বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনাল ম্যাচের ঠিক একদিন আগে হোটেলে নিজরুমে খুন হয়ে গেল বাংলাদেশের খ্যাতনামা ব্যাটসম্যান শরীফ আশরাফ;যে কিনা আর একটি শতক হাঁকালেই একশটি শতকের মালিক ভারতের সুনীল বেদীর রেকর্ড স্পর্শ করে ফেলত। কিন্তু এত নিরাপত্তার মাঝে তাকে কীভাবে খুন করা হল? আর কেনই বা খুন করা হল? তাহলে কি বাংলাদেশকে বিশ্বজয় করা থেকে বঞ্চিত করতে চাচ্ছে কোনো অপশক্তি? কে বা কারা সেই অপশক্তি? খুনের তদন্তের ভার পড়ল হোমিসাইড ইনভেস্টিগেটর নিশাত আফরোজের হাতে। ওদিকে দশবছর আগে, প্রেমিকের সাথে ঘুরতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া সতের বছর বয়সী কিশোরীর মৃত্যুটি কি আসলেই দুর্ঘটনা ছিল নাকি পরিকল্পিত? যা কিনা আজও জানা যায়নি। একুশ শতকের প্রথম দশকের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকার ক্লাব ক্রিকেট ও অনূর্ধ্ব উনিশ বিশ্বকাপ মাতিয়ে আসা বাংলাদেশের দুই তরুণ তুর্কি সাজু আর দীপ্র; যারা কিনা একে অপরের খুব ভালো বন্ধু ছিল তাদের বর্তমান অবস্থা কি? বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষ পর্যন্ত ভারতকে কি হারাতে পেরেছিল বাংলাদেশ ? শরীফের খুনি কি শেষ পর্যন্ত ধরা পরেছিল নিশাতের হাতে? এসকল প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে ভেনজেন্স। ভেনজেন্স বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার গল্প। ভেনজেন্স প্রতিশোধের গল্প।