"দ্বিখণ্ডিতা, কিছু না বলা কথা, বহ্নিসময় পড়ে দুচোখ ভিজিয়ে হৃদয়ে মম দারুণ ভাবে উপভোগ করেছি।স কি যে দারুণ একটা সময় কাটলো। শারমিন আঞ্জুম আপুর বই মানেই নতুন কিছু। মিষ্টি পাগলামিতে ভরপুর শিশু ডাক্তার আর শ্রু এর জুটি। যারা ফুরফুরে প্রেমের গল্প পছন্দ করে তাদের জন্য বেশ উপভোগ করার মতো। আরও যারা "হৃদয়ে মম " হৃদয়ঙ্গম করতে সাহায্য করেছে তারা শাহানা,দীপসু ডারলিং,সেজু ভাই,দাদী বুড়ি❤️(সঠিক সময়ে অজ্ঞান হয় রে বুইন☺️) সিলেট এর ঐ মৌলভী সাহেব আর দ্য গ্রেটেস্ট হুজুর আম্মা😁😁😁 আর জামাই শ্বশুর এক সেকেন্ড সময় ও ভালো থাকা পছন্দ করে না। নিজেরাই সমস্যাকে ডেকে নিয়ে আসে"
দ্বিখণ্ডিতা, কিছু না বলা কথা, বহ্নিসময় পড়ে দুচোখ ভিজিয়ে হৃদয়ে মম দারুণ ভাবে উপভোগ করেছি।স কি যে দারুণ একটা সময় কাটলো। শারমিন আঞ্জুম আপুর বই মানেই নতুন কিছু। মিষ্টি পাগলামিতে ভরপুর শিশু ডাক্তার আর শ্রু এর জুটি। যারা ফুরফুরে প্রেমের গল্প পছন্দ করে তাদের জন্য বেশ উপভোগ করার মতো। আরও যারা "হৃদয়ে মম " হৃদয়ঙ্গম করতে সাহায্য করেছে তারা শাহানা,দীপসু ডারলিং,সেজু ভাই,দাদী বুড়ি❤️(সঠিক সময়ে অজ্ঞান হয় রে বুইন☺️) সিলেট এর ঐ মৌলভী সাহেব আর দ্য গ্রেটেস্ট হুজুর আম্মা😁😁😁 আর জামাই শ্বশুর এক সেকেন্ড সময় ও ভালো থাকা পছন্দ করে না। নিজেরাই সমস্যাকে ডেকে নিয়ে আসে
Read all reviews on the Boitoi app
যতবার পড়ি ততোবার ই যেন নতুন করে গল্পটার প্রেমে পড়ে যাই!!!এতো আনন্দ নিয়ে আমি বুঝি আর কোন গল্প পড়ি নাই!!!একা একা পড়তে ও মজা আর কয়েকজন মিলে আবৃত্তি করে পড়তে ও দারুন!
খুব মিষ্টি একটা গল্প পড়লাম অনেক দিন পর। গল্পের চরিত্ররা বর্তমান জেনারেশনের হওয়ায় রিলেট করতে পেরেছি। কাহিনী কিছুটা ড্র্যামাটিক, কিন্তু পড়তে বোরিং লাগেনি একটুও। সময়টা ভালো কেটেছে...
