“আন্টি, আপনার ছেলে আছে?” “কেন, বেটা?” “বিয়ে করব বলে।” এটি অদম্য আকাঙ্ক্ষা—একটি সংসার, একটি আপন নীড়ের। সুখ শুধু বিলাস নয়, বরং একাকিত্ব ভেঙে উষ্ণতায় ভরা এক নীড়ে মিলেমিশে থাকা। চাওয়াটা বড় সরল—যা শুধুই ‘সুখও নীড়’।
"ইবুকটি পড়ে আমার কাছে চমৎকার লেগেছে। সচরাচর এমন গল্প পড়া হয়নি। এমন গল্প এই প্রথম পড়লাম। লেখিকার লেখনী প্রশংসা করার মতোই। সুন্দর, সাবলীল। ইসমাত চরিত্রটি খুব চমৎকার। সাহসী একজন মেয়ে। যে নিজেই নিজের জন্য পাত্র নয় একজন শ্বাশুড়ি খুঁজে। আচ্ছা ভালো বর তো সবাই খুঁজে আগে ভালো শ্বাশুড়ি কজন খুঁজে! কজন পাই ভালো একজন শ্বাশুড়ি সুখ। আরেকটা চরিত্র আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে সেটা হলো কুলসুম চরিত্র টি। ~ ★রেটিংঃ ১০/১০"
এক কথায় চমৎকার একটি গল্প ছিল।
Read all reviews on the Boitoi app
ইবুকটি পড়ে আমার কাছে চমৎকার লেগেছে। সচরাচর এমন গল্প পড়া হয়নি। এমন গল্প এই প্রথম পড়লাম। লেখিকার লেখনী প্রশংসা করার মতোই। সুন্দর, সাবলীল। ইসমাত চরিত্রটি খুব চমৎকার। সাহসী একজন মেয়ে। যে নিজেই নিজের জন্য পাত্র নয় একজন শ্বাশুড়ি খুঁজে। আচ্ছা ভালো বর তো সবাই খুঁজে আগে ভালো শ্বাশুড়ি কজন খুঁজে! কজন পাই ভালো একজন শ্বাশুড়ি সুখ। আরেকটা চরিত্র আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে সেটা হলো কুলসুম চরিত্র টি। ~ ★রেটিংঃ ১০/১০
এতো সুন্দর করে সাজানো গোছানো গল্পটি। পড়তে গিয়ে কখনো হেসেছি আবার কখনো চোখের জল ফেলেছি। তবে মুখে হাসি নিয়েই সব আবেগ অনুভূতি পেয়েছি লেখাটিতে। ইশমত ও সাহরাদকে অনেকদিন মনে থাকবে।
তারা কে আমার প্রথম থেকেই কোনরকম পাগল মনে হয়নি বরং বুদ্ধিমতি মনে হয়েছে। আর শাহরাদ আর তার পরিবার এক কথায় অসাধারণ। এমন সুখের নীড় তো প্রতিটি মেয়ের চাওয়া। আর যেই মেয়ে এমন সুখনীড় পায় সে সত্যি ভাগ্যবতী। দারুণ লেখনী।
Ato sundor akta golpo. Ak bosay porlam . Pore mone hocche aro koyek page porte parle valo lagto🥹🥹.
খুব সুন্দর ❤️❤️❤️
#রিভিউ_পোস্ট #সুখ_ও_নীড় [ইবুক] #রোজা_রহমান ( নাঈমা) আসসালামু আলাইকুম। সম্প্রতি রোজা রহমান নাঈমা আপুর প্রকাশ হওয়া ইবুকের নাম "সুখ ও নীড়"! ~ইবুকের নাম সম্পর্কে : __ইবুক নাম সম্পর্কে কিছু কথা বলি। প্রথমত নামটা ভীষণই সুন্দর একটি নাম। সুখ মানে আনন্দ, খুশি, আরাম বা পরিতৃপ্তি। আর নীড় মানে বাসা বা পাখির আশ্রয়স্থল। আর সুখও নীড় মানে সুখ আর নীড়। ভালোবাময় আরামদায়ক, শান্তিপূরণ আশ্রয়। আমার ব্যক্তিগত ভাবে নামটা ভীষণ পছন্দ হয়েছে। একদম মন ছুঁয়ে গিয়েছে। নামটায় একটা শান্তির ভাইব আছে। এই দুই শব্দের নামটা উচ্চারণ করার সময় একটা শান্তি ফিল পাচ্ছি। আমি গল্পের মানের আগে নামের প্রতি বেশি ঝোঁক দিই। নামটা সুন্দর ও আদুরে হয়েছে। ~কাহিনী সংক্ষেপ: __ একটা মেয়ের একটি সুখও নীড়ের আশায় থাকে। একটি এতিম মেয়ের নিজের একটি সুখের নীড় হোক এটা তার চাওয়া। এতিম মানুষের কোন নীড় থাকে নাহ। তাদের লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে নিজের জন্য নীড় খোঁজা লাগে। যা হয় পরিতৃপ্তির নীড়। গল্পটায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে । একটি অসহায় এতিম মেয়ে আপন মানুষ ও একটা সুখও নীড়ের অভাব বোধকে নিয়ে। যেখানে এতিম মেয়েটি ভালোবাসার নিজের আপন মানুষ ও মাথায় গুজার একটি নিজের নীড় থাকেনা। একটি ভালো শ্বাশুড়ি খোঁজ যাতে তার আপন নীড় হলেও সেইটা সুখের হয়। যেখানে কানায় কানায় সুখ পেতে পারে এমন আপন নীড় পাওয়ার অপেক্ষায় ছিল। ~ চরিত্র : __ ইসমতারা হক ইসমাত প্রধান চরিত্র। এতিম মেয়ে। যে ভালো একটি শ্বাশুড়ি খোঁজার তাগিদে পাবনা থেকে ঢাকায় যায়। ঢাকার অলিগলি তে শ্বাশুড়ি খুঁজে চলে। যে একটি মুক্ত পাখি ও একটি সুখও নীড় খুঁজতে থাকে।যেখানে সে নির্দ্বিধায় মাথা গুজতে পারে।যাকে এমন ব্যবহার করা দেখলে বেহায়া বলতে সমাজ দ্বিধা করবে নাহ। ইসমাত যে মানব টি একটি রহস্যময়ী মানব।যে উপরে যা দেখায় ভিতর তা নয়।মেয়েটির ভিতর লুকিয়ে আছে শত হাহাকার, কষ্ট, আপন কেউ কে না পাওয়া বেদনা, নিজের একটা মাথা গুজার নিজস্ব আপন স্থান নেই। এত শতশত হাহাকার থাকার পরে সেই বাহির লোহার মত শক্ত থাকে। নিজের রহস্যময়ী সত্তা কে ধরে রাখে। ইসমাত এর চরিত্র টা কে আমার অনেক পছন্দ হয়েছে। কারণ এটা দারুণ একটা চরিত্র। ~শাহরাদ সিদ্দিকী: নায়ক চরিত্র। যিনি পেশায় একজন অপথ্যালমোলজিস্ট ডক্টর। চরিত্রটা আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছে। কারণ তার স্বভাবটা বুদ্ধি বিচক্ষণতা সবকিছুর। তার পরিবারের সাথে বন্ডিংটা দারুণ। পেশার প্রতি দায়িত্ববান। সব মিলেই চরিত্র টা দারুণ। ~কুলসুম হাসান : চরিত্র টা অমায়িক বলা যায়। কারণ সে একজন দায়িত্বশীল মা, বউ। এটাই হচ্ছে আসল চরিত্র। ইসমাত এনার মাঝে শাশুড়ীর গুন খোঁজে। পায় কি সে? কুলসুম হাসান কি হতে পেরেছিল এতিম ইসমাত এর ভালো শ্বাশুড়ি? পড়ে জানুন। ~শাহিন সিদ্দিকী ও শাহবাজ সিদ্দিকী: যাদের চরিত্রটাকে মজার চরিত্র নায়কের বাপ ও ভাই। শাহিন সিদ্দিকী এর সম্পর্ক ছেলে দের সাথে বন্ধুর মত। সবচেয়ে মজার চরিত্র শাহবাজ। যার ভাষায় পাবনার পাগলাগরাদ থেকে আসা মেয়েকে ভাবি বলে মানবে না। ~বাকি চরিত্র : যা ইসমাতের বান্ধবী ছিল। আকলিমা ও তার স্বামী সাকিব যারা ইসমাত কে সাহায্য করেছে। বেশ ভুমিকা আছে এদের। এদের মেয়ে কাকোলিকে পছন্দ হয়েছে। তার আদু আদু বুলি। তার চঞ্চলতা গুলো সুন্দর ছিল। __ গল্প টা অসাধারণ হইছে আপু। আমার ভীষণ ভীষণ পছন্দ হয়েছে। এত সুন্দর হইছে যে আমার আরও পড়তে মন চাচ্ছে। এত দারুণ সুন্দর একটা গল্প, এত ছোট পড়ে মন ভরলো নাহ। এত সুন্দর জিনিস সব সময় অল্প হয়। রিভিউ দিলাম নিজের মতো ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে রাখবেন। পরিশেষে যে মেয়ে একটি সুখ নীড় ও কিছু আপন মানুষ ও একটি ভালো শ্বাশুড়ির আশায় ঢাকা অলিগলি তে শ্বাশুড়ি ও শাশুড়ির ছেলে খুঁজে চলছিল সমাজের হাজার কটু কথার বাহির গিয়ে, যাকে এক দেখায় সমাজ বেহায়া উপাধি দিতে পারে নিজের জন্য নিজে বিয়ের পাত্র ও শ্বাশুড়ি খু্ঁজাতে। সে এতিম ইসমাত কি পেয়েছিল একটি সুখও নীড়? জানতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে সুখ ও নীড়। __ রোজা আপু প্রশ্ন ছিল গল্পের নাম সুখও নীড় কেন? আপনারা নিজ দায়িত্বে পড়ে জেনে নিন।
Onno rokom ekta golpo🤩