ভালোবাসা কখনো হারায় না—সে ঠিক, ঠিক থেকে যায় শুধু অন্য নামে, অন্য মুখে। কিছু ভালোবাসা ত্যাগের রূপ নেয়, শুধুই এই পৃথিবীর নিয়মে বেঁচে থাকার জন্য। অথচ যা হয়ে উঠতে পারত, তা-ই আমাদের জীবনে সবচেয়ে বেশি জায়গা দখল করে রাখে। যা বলা হয়নি, তারই ওজন সবচেয়ে ভারি হয়ে থাকে হৃদয়ের ভেতর। তেমনই রোজ সিঁধকাটা খুচরো পয়সার মতো অভাবী হৃদমাঝারের গোপন কৌটায় সযত্নে আগলে রাখা প্রেমিক পুরুষ অলিন্দ ভাইয়ের প্রেম, তার প্রিয় পত্রলেখা শুভ্রার প্রেমকাব্যে সৃষ্টি, দৃষ্টি ফেরানো এই ভালোবাসার গল্প ‘চন্দ্রগ্রহণ’। যে প্রেম সমাজের চোখে অপরাধ, যে সম্পর্ক পরিবারের দৃষ্টিতে অসম্ভব, সেই সমাজ আর পারিবারিক দ্বন্দ্বের উর্ধ্বে গিয়ে রচিত তাদের প্রণয়গল্প। পত্রলেখা এবং তার কবিমশাইয়ের প্রণয়গাঁথা কী পূর্ণতা পাবে? ছড়াবে কী পূর্ণিমার চন্দ্রের মতোই আশ্চর্য জ্যোতির্ময়তা? নাকি পৃথিবীর নিষ্ঠুরতায় চাঁদের মতোই ঢেকে যাবে তাদের ভালোবাসা, রেখে যাবে এক দীর্ঘশ্বাসময় চন্দ্রগ্রহণ?
অসাধারণ গল্পটা 🌸
Read all reviews on the Boitoi app
সত্যি আপুর লেখা গল্পের আমি প্রেমে পরে যাই,, অসাধারণ হয়েছে,,, সত্যি অসাধারণ 🥰🥰
জেরিন আপু তোমার লেখা গল্প বরাবরই আমার পছন্দের তার মধ্যে "চন্দ্রগ্রহণ" যোগ হলো। তোমার প্রতিটা গল্পে তুমি খুব সুন্দর ভাবে চরিত্র গুলো দিয়ে থাকো। একেকটা চরিত্র খুব নিখুঁত হয়ে থাকে। এর মধ্যে "চন্দ্রগ্রহণ" মুগ্ধ করার মতো একটা গল্প। "চন্দ্রগ্রহণ" গল্পটা যে পড়বে সেই গল্পটার প্রেমে পরে যাবে...অসাধারণ একটা গল্প খুব সুন্দর ভাবে তুমি বাস্তবতা তুলে ধরেছো। অলিন্দ আর তার পত্রলেখার একেকটা উক্তি ছিলো মনকাড়া...💝 শুভ্রার একেকটা প্রশ্ন আর তার কবিমশাই এর উত্তর গুলো ছিলো মুগ্ধ করার মতো। অলিন্দ ভাইয়ের প্রেমে যে কেউ পরবে তার ব্যাক্তিত্বটাই এমন ভাবে তুলে ধরেছো তুমি... একটা ছেলের বেকারত্ব যে কতটুকু প্রভাব ফেলে এই সমাজে সেটা এই গল্প পড়লেই বুঝা যায়। তাদের সমাপ্তি আমাকে কাঁদিয়েছে বিশ্বাস করো আমি সত্যি কেঁদেছি.... কবিমশাই আর পত্রলেখার সমাপ্তিটা তোমার সব পাঠকদের কাঁদাতে বাধ্য 😢 পরিশেষে বলবো তারা যাতে ওপারে ভালো থাকে 😌 আর তুমি আমাদের এইরকম আরও গল্প দিতে থাকো...🥰💝
