভাইয়ের জন্যই কেনা🤭 অনেকদিন পর এমন একটা কিউট রিফ্রেশিং গল্প পড়ে অনেক ভাল্লাগলো। মোহ-ইরতেজার স্লো বার্ণ রোমান্স জোস ছিলো😁 আর সবচেয়ে ভাল্লাগছে যখন মোহ পল্লবীর মুখের উপরে উচিত জবাব দিয়েছিলো। যাই হোক লাবিবা আপুর লেখা পড়া হয় প্রায় ৪-৫ বছর হতে চললো। অনেকদিনই সঙ্গে আছি🤍 লেখার অনেক ইম্প্রুভমেন্ট হয়েছে তার। এত্ত সুন্দর গল্পের জন্য এত্তত্তত্তত্তগুলা ভালোবাসা 🫶
লাবিবার গল্প বরাবরই আমার অনেক পছন্দের। প্রণয়ে খলনায়ক এর মধ্যে ইরতেজা আর মোহ আমার অনেক পছন্দের ক্যারেক্টর ছিল। কিন্তু একই গল্পের ক্যারেক্টর হলেও ইবুক এ অনেক টাই অন্য রকম ছিল।আমার খুব ভালো লাগছে😍
গল্পটা অনেক সুন্দর হয়েছে,তবে কেন জানি একটু তাড়াহুড়ো তে শেষ হয়ে গেল,এতোটুকুর ভেতর ই আরেকটু গুছিয়ে বা আর ও কয়েক পৃষ্ঠা বাড়িয়ে গুছিয়ে শেষ করলে ভালো লাগত। এলাছি নাম টা দেখলেই হাসি পায়। যাইহোক ফেইসবুকে প্রণয়ের খলনায়ক এর ইরতেজা আর তার এলাচিকে এভাবে একান্ত পেয়ে ভালো ই লাগল। প্রণয়ের খলনায়ক এর দুই পক্ষের বন্ধুদের অনেক মিস করেছি। তৈমুর ইশ এই বেডা টারেও আমার ভালো লাগে🎀 উম....সব মিলেয়ে ভালো ই লাগল ই-বুক টা! রেটিং দিব? আমার একান্ত মতে রেটিং ৯/১০ শুভকামনা লাবু তোমার জন্য 🎀
ইরতেজা ভাই রে পড়া শেষ! এতো তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে ভাবি নাই😒 আরেকটু বড় করতেন! আমার মন ভরেনি তাকে এই টুকু পড়ে😒 যাইহোক লিখা ভালো ছিলো অনেক। মানে এই শুরু করছি আবার এই শেষ হয়ে গেলো কেমন করে কি হলো জানি না। আপনার লেখা বরাবরই সুন্দর। চিনি আপনারে অনেক আগে থেকে তবে আপনার লেখা প্রথম পড়েছি আমি সুন্দরীতমা! মানে খুবই ভালো লেগেছিল আমার। সেই প্রথম দিনের মতো আজও আপনার যে লেখাই পড়ি না কেন সেম ভালো লাগাই কাজ করে। ইরতেজা ভাই 🥹🫶 যদিও কোথাও কোথাও একটু শরম পাইছি😶 তবে সব মিলিয়ে সুন্দর ছিলো। নতুন লেখার জন্য অপেক্ষায় থাকবো আবার🤍
লাবিবা ওয়াহিদ এর লেখা সবসময় আমার পছন্দের বিশেষ করে ইরতেজা চরিএটা আমার ভীষণ প্রিয়, এই চরিএটা আমার এওো মনে ধরে বলার বাহিরে , এক বসায় ইবুক টা পড়ে শেষ করেছি। পড়ার সময় একটা ঘোরে ছিলাম, লাবিবা আপুর লেখার মান এওো দুর্দান্ত 🥹 তার লেখা বেস্ট একটা চরিএ ইরতেজা। যতবার পড়ি ততবারই মুগ্ধ হয়। ভালোবাসা অভিরাম আপু এওো সুন্দর ইবুক লেখার জন্য 💋💗