হঠাৎ করেই ময়মনসিংহ বিভাগের ফুলপুর থানার কয়েকটি গ্রামে সিরিয়াল কিলিং হতে থাকে। শুরুতে আলাদা আলাদা ভাবে মার্ডারগুলো হওয়াতে কেউ মূল ঘটনার যোগসূত্রতা অনুধাবন করতে পারেনি। কিন্তু শিমুলতলী গ্রামে ৬ নম্বর ভিকটিম গোলাম সারোয়ারকে তুমুল বর্ষার রাতে অচেনা, অজ্ঞাত এক মুখোশধারী অবয়ব নৃশংসভাবে হত্যা করে। ময়মনসিংহ সদর পুলিশ স্টেশনের পুলিশ সুপার ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ তখন শিমুলতলী গ্রাম এবং আশপাশের সকল গ্রামে হওয়া হত্যাকাণ্ডের যোগসূত্রতা অনুধাবন করতে পারেন। কেসটি তিনি হ্যান্ডওভার করেন তার পুলিশ ফোর্সের বিশ্বস্ত ও দক্ষ পুলিশ ইন্সপেক্টর আরশান আজাদ খানকে। শুরুতে সে এবং সাব-ইন্সপেক্টর মেহজাবিন হক উপমা হত্যাকাণ্ডের প্রাথমিক তদন্তে নামে। তাদের তদন্তে সন্দেহভাজন হিসেবে বেরিয়ে আসে এক অজ্ঞাত নাম-পরিচয়হীন নারী চরিত্র। কিছু প্রমাণ এবং অনুমানের উপর ভিত্তি করে তারা একটি অজ্ঞাত এবং মুখোশের অন্তরালে থাকা নাম-পরিচয়হীন নারীকে এসবের মূল কেন্দ্রবিন্দু লক্ষ্য করে এগোতে থাকে। সেই অজ্ঞাত নারীর নাম তারা দেয়—খলনায়িকা। তাদের মিশনের নাম হয় "মিশন খলনায়িকা।" কিন্তু আদৌ কি এসবের পিছনে কোনো খলনায়িকা রয়েছে, নাকি অন্য কোনো গভীর রহস্য লুকিয়ে আছে? খুনগুলো কী একজনই করছে, নাকি এর পিছনে বড় কোনো ভয়ঙ্কর চক্রের হাত রয়েছে? অপরাধ কর্মকাণ্ড কী শুধু উদ্দেশ্যহীন সিরিয়াল কিলিং পর্যন্তই সীমাবদ্ধ, নাকি এর মধ্যে রয়েছে আরও গভীর কোনো রহস্য? নাকি হঠাৎ অজানা কোনো ঝড় এসে সমস্ত ঘটনার মোড় ঘুরিয়ে দেবে? জানতে হলে পড়তে হবে রহস্য, সাসপেন্স, থ্রিলার ও টুইস্টে ভরপুর এক অনন্য প্রেমের কাহিনী—খলনায়িকা!
বইটি পড়ে অনেক কিছু বুঝতে পারছি বিশেষ করে গ্রামীন জীবন, বইটি পড়ে গা শিহরিত হয়ে উঠলো । শিমু আপুর বাংলা ভাষার অনেক ভাল দক্ষতা আছে। আপু তোমার আরো বই আমরা চাই 🥰
Read all reviews on the Boitoi app
অসাধারণ একটা ই-বুক। লিখিকা কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর বই দেওয়ার জন্য।