প্রিয় লেখিকা ইশরাত জাহান জেরিন, তোমার লেখার প্রতিটি শব্দে যে আবেগ ও গভীরতা থাকে, তা সত্যিই বিরল। তোমার সৃষ্ট চরিত্রগুলো এত জীবন্ত যে তাদের সুখ-দুঃখের সাথে আমরা সহজেই নিজেদেরকে মেলাতে পারি। তোমার লেখার মাধ্যমে তুমি আমাদের হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন। তোমার প্রতি অনেক ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা।আপনার প্রতিটি শব্দ যেন এক একটি জাদুর কাঠি, যা আমাদের কল্পনার জগৎকে নতুন করে সাজায়। তোমার কলমের আঁচড়ে জীবন পায় নতুন অর্থ, তুমি কেবল লেখিকা নও, তুমি একজন স্বপ্নদ্রষ্টা, যিনি শব্দের কারুকার্যে আমাদের মনকে ছুঁয়ে যায় সহজ ও আন্তরিক তোমার লেখাগুলো আমাদের হাসায়, কাঁদায়, এবং ভাবায় সত্যিই তুমি অসাধারণ একজন লেখিকা। তোমার চন্দ্রগ্রহণ লেখাটি আমাকে অনুভব করিয়েছে সত্যিকারের ভালোবাসা গুলো কেমন হয়। অলিন্দ ভাইয়ের ব্যক্তিত্ত্ব ও তার যত্ন করে ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে বারবার। শুভ্রাকে দেখে বোঝা যায় সব প্রেমিকারা উচ্চ বিলাসি হয় না। তাদের ভালোবাসা যেমন আমাকে মুগ্ধ করেছে ঠিক তেমন তাদের না হওয়া সংসার এবং তাদের মৃত্যু আমাকে কাদিয়েছে। এই নিঠুর পৃথিবী তাদের এক হয়ে আলাদা করে দিয়েছে তবে ওইপারে তারা ভালো থাক। পরিশেষে আমি যখন গল্পটা পড়েছিলাম বারবার তোমার লেখা আমাকে মুগ্ধ করেছে। Ishrat Jahan Jarin:ইশরাত জাহান জেরিন আপু এই প্রথম আমি কোনো গল্পের রিভিউ দিলাম জানিনা সুন্দর ভাবে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পেরেছি কিনা কোনো ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখো
সুন্দর লিখেছেন আপু।
পরলাম গল্প টা কান্না করেছি অনেক 😭 শুভ্রা ও তার অলিন্দ ভাই এর শেষ টা তো সুন্দর হতে পারতো আরেকটা ই-বুক চাই শুভ্রা ও তার অলিন্দ ভাই কে নিয়ে 🥹 জেটার শেষ টা সুন্দর হবে
এতো কষ্ট কেনো? 🥺
দরিদ্র.. যেন এক অভিশাপ এই পৃথিবীতে দরিদ্র মানুষকে টাকার মূল্য বুঝতে শেখায়, আরও সব জিনিসের মূল্য শেখায় সাথে যেন লোভ করাও শিখিয়ে দেয় বাধ্য করে এই দরিদ্রতা বলে 'ভালোবাসা তোমার মতো দরিদ্রের জন্য না' এমনই দরিদ্রতা ও লোভ গ্রাস করলো পত্রলেখা ও তার কবিমশাইকে বাচঁতে দিলো না তাদের কবিমশাই তার পত্রলেখাকে দেয়া কথা রাখতে পারে নি একে অন্যের হাত ধরে মাত্রই তো বাচঁতে শিখছিলো।।। কিন্তু তাদের বাচঁতে দিলো কই এরা।।। দরিদ্র, লোভ,ক্ষোভ পরিশেষে প্রতিশোধপরায়ণতা নিঃশেষ করে দিলো।।।। কিন্তু কবিমশাই ও তার পত্রলেখা আবারও মিল হলো সেই পত্রলেখা ফুলের পাশেই।।।।। অবশেষে লেখিকাকে জানাই ধন্যবাদ ভালোবাসা নিও এতো ভালো লিখার জন্য বাস্তবেও কত অলিন্দ আর শুভ্রা নিঃশেষ হচ্ছে এই পৃথিবীর বুকে।।।।