জীবনের সুখগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয় না। সুখের আকাশ অনেক সময় ঢেকে যায় ঘন মেঘে। যার ফলস্বরূপ জীবনে নেমে আসে ঘোর অমানিশা। অরণী আর অনিমার জীবনেও ঠিক এভাবেই আঁধার নামে। পরিবারের চাপে বাধ্য হয়েই বিয়ের পিড়িতে বসতে হয় অরণীকে। বিসর্জন দেয় প্রণয়পুরুষ রুপকের ভালোবাসাকে। কোনো বন্ধনে না থাকার দরুন রুপকও তাকে আটকাতে পারে নি। বিয়ের পর স্বামী জালালের সাথে অরণীর নতুন জীবন শুরু হলেও বিয়ের প্রথম রাতেই সে বুঝতে পারে বৈবাহিক জীবন তার সুখের হবে না। আসলেই তা-ই ঘটে। তার স্বামী জালাল ছিল অশিক্ষিত, নেশায় মত্ত থাকা বর্বর পুরুষ। যে নারীকে সম্মান দিতে জানতো না। তার কাছে নারী ভোগ্যপণ্য। কোনো এক ভুলের কারণে অন্তঃসত্ত্বা অরণীকে আঘাত করতে করতে তার প্রাণটুকু কেড়ে নেয়। অরণীর মৃত্যুর পরের দিন অরণীর বোন অনিমার সম্মান নষ্ট করে জালাল। সেই ঘটনায় পরোক্ষভাবে জড়িত থাকে অনিমার ভাবী রিনা। সে সময় অনিমার জীবনের আঁধার কেটে যায় রুপক নামের আলোয়। তার মানসিক ক্ষত সারাতে আর তার অপরাধীদের শাস্তি দিতে রুপক আপ্রাণ চেষ্টা করে। কিন্তু বারবার ব্যর্থ হতে থাকে সে। তখনই ভয়ানক এক কান্ড করে বসে অনিমা। শেষে কি হয়? অপরাধীদের শাস্তি হয়? সেসব নিয়েই কাহিনী এগোয়।
কিছু বলার ভাষা নেই🙃 জালালের মতো কিছু লোক বাস্তবেও দেখসি কিন্তু তারা দিব্যি হেসে খেলে বেড়াচ্ছে। ওদের জীবনে অনিমার মতো কেউ আসুক।বাকিসব পর্ব পড়ে অরুনির জন্য অনেক খারাপ লাগসে কিন্তু শেষের পর্বতে আমি অনেক খুশিইইই।
Read all reviews on the Boitoi app