অসম্ভব ভালো লাগার মত। এত কম টাকায় এত বড় একটা উপন্যাস!!! বইটই এ বেশির ভাগ ছোট পরিসরে লিখা গল্প থাকে। তাই আমার মত যারা বড় লিখা পড়তে পছন্দ করেন তাদের জন্য অবশ্যই এই বইটা ভালো লাগবে। বর্তমান প্রজন্মের চিন্তা, লাইফ ষ্টাইল, অনুভুতি গুলো সুন্দরভাবে লেখিকা ফুটিয়ে তুলেছেন যেটা আসলেই প্রশংসনীয়..। এই গল্পের আমার সবচেয়ে পছন্দের চরিত্র শাহানা। আর সবচেয়ে অপছন্দের চরিত্র শায়লা (কেন সেটা ব্যাখ্যা করতে গেলে অনেক কথা লিখতে হবে..স্পয়লার হয়ে যাবে)। রিদম, শ্রুতি, সেজান, দীপা এই প্রজন্মের সুন্দর মনের পরিচয়।
'বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর' বহুল প্রচলিত প্রবাদটি আমরা হর হামেশাই আওড়াই। ধর্মীয় বিবেচনার দিক থেকেও 'বিশ্বাস' ধর্মের সর্বমূল স্তম্ভ। কী এমন শক্তি এই বিশ্বাসের, যাকে ধর্মভীরু মানুষেরা সর্বপ্রথম হৃদয়ে ধারণ করে? শুধুই কি ধর্মভীরু কেউ? নয় তো। আমাদের গল্পের নায়িকা কিন্তু খুব একটা ধার্মিক কিংবা ধর্মভীরু কেউ ছিলো না৷ আর না ছিলো 'বিশ্বাস' শব্দের গভীরতা বুঝার মতো স্থিরচিত্ত কেউ। বরং সে ছিলো অস্থিরমতি চঞ্চলা প্রজাপতি। যার বিশ্বাস বশ মেনেছিলো সামান্য এক লাল সুতোর বাঁধনে৷ যেই বাঁধন এক দৃঢ় বন্ধনে রূপান্তরিত হয়েছিলো সময়ের সাথে সাথে৷ দ্বিধা ভরা অসময়ে হঠাৎ তার আগমন, পুরোনো জের ধরে নতুন করে পরিচয়, কিশোরী বয়সের পাগলামি তারুণ্যে আস্থায় পরিণত হওয়া, উড়নচণ্ডী অশান্ত প্রজাপতির এক বিষণ্ণ জাদুকরের জাদুতে হঠাৎ-ই শান্ত, পরিণত হয়ে উঠা সবকিছুই আটকে আছে ওই এক বিশ্বাস নামক ধাঁধাঁয়৷ বিশ্বাস সত্যিই নিয়ে এসেছিলো তাকে শ্রুতির খুব কাছে। দারুণ কিছু স্মৃতি জমা করে, আবার সেই বিশ্বাস-ই কাঙ্খিত মানুষটিকে শ্রুতির খুব কাছ থেকে নিয়ে গিয়েছিলো অনেক অনেক দূরে। যার না নাগাল পাওয়া যায়, আর না ভুলে থাকা যায় তার স্মৃতি। দিনেদিনে কেবল নিস্তেজ হয়ে যাওয়া। বিশ্বাসের শক্তি যে বড়ো ভয়ংকর। বিশ্বাসে অসম্ভব কিছু নেই। বরং সবই সত্য, সবই সম্ভব। শ্রুতির লাল সুতোর দৃঢ় বিশ্বাস তাকে নিয়ে গিয়েছিলো নিজের চেনা-পরিচিত জগত থেকে বহু বহু দূর। একসময় নিজের ভাবনায় যা ছিলো একেবারেই অসম্ভব, সময়ের ফেরে তা যেন ক্রমেই হয়ে উঠলো সম্ভবপর সত্য। ধীরে ধীরে নিজেকেও জড়িয়ে ফেলা তার সাথে, যার নামে বেঁধেছিলো লাল সুতোর বিশ্বাস। অথচ তা ছিলো একেবারেই অকল্পনীয়। কারণ আমরা জানি, বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। অনেক অনেক চরিত্র নিয়ে লেখা দীর্ঘ একটি উপন্যাস 'হৃদয়ে মম'। যেখানে প্রতিটি চরিত্রের জীবন গল্প, লড়াই, চিন্তা-চেতনা, পরিস্থিতির বিচিত্রতা, জীবন দর্শন, স্ট্যাটাস সবকিছুই ভিন্ন ভিন্ন। তাদের কেউ জটিল, কেউ কুটিল, কেউ বা স্বচ্ছ জলের মতো ঝকঝকে হৃদয়ের। কেউ লোভে জর্জরিত, আবার কেউ অদ্যপান্ত মায়ায় আচ্ছন্ন। প্রতিটি চরিত্রের আড়ালে দীর্ঘ এক গল্পের পসরা। বর্তমান থেকে বেরিয়ে কখনো তাদের অতীত স্মৃতি রোমন্থন করে বিষণ্ণ হওয়া, কিংবা নতুন প্রজন্মদের