কবির ভাষায়, "বিশ্বে যা কিছু সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।" মানবসভ্যতা বিকাশে নারী ও পুরুষের সমান অবদান রয়েছে। সৃষ্টিকর্তা নারী ও পুরুষকে সৃষ্টি করেছেন একে অপরের পরিপূরক হিসেবে। তাই নারী ও পুরুষ চিরকালের সার্থক সঙ্গী। একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। সমাজ বা জাতির উন্নয়নের জন্য পুরুষের পাশাপাশি নারীরও যে বিরাট ভূমিকা রয়েছে, তা অনস্বীকার্য। দুজন মানুষ কত কত স্বপ্ন বুনে সংসার জীবন শুরু করে। এই সংসারের সেতুবন্ধন মজবুত করতে কত কত ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। কিন্তু পার্থিব কোনো মোহ শক্তি যখন এই সেতুতে ফাটল ধরায়, তখন তা টিকিয়ে রাখা মুশকিল হয়ে পড়ে। "বাঁধন বাড়ি" গল্পটি মূলত সামাজিক প্রেক্ষাপটে লেখা একটি বড়ো গল্প। মায়া এবং সাফিন দুজনেই পরিবারের সম্মতিতে ঘর বাঁধে। তৈরি করে তাদের ভালোবাসার স্বপ্নের মায়াজাল। কিন্তু একটা সময় এই মায়াজাল থেকে দুজনেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। দুজনের পথ কি তবে আলাদা হয়ে যাবে? কীসের জন্য? কেনই বা মায়াজাল থেকে নতুন কোনো ঠিকানা খুঁজতে হয় তাদের? ঠিকানা খুঁজতে কোন সত্যের মুখোমুখি হতে হয়? তারা কি পারবে আবারো একসাথে পথ চলতে? প্রিয় পাঠক, পুরো কাহিনি জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই "বাঁধন বাড়ি" গল্পটি পড়তে হবে। বইটই অ্যাপ ডাউনলোড করে "বাঁধন বাড়ি" পড়ুন ই-বুকে।
গল্পের প্লট চমৎকার। মানবিক বার্তা ও সমাজের প্রতিচ্ছবি খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এমন লেখাগুলো সমাজ পরিবর্তনের শক্তি হতে পারে। শুভকামনা রইল ❤️
Read all reviews on the Boitoi app