বাবা মায়ের ডিভোর্স হবার পর থেকেই টুকুর জীবনটা অন্যরকম হয়ে গেছে। কখনো সৎ মা কখনো সৎ বাবার সাথে কষ্টে থাকলেও তার সত্যিকারের পরিবারের তৃষ্ণাটা সে এদের দিয়েই মিটিয়ে নিতে চায়। যদিও তা সম্ভব হয় না সবসময়। সুখী থাকার জন্য পরিবার কি এতই জরুরী নাকি বাবা-মা দুজন না থাকলে পরিবার হতে পারে না..কোনটা? টুকুর জীবনে ঠিক কিভাবে এই তৃষ্ণাটা মিটতে পারে নিজেও হয়তো জানেনা সে!
"অসাধারণ একটি গল্প খুব সাবলীলভাবে লেখা। টুকুর কষ্ট, ভালো লাগা, স্বপ্ন - সব কিছুই মন ছুঁয়ে গেছে। আসলেই সময় এসেছে চিন্তাভাবনা বদলে টুকুর মায়ের মত সাহসী হওয়ার। সব টুকুদের জন্য শুভকামনা, আর টুকুর মা এবং বাংলা ম্যাডামের মত মানুষদের জন্য শ্রদ্ধা রইল। অনেক ধন্যবাদ লেখিকাকে এমন সময়োপযোগী গল্প নিয়ে এমন সুন্দর একটা উপন্যাসের জন্য। ❤️"
কিশোর উপন্যাস হলেও বড়দের জন্যেও সময় উপযোগী একটা বই এটা। অনেক কিছু শেখার আছে, বোঝার আছে এই বই থেকে। এই গল্প টুকুর নয় শুধু, এরকম আরও অনেক টুকুই আছে আমাদের সমাজে। বইটা সেসব টুকুদের কথাই যেন বলে যায় দৃশ্যতঃ। ছোটখাটো কিছু ভুলক্রটি বাদ দিলে বলবো প্রথম বই হিসেবে বেশ ভালো হয়েছে। সুখপাঠ্য একটা বই এটা।লাবণ্য আপুর জন্য অনেকে শুভকামনা 🌻
Read all reviews on the Boitoi app
ছোট্ট একটা বাই, এক বাসাতেই পড়ে শেষ করে দেওয়া যাবে। বইটা জুড়ে আমাদের চারপাশের সৎ বাবা মা থাকলে সেই পরিবারে ছোট্ট শিশুর কি অবস্থা হয় সেটার বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আমি বইটা পড়ার সময় মনে হচ্ছিলো যেনো চোখের সামনে প্রতিটি দৃশ্যপট ভেসে উঠছে। একদমে শেষ করার মত একটা বই। আমার মনে হয় আমাদের সকলের বইটা পড়া উচিৎ। যদি কখনো নিজেদের মাঝে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় কিন্তু সেই প্রভাব বাচ্চার উপর নাহ পড়ে এই বিষয়টা হয়তো খেয়াল রাখা যাবে। ডিভোর্সের পরে অনেক বাবা চায় সন্তান নিজের কাছে রাখতে কিন্তু সন্তান কি চায় তার সে দিকটা দেখে নাহ। নিজের রাখের রাখার পর অপর পাশের মানুষটার সাথে কথা বলতে, যোগাযোগ রাখতে দেয় না এই বিষয়টা একটা শিশুর উপর কতটা প্রভাব ফেলে সেটা এই বইটা পড়লে বুঝতে পারবেন। সুন্দর, সবলিল ভাবে আমাদের সমাজর বাস্তব চিত্রের সাথে মিল রেখে লেখা একটা উপন্যাস। লেখিকা তার লেখায় সৎ মায়ের পরিবারে পরিবারে বেড়ে উঠা ছোট্ট শিশুর জীবন কাহিনি অপর দিকে একজহ ডিভোর্সি নারীর সমাজে পথচলা, চলার পথে অনেক লোকের অনেক কথা, অনেকে বাঁধা পেরিয়ে শক্তভাবে নিজেকে দাড় করিয়ে রাখটা মনবল ও সাহস প্রয়োজন সেই গল্প। সবার পড়া উচিৎ আমার মনে হয়। লেখিকার এটা প্রথম উপন্যাস, লেখিকা ভূমিকাতে বলেছেন 'প্রথম কাজ সবসময়ই স্পেশাল। আর আমি মনে করি না শুধুমাত্র প্রথম বই বলেই কোনো লেখকের ভুল ক্ষমা করে দিতে হবে। যে পারে সে প্রথমবারেই অন্তত কিছুটা পারে। ' আপনি পেরেছেন।
অসাধারণ একটি গল্প খুব সাবলীলভাবে লেখা। টুকুর কষ্ট, ভালো লাগা, স্বপ্ন - সব কিছুই মন ছুঁয়ে গেছে। আসলেই সময় এসেছে চিন্তাভাবনা বদলে টুকুর মায়ের মত সাহসী হওয়ার। সব টুকুদের জন্য শুভকামনা, আর টুকুর মা এবং বাংলা ম্যাডামের মত মানুষদের জন্য শ্রদ্ধা রইল। অনেক ধন্যবাদ লেখিকাকে এমন সময়োপযোগী গল্প নিয়ে এমন সুন্দর একটা উপন্যাসের জন্য। ❤️
আপু! তুমি এতো সুন্দর লিখতে কিভাবে পারো?! অনেকদিন পর উপন্যাস পড়ে আরাম পেলাম...যদিও সবারই নিজস্বতা থাকে লেখায় তবুও হুমায়ুন আহমেদ স্যারকে মিস করলাম লিখাটি পড়ে... নতুন কিছুর আশায় রইলাম।
খুবই ভালো একটা গল্প। পড়লে হৃদয়ে লাগে।
অসম্ভব সুন্দর একটা উপন্যাস। মনে দাগ ফেলতে পারার মত একটা বিষয় নিয়ে লেখা।অসাধারন।
চমৎকার একটা উপন্যাস পড়লাম। যারা একাকিত্বে ভোগেন তাদের জন্য ভালো মেডিসিন হিসেবে কাজে দিবে। লেখিকা কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর লেখনী উপহার দেবার জন্য🌿🌼
যুগোপযোগী সুন্দর একটি গল্প। ধন্যবাদ।
অসাধারণ
এখনো পড়ি নি।পড়ে মতামত দেবো😷