অতীতের গল্প বলে সতর্ক করা সবকিছুই সুন্দর ছিলো। প্রতিটি চরিত্রই আলাদা ভাবে উপভোগ্য। প্রত্যকের ভাবনার গভীরতা আমাকেও ভাবিয়েছে বেশ। বিশেষ করে শ্রুতি, পুরোটা গল্পেই যার পরিস্থিতি ছিলো দারুণ অস্থিরতার। শ্রুতির অস্থিরতা কিছুক্ষণের জন্য হলেও আমার অস্থিরতা দূর করে দিয়েছিলো। আমি যেন একেবারেই ডুবে গিয়েছিলাম শ্রুতি-তে। তাছাড়া বাকিদেরও বাদ দেওয়া যায় না। প্রতিটি চরিত্র নিয়ে গোটা গল্পটাই এমন, পাঠক ঘোরগ্রস্ত হতে বাধ্য। আঞ্জুমিয় স্টাইলে লেখা ড্রামাটিক গল্প 'হৃদয়ে মম' দারুণ লেগেছে আমার। এককথায় বললে, আমি খুব মজা পেয়েছি পড়ে। শেষ পর্যন্ত আগ্রহ, কৌতুহল, উত্তেজনা ছিলো টানটান। রিভিউ: নাজিফা খান
আপনার লেখা সব সময়ই খুব ভালো লাগে। অনেক শুভকামনা।
অসাধারণ! শ্রুতি, রিদম, দীপা, সেজান, নুরজাহান বেগম, শাহানা...প্রতিটি চরিত্র যেন চোখে ভাসছিল। সংগ্রহে রাখার মত একটি বই।
অন্নেক সুন্দর উপন্যাস।আপুর সবগুলো লেখাই অনেক বেশি সুন্দর।এই বইটাও তার মধ্যে একটি।আগেও পড়েছিলাম আবারও পড়লাম।মনে হচ্ছে বারবার পড়ি।
বেশ কয়েকমাস আগে পড়েছি,, কিন্তু লেটরিভিউ দিচ্ছি তার দুটো কারন,, ১মত বই টা হঠাৎ করে উধাও হয়ে গেসলো৷ খুঁজেই পাচ্ছিলাম না,, বইটই র হোয়াতে মেসেজ করলে, বললো পার্চেজ এর এসএস দিতে,, তখন হঠাৎই মনে হলো একবার আনইন্সটল করে দেখি,, ওমা দেখি সস্থানে বিরাজ করছে মিটি মিটি হাসতে হাসতে 🙄🙄 আর ২য়ত লেটরিভিউ এ ১নং স্থান টা দখলে রাখতে 🤗🤗 রিদম আর শ্রুতি,, নাম দুটোই তো ভালোবাসায় মোরা ❤️❤️ ব্যাবহারিক অর্থেও কিন্তু রিদম আর শ্রুতি একে অন্যের পরিপূরক। একে ছাড়া অন্যের অস্তিত্ব বিলীন। হৃদয়ে মম নামকরন টাও যথার্থ। শ্রুতির না হওয়া হবু বর ও শাশুমা কাম রিয়েললাইফ বিষফোড়া সম ফুপিশাশুড়ি ও তার গুনধর পুত্র কে নজর আন্দাজ করলে একটা বেশ মিষ্টি মিষ্টি প্রেমের গল্প হৃদয়ে মম। যেখানে ভাঙবো তবু মচকাবো না টাইপ প্রেম আছে,, আছে, পেটে খিদে মুখে লাজ রিদম শ্রুতির রোমান্স। ২জি থেকে ৫জি তে সুজির উত্তরন এটাও আমার ভীষন ভালো লেগেছে। সর্বপরি বাবার ২য় বিয়ে দেওয়া এটা মন ছুঁয়ে গেছে,,, কতটা উচ্চ মনের অধিকারী হলে তবেই না, নিজ দায়িত্বে বাবাকে ২য় বিবাহ দেওয়া যায় ও সৎ মার সাথে সুসম্পর্ক রক্ষা করা যায়। এককথায় অনবদ্য লেগেছে হৃদয় ছোঁয়া হৃদয়ে মম।
অপূর্ব হয়েছে একবারে❤❤❤❤।উপন্যাসটাতে যত একটু নাটুকে হোক অনেক কিছুই বাস্তবতার সামলে।দুঃখ-বেদনা,হাসি,একটু বিনোদন দিয়ে ভরপুর একদম।যাই হোক অনেক সুন্দর সুন্দর কথা ছিল যা একদম মন ছুঁয়ে গেছে।আসলে ইগো, অহংবোধ,দম্ভ আচারনে থাকলে কোন সম্পর্ক ঠিকে না।এই দিকে লোভ মানুষকে এতটা নিচু করে তা এই উপন্যাসে বোধদয় হয়।উপন্যাসে অনেক ইতিবাচক চরিত্র ছিল বেশি যা মনটা শান্তি লাগছে।একটা সেজানের মত ভাই থাকলে আবার দিপা তাপসীর মতো বন্ধু পাশে থাকলে আসলেই জীবনটা কতটা সহজ হয়।যখন শেষ হয়ে গেল তখন খালি খালি অনুভব হতে লাগলো😞।সব লেখাই আপনার যাদুকরী😒।শেষ হলে কান্না করতে মন চায় প্রতিবার😭।