সে ছোটবেলা থেকেই অনেক স্বপ্ন নিয়ে বড় হয়েছে। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে কাউকে বা কিছুকে অপেক্ষা করে গেছে—যা কখনো পূর্ণ হয়নি। সেই অসমাপ্ত অপেক্ষা তাকে ধৈর্য শিখিয়েছে, কিন্তু ভিতরে ভিতরে কষ্ট জমিয়েছে। তার পরিবার ভেঙে গেছে, কাছের মানুষরা আলাদা হয়ে গেছে। ঘরের হাসি-খুশি ভেঙে গেছে ঝগড়া আর দূরত্বে। তার সবচেয়ে বড় আঘাত আসে মায়ের ক্যান্সার ধরা পড়লে। মায়ের যন্ত্রণা দেখে অসহায় হয়ে পড়ে সে, নিজের কিছু করার ক্ষমতা না থাকায় ভেতরটা আরও ভেঙে যায়। তার গল্প আসলে এক তরুণের—যে ভালোবাসা, স্বপ্ন আর পরিবারের জন্য লড়াই করতে চেয়েছিল, কিন্তু বারবার ভেঙে পড়েছে। তবুও সে হাল ছাড়েনি, ধৈর্য ধরে থেকেছে, কারণ তার বিশ্বাস ছিল একদিন হয়তো অপেক্ষার শেষ হবে, আর তার ভাঙা জীবনটা আবার নতুন করে জোড়া লাগবে।