পৃথিবীতে যত মানুষ, ঠিক ততগুলোই গল্প। জীবনের গল্প সকলের সরলরৈখিক হয় না। কারো কারো জীবনে অনেক বাঁক, ঘটনা কিংবা দুর্ঘটনা। নিরুপমার জীবন সহজ হতে পারতো, কিন্তু হয়নি; বিভিন্নভাবে জীবন গতিপথ পাল্টেছে। নিরুপমা ভেঙে পড়ে নি, তার দিনরাত্রি জুড়ে নামেনি অবসাদ। জীবনের অসংখ্য পথের বাঁকে সে খুঁজে নিয়েছে নিজের পথ।
শেষটা পড়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সাদাতের মতো মানুষ আছে বলেই হয়তো পৃথিবীটা সুন্দর। রাহিদ তরুকে ভালোবাসার নামে এটলিস্ট ঠকায়নি, ভালোইবেসেছে যদিও সেটা নিষিদ্ধ ভালোবাসা!
Read all reviews on the Boitoi app
আপু আমি একটা কথা না বলেই পারছি না আপনার লেখনিতো ভালো কিন্তু আমরা জানি আমাদের সামনে যদি ভালো কিছু হয় তা আমাদের মন ভালো করে দেয় আমরা তা নিজেদের মধ্যে ধারণ করি যদি খারাপ কিছু হয় তার প্রভাব ও কিন্তু আমাদের মনের উপর পরে। আমার মনে হয় লেখকরা যখন কোন কিছু উপস্থাপন করছে তখন তার ভালো ও খারাপ দিক ও উপস্থাপন করা উচিত। ভালো কাজ করলে যেমন প্রতিদান পাওয়া যায় তেমনি খারাপ কাজ করলে শাস্তি ও পেতে হয় হোক দ্রুত বা দেরিতে। এই কলমের কিন্তু অনেক শক্তি। যাইহোক নিষিদ্ধ আকর্ষণ মানুষের থাকেই কিন্তু সব সময় তাকে প্রশয় দিওয়া যায় না যদি তাই হতো তাহলে সমাজ টা আর সমাজ থাকতো না।এখানে রাহিদ যদি তরুর প্রতি আকর্ষণ অনুভবই করছিলো তো সে নিরুর সাথে কেন বেশি সময় কাটালো না সে তার স্ত্রী ছিল আর তরু তার উচিত ছিল রাহিদ এর মনোভাব প্রথমেই তার বোনকে বলে দেওয়া। এরা যা পাপ করছে তার কোন অনুশোচনাও তাদের মধ্যে তৈরি হয়নি শাস্তি তো দূরের। তরুর যদিও একটু হয়েছিল তা এদের পাপ এর কছে যথেষ্ট নয়।এখানে রাইন বড় হয়ে কি জানবে আর এলিন বাচ্চাটা তার কি দোষ সে কেন বাবার ভালোবাসা পেলনা। লেখকের জন্য বলা আপনার উচিত ছিল যখন আপনি এই ধরনের লেখা লিখেছেনই তখন তার পরিনতি টাও দেখানো। যতই এটা গল্প হোক না কেন মানুষ তা মনে ধারণ করে। ছাত্রী থেকে গৃহিণী সবাই আপনার লেখা পড়ছে তাদের করো মনোভাব এমন থাকলেও তা পরিবর্তন হতো যে পাপ করলে তার শাস্তি পেতে হয় ।যাইহোক আপু অনেক কথা লিখেছি ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এটা আমার নিজস্ব মতামত লেখকের বিবেচনার জন্য লিখা।আমি গল্পটা পড়েছি যেদিন বইটই এ আসছে সেদিনই। পড়ার পড়ে এতো রাগ লাগছিলো ভাবছিলাম কিছুই লিখবো না।কিন্তু এতোদিনেও এটা মাথা থেকে যাচ্ছিল না তাই ভাবলাম কিছু লেখা উচিত।
অসাধারণ
Khubi valo lagse, kintu seshta arektu boro hole valo hoto
শানজানা আলমের বই পড়ার আনন্দই আলাদা। এই বইটাও পড়ে বরাবরের মতো ভালো লাগা ছুঁয়ে গেল
এত সুন্দর আর মন খারাপ করা গল্প 💔💔
Sundor
আপু তোমার প্রতিটা বইতে এত কষ্ট থাকে কেন মনে হয় বাস্তব দেখতেছি, বেশি কষ্ট লাগে শেষের দৃশ্যগুলোতে আমার এলিন জন্য খুব খারাপ লাগতেছে। নিরু একজন ভালো মানুষ কিন্তু এত কষ্ট কেন ওর, 🥲
চোখের পানি আটকানো গেলো না।ভালো থাকুক নিরুপমা।
ই-বুকটি ভীষণ ভালো লেগেছে... শানজানা আলম আপুর সব লেখাই পড়তে ভালো লাগে..... কাল্পনিক নিরু চরিত্র টির জন্য মনের গভীরে এক ধরনের দুঃখবোধের সৃষ্টি হয়েছে.... নিরুর জীবনটি আমাদের বর্তমান সমাজের অবক্ষয়ের আয়না সরুপ.... লেগেছে। তরু আর রাহিদ আমার কাছে ঘৃণ্য দুটি চরিত্র.........