চিত্রার বয়স তখন সতেরো কি আঠারো। ভুলভাল মানুষের প্রেমে পড়ার উপযুক্ত বয়সে এসে চিত্রা প্রেমে পড়ল নওফেল তামজিদের। নওফেল তার থেকে গুনে গুনে দশ বছরের বড়। সদা গম্ভীর, শান্ত এবং চিত্রার সাথে ক্ষণে ক্ষণে রেগে উঠা অধৈর্য পুরুষ লোক। রাজনীতিবিদ বাবার অট্টালিকাসম বাড়ি ছেড়ে নওফেল থাকতো বাড্ডার একটা মেসে। অতি সাদামাটা জীবনযাপন তার। ধূসর রঙের একটা শার্ট আর কালো রঙের প্যান্ট। কখনো বা হাতে একটা কালো বেল্টের ঘড়ি। সেই জাঁকজমকহীন নিখাঁদ পুরুষালি সৌন্দর্যে চিত্রা খুন হতো অহর্নিশ। এরপর একদিন চিত্রা জানলো, নওফেলের অন্য একটা প্রেম আছে। সে ভালোবাসে তার সমবয়সী এক মেয়েকে। তারপর? তারপর কি হলো চিত্রার জীবনে? নওফেলের সাথে কি আর কখনো দেখা হয়েছিল তার? চিত্রা কি তাকে জানিয়েছিলো নিজের মনের কথা?
"চমৎকার 💙💙🤍 এটা কিনেছিলাম যখন মেলার 10 দিন সময় বাড়ানো হয়েছে । একবসায় পড়ে ফেলার মতো । নবনীতা , আরহামের সাংসারিক মুহূর্ত ছিল উপভোগ্য। চিত্র, নোবেল, আরহাম , আরশাদ , নবনী, শুবি আরশি , ওদের কাহিনী ছিল জানালার শিকের ফাঁকফোকর দিয়ে আসা একছটা নির্মল , স্নিগ্ধ আলোর মতো । খুবই সাদামাটা কাহিনী ; তবুও একবারও মনে হয়নি এটি কাল্পনিক চরিত্র মাএ আমার কাছে মনে হয়েছে এই কাহিনী সত্যিই কোন এক বাস্তবিক পরিবারের, কেও শোনাচ্ছে আমাকে । আমি সত্যিই এই জায়গায় এসে খুব কেঁদেছি , যখন চিত্রা আইসিউতে ছিল ওর সাথে রক্তহীনা তবে আত্মিকভাবে এবং সত্যিকার অর্থে পরিবারের এক অংশ ভেবেছে , আপন করে নিয়েছে ।আমার চিত্রার চিঠি পড়ে কান্না আসছিলো খুব, কেঁদেছিও । অবশেষে এই লেখিকাকে অজস্র ভালবাসা ও আদর । অসুস্থ এই আমিকে একটু স্বস্তি দেওয়ার জন্য। জীবনে আমি বিকাশে ঐ আম্মুর টাকা চুরি করেই বইটই - এর এরকম বই কিনি ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন আর এই অসুস্থ, বিকৃত লেখালেখির জগতে আপনাদের মতো লেখিকাদের পদচারণা ক্ষীণ , তাই এইরকম লেখার মানুষিকতা ধরে রাখবেন । আল্লাহ হাফেজ Assalamu alaikum. 🤍🤍"
আমার পড়া বেস্ট একটা ই-বুক এইটা। চিত্রার শোচনীয় অবস্থা দেখে আমার বুক ভার হয়ে গিয়েছিল কিছু মুহূর্তের জন্য। আরহামকে এতো ভালো লাগে কারণ সে সবকিছুই ঠিক সামলে নেয়। আরহাম আর নবনীতা হলো সেই বট বৃক্ষ যারা পুরো পরিবারকে আগলে রেখেছে ভালোবাসার বন্ধনে। ওদের ছাড়া সবকিছুই অসম্পূর্ণ। চিত্রা - নওফেলের ভালোবাসাময় ছোট্ট সংসারের গল্প পড়ে খুব ভালো লেগেছে। সবাইকেই অনেক অনেক আদর আর তোমার জন্য রইলো ভালোবাসা।❤️
Read all reviews on the Boitoi app
