ওরা তিনজন। একটি ত্রয়ী গ্রুপ। স্কুলে সবাই ওদের এই নামেই ডাকত—সায়রা, সাবা আর তোয়া। তিন প্রাণের সখী। একসঙ্গেই স্কুল জীবন শেষ করে। চপলতা আর দুষ্টুমিতে কেউ কারও চেয়ে কম নয়। নিত্যনতুন অ্যাডভেঞ্চারের নেশা তিনজনের মনেই গভীরভাবে গেঁথে আছে। তবে এই দিক থেকে সায়রা একটু বেশি এগিয়ে। চঞ্চলতা যেন তার রক্তে মিশে আছে। দেখতে অসাধারণ রূপসী হওয়ার কারণে সায়রার বিয়ে ঠিক করে ফেলে তার সম্ভ্রান্ত পরিবার। কিন্তু ঠিক তখনই ঘটনাচক্রে সে তার মায়ের জীবনের একটি কুৎসিত সত্য জেনে ফেলে। এই সত্য জানার পর বিদ্রোহী হয়ে ওঠে সায়রা। কিছুটা জেদের বশে সবকিছু ছেড়ে দার্জিলিং চলে আসে। সেখান থেকেই শুরু হয় তার জীবনের নতুন মোড়। অপরদিকে তোয়ারও বিয়ে ঠিক হয়ে যায়। আর বাকি থাকে সাবা। সাবা নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে। এই বয়সে বিয়ের কথা ভাবাও তার জন্য বিলাসিতা। সে তার পরিবারের হাজারো জটিলতার আবর্তে পাক খেতে থাকে। কালক্রমে ত্রয়ীর জীবন জটিল থেকে আরও জটিলতর হয়ে ওঠে। তিন কন্যার জীবনের তিন ভিন্ন গল্পের সমন্বয়ে রচিত হয়েছে "তিনকাহন"। এটি তিনকাহন-এর প্রথম খণ্ড।
ভালো লেগেছে বরাবর এর মতো।।।
Read all reviews on the Boitoi app
চমৎকার গল্প! সারারাত এক বসায় পড়ে শেষ করেছি।
উফস্! কি দৃড়চিত্তের 'সাবা" চরিত্র সৃষ্টি করেছে ❤️। ভালবাসা, মিলিয়ে চলা, পারিবারিক খেলা সর্বপরি "স্ত্রীর সাথে খেলা" ছোট্ট কথা হলেও কি বিশাল এর ব্যাপ্তি। আমারই অজ্ঞতা লেখিকাকে আগে কেন জানলাম না🙏 দ্বিতীয় পর্ব সেল্ফে তুলেছি, দেখি সাবা কতটুকু বড় হলো সেটা জানতে।
অসম্ভব সুন্দর এবং চোখে আঙুল দিয়ে আমাদের সমাজকে লেখিকা দেখিয়ে দিয়েছেন
মাশা আল্ল-হ ❤️❤️❤️, মনের অনুভূতিগুলো প্রকাশ করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না, ফেসবুকে যখন পড়েছিলাম গল্পটা তখনও অসম্ভব ভালো লেগেছিলো,শুধু মনে হতো যদি হার্ডকপি আসতো কতই না ভালো হতো!! যখন খুশি ছুয়ে দেখতে পারতাম বইটা, যখন খুশি পড়তে পারতাম। যাইহোক ই-বুকে এসেছে এটাও আলহামদুলিল্লাহ।এখন আবার নতুন করে পুরোটা পড়লাম, ভালোলাগায় এতই বুদ হয়ে ছিলাম যে একবারও মনে হয়নি দ্বিতীয় বার পড়ছি গল্পটা।আপুর বেশিরভাগ লেখা পড়ার পর মনে হয়,এটাই মনে হয় সেই বই যেটা সবচাইতে সুন্দর, কেউ যদি প্রশ্ন করে আপুর লেখার মধ্যে তোমার সবচেয়ে প্রিয় কোনটি, এর থেকে কনফিউজিং প্রশ্ন আমার কাছে আর হয়না, সত্যি বলছি একদম 🥺।তবুও বিশেষ ভাবে কেউ জানতে চাইলে সাহস করে মানহা আর বৈরিপ্রিয়ার নামটা বলি। যদিও জানি কোনোটাই আমার কাছে কম নয়, তবুও বলার জন্য বলা আরকি।এখন মনে হচ্ছে তিনকাহনের কথাও উল্লেখ করা চাই, এটার নাম কোনোভাবেই বাদ পড়তে পারে না। মন তো চাই আপুর বইগুলো সবাইকে ধরে ধরে পড়ায়(ইশ, সেটা সম্ভব নয়) তাহলে হয়তো জীবন সম্পর্কে অনেকের ধারণা বদলে যেত। জীবনের নতুন অর্থ খুজে পেতো অনেকে।যাই হোক আপু তোমার প্রতি আমার শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা। আল্লাহ তোমার জীবনে এবং লেখায় বারাকাহ দিন, এভাবেই যেন তুমি জীবনের নিগুঢ় অর্থ মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারো, ফিআমানিল্লাহ আপু, আনা উহিব্বুকি ফিল্লাহ ❤️❤️❤️।( আপু আমি আপনাকে তুমি ও আপনি দুইভাবেই ডাকি, এভাবেই ভালো লাগে আমার)
কিছু কিছু জায়গায় একটু অসামঞ্জস্য লেগেছে। কিন্তু গল্পটা বেশ ভালো।
মাশাআল্লাহ্! আপুর লেখা বরাবরই অসাধারণ। আপুকে মহান রব্বুল আলামীন নেক হায়াত দরাজ করুন। আমীন!
মাশাআল্লাহ। অসাধারণ ছিলো
মাশা-আল্লাহ।
Miss you Rashed 💔