ভাষা হারিয়ে ফেলেছি । এক কথায় দারুণ 💘💘💘
চমৎকার 💙💙🤍 এটা কিনেছিলাম যখন মেলার 10 দিন সময় বাড়ানো হয়েছে । একবসায় পড়ে ফেলার মতো । নবনীতা , আরহামের সাংসারিক মুহূর্ত ছিল উপভোগ্য। চিত্র, নোবেল, আরহাম , আরশাদ , নবনী, শুবি আরশি , ওদের কাহিনী ছিল জানালার শিকের ফাঁকফোকর দিয়ে আসা একছটা নির্মল , স্নিগ্ধ আলোর মতো । খুবই সাদামাটা কাহিনী ; তবুও একবারও মনে হয়নি এটি কাল্পনিক চরিত্র মাএ আমার কাছে মনে হয়েছে এই কাহিনী সত্যিই কোন এক বাস্তবিক পরিবারের, কেও শোনাচ্ছে আমাকে । আমি সত্যিই এই জায়গায় এসে খুব কেঁদেছি , যখন চিত্রা আইসিউতে ছিল ওর সাথে রক্তহীনা তবে আত্মিকভাবে এবং সত্যিকার অর্থে পরিবারের এক অংশ ভেবেছে , আপন করে নিয়েছে ।আমার চিত্রার চিঠি পড়ে কান্না আসছিলো খুব, কেঁদেছিও । অবশেষে এই লেখিকাকে অজস্র ভালবাসা ও আদর । অসুস্থ এই আমিকে একটু স্বস্তি দেওয়ার জন্য। জীবনে আমি বিকাশে ঐ আম্মুর টাকা চুরি করেই বইটই - এর এরকম বই কিনি ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন আর এই অসুস্থ, বিকৃত লেখালেখির জগতে আপনাদের মতো লেখিকাদের পদচারণা ক্ষীণ , তাই এইরকম লেখার মানুষিকতা ধরে রাখবেন । আল্লাহ হাফেজ Assalamu alaikum. 🤍🤍
একটা গল্প....দুই মলাটের মধ্যে বন্দী হওয়া অনুভূতিরা.... পড়া শুরু করা থেকে শেষ হওয়া ইস্তক আমার কর্মস্থল, সেখানের দায়দায়িত্ব, বাড়ি ফিরে গেরস্থালি সামলানো আমার ঘরকন্না সবটি কেমন ঘোরের মধ্যে হল.... হল? না কি অবচেতনে মনে হল আমি মানুষটা 'আলুপোস্ত'র ঘ্রাণ আর স্বাদে এতটাই মগ্ন, মশগুল যে আমার আর সব দায়িত্বরা ঘড়ির কাঁটার সাথে না চলে আজ থমকে গেছে অনেকটা সময়ের জন্য। মুগ্ধ.... আপ্লুত এই গল্প পড়ে।
ওদের যতো পড়ি ততোই পড়তে মন চাই। তৃপ্তি মিঠে না। এতো সুন্দর করে সব চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন আপু। এক শ্রাবণ গল্পটা বরাবর ই প্রিয় ছিল। নওফেল আর চিত্র কে নতুন ভাবে আবার পড়তে পেরে ভালো লাগল খুব। মনে হচ্ছে ওদের শুধু পড়েই যাই। যদি শেষ না হতো 🙃।
শুরুতেই বলবো, কি লিখলে এইটা তুমি? এতো চমৎকার, আদর আদর গল্প কেউ লিখে?? #কোনো_এক_শ্রাবণে থেকে শুরু করে #বাবা_এবং_আরমিন, #আরিশ_চাচ্চুর_বিয়ে যতবার তুমি ওদের কে নিয়ে লিখেছো ততবারই আমি পড়ে আবেগে আপ্লূত হয়েছি। আবারও দেখলাম ওদের নিয়ে একটু লিখেছো আমার যে কি ভালো লেগেছে। ওদের নিয়ে পড়তে কখনো ক্লান্তি লাগে না। এবার আসি #আলুপোস্ত নিয়ে, এই গল্প টা যে এতো আদুরে।আমার এই গল্পের সবচেয়ে যেটা ভালো লেগেছে সেটা হলো চিঠি। তুমি বরাবরই এই গল্পের শুরু থেকেই চিঠির ব্যাপার টা রেখেছো যেটা এক কথায় দারুণ। আর ডায়েরির খুচরো কথা গুলা যেটা আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। এই গল্পে চিত্রার জন্য যতটা না খারাপ লেগেছে তার চেয়েও আমার নওফেলের জন্য কষ্ট হয়েছে।চিত্রর আশেপাশে তো সবাই ছিলো কিন্তু ওই বেচারা নিজের প্রকট অনূভুতি লুকিয়ে একা একাই ছিলো। এই দুইজনকে পড়তে গিয়ে যে আমি কতবার কেঁদেছি, তবে শেষে দুইজনের কল্পনার বাবুইপাখির সংসার তাদের জীবনে এসেছে দেখে ভীষণ খুশি হয়েছি।অবশেষে নূর আহমেদের তিন কন্যাই তাদের নিজ নিজ পরিবার পেলো,যেখানে তারা অন্যের কাছে ফার্স্ট প্রায়োরিটি হিসেবে থাকবে। চিত্র যেমন তার আরাম ভাই কে লিখেছিলো, “ভাগ্যিস তুমি এসেছিলে”। আমিও তেমন তোমাকে বলতে চাই,“ভাগ্যিস তুমি এই চমৎকার গল্পটা লিখেছিলে” এবং “ভাগ্যিস আমি এই গল্পটি পড়েছিলাম”। #আলুপোস্ত ই-বুকটি চমৎকার। একদম পার্ফেক্ট। ঠিক নওফেলের জন্য চিত্রর রান্না করা আলুপোস্তর মতো।❤️
আলুপোস্ত গল্পের নামটা এতো সুন্দর লাগলো।তাই কিনে পড়তে শুরু করলাম।গল্পের কাহিনিটা যেন নামের মতোই আদুরে আহ্লাদী আর বিষন্ন রকম সুন্দর। চিত্রা এবং তার শিক্ষকের প্রেম একদম হৃদয়কে তৃপ্ত করেছে।একদম দুই রকম চিন্তা ভাবনার দুজন মানুষের প্রেম পড়তে গিয়ে একেকবার একেক রকম অনুভুতি হয়েছে। মেহরিমা আফরিন আপনি এমনিতেই খুব সুন্দর লিখেন।এটাতেও ব্যতিক্রম হয়নি।বইটি বেশ বড় ছিলো।সেই তুলনায় দামও কম।চিত্রার পাঁচটি চিঠি নিয়ে নতুন করে কি আর বলবো।এর আগেই সবাই প্রশংসা করে গেছে।শুধু বলবো সব মিলিয়ে অসাধারণ হয়েছে।প্রথম পর্ব থেকে শেষ পর্ব পর্যন্ত অন্য কিছুতে মনোযোগ দিতে পারি নি। নওফেলের একটা কথা খুব ভালো লেগেছে।ঐ যে সে বলল চিত্রা জানতে চায় এমন কোনো সময় আছে নাকি যখন সে চিত্রাকে একটু হলেও পছন্দ করেছে।আসলে এমন কোনো সময় নেই যখন সে চিত্রাকে পছন্দ করে নি।ছেলেটাকে খুব বেশি মনে ধরেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। এটা আমার পড়া প্রথম ইবুক।তোমাকে ভরসা করে কিনেছি।অনেক অনেক ধন্যবাদ।সবশেষে এটাই বলবো,একেবারে আলুপোস্তের মতো সুন্দর হয়েছে গল্পটা।অনেক অনেক ভালোবাসা রইল
এবার আমাকে যদি বলা হয় কেমন লেগেছে নওফেল আর চিত্রের সংসার তাহলে বলবো, একদম পারফেক্ট। ঠিক শ্রাবণের ওই বৃষ্টিমুখর দিনের চিত্রের রান্না করা নওফেলের পছন্দের আলুপোস্তর মতো!!❤️❤️
বইটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো। প্রতিটা চরিত্র অসাধারণ। 💝💝
চিঠি গুলো অসাধারণ! খুব সুন্দর হয়েছে